বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কোনো ধরনের বক্তব্য বা অডিও গণমাধ্যমে প্রচারের বিষয়ে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছে।
শুক্রবার এক সরকারি বিবৃতিতে জানানো হয়, শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার করা হলে সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, শেখ হাসিনা একজন দণ্ডিত অপরাধী এবং গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত একজন পলাতক আসামি। এমতাবস্থায়, বাংলাদেশের টেলিভিশন, সংবাদপত্র বা অনলাইন প্ল্যাটফর্মে তার কোনো অডিও বা বক্তব্য প্রচার করাকে ‘২০০৯ সালের সন্ত্রাসবিরোধী আইনের গুরুতর লঙ্ঘন’ হিসেবে গণ্য করা হবে।
বিবৃতিতে আরও উল্লেখ করা হয় যে, গত বছরের ডিসেম্বরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনার ‘ঘৃণামূলক বক্তব্য’ সম্প্রচারের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল। তা সত্ত্বেও, কিছু গণমাধ্যম বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) আইন ও আদালতের নির্দেশ উপেক্ষা করে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর একটি ভাষণ প্রচার করে, যেখানে তিনি ‘মিথ্যা ও উসকানিমূলক বক্তব্য’ দিয়েছেন বলে সরকার অভিযোগ করেছে। এই ধরনের কর্মকাণ্ডে জড়িত গণমাধ্যমগুলোকে সতর্ক করে দিয়ে ভবিষ্যতে এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি হলে কঠোর আইনি পদক্ষেপের কথা জানানো হয়েছে।
সরকার বলছে, জাতির এই ক্রান্তিকালে কোনো ধরনের অপ্রয়োজনীয় বিভ্রান্তি সৃষ্টির ঝুঁকি নেওয়া সম্ভব নয়। বিবৃতিতে বলা হয়, "জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের" সময় শত শত শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভকারীকে গণহত্যার নির্দেশ দেওয়ার মতো গুরুতর অভিযোগে অভিযুক্ত হওয়ার পর শেখ হাসিনা বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে যান। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল তাকে দোষী সাব্যস্ত করেছে এবং বর্তমানে তিনি মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে বিচারাধীন। এছাড়া, বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার ন্যায়বিচার, জবাবদিহিতা এবং গণতান্ত্রিক অখণ্ডতার ভিত্তিতে দেশকে ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে নিতে কাজ করছে বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়। দেশের জনগণ যখন একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে, এমন সময়ে শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার করা দেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথে স্থিতিশীলতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে এবং জনমনে বিভ্রান্তি ছড়াতে পারে বলে সরকার মনে করছে। তাই, সকল গণমাধ্যমকে দায়িত্বশীলতা ও সতর্কতা অবলম্বন করার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। আইন অমান্যকারী যেকোনো সংবাদমাধ্যমকে বাংলাদেশের আইনের অধীনে জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার এক সরকারি বিবৃতিতে জানানো হয়, শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার করা হলে সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, শেখ হাসিনা একজন দণ্ডিত অপরাধী এবং গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত একজন পলাতক আসামি। এমতাবস্থায়, বাংলাদেশের টেলিভিশন, সংবাদপত্র বা অনলাইন প্ল্যাটফর্মে তার কোনো অডিও বা বক্তব্য প্রচার করাকে ‘২০০৯ সালের সন্ত্রাসবিরোধী আইনের গুরুতর লঙ্ঘন’ হিসেবে গণ্য করা হবে।
বিবৃতিতে আরও উল্লেখ করা হয় যে, গত বছরের ডিসেম্বরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনার ‘ঘৃণামূলক বক্তব্য’ সম্প্রচারের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল। তা সত্ত্বেও, কিছু গণমাধ্যম বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) আইন ও আদালতের নির্দেশ উপেক্ষা করে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর একটি ভাষণ প্রচার করে, যেখানে তিনি ‘মিথ্যা ও উসকানিমূলক বক্তব্য’ দিয়েছেন বলে সরকার অভিযোগ করেছে। এই ধরনের কর্মকাণ্ডে জড়িত গণমাধ্যমগুলোকে সতর্ক করে দিয়ে ভবিষ্যতে এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি হলে কঠোর আইনি পদক্ষেপের কথা জানানো হয়েছে।
সরকার বলছে, জাতির এই ক্রান্তিকালে কোনো ধরনের অপ্রয়োজনীয় বিভ্রান্তি সৃষ্টির ঝুঁকি নেওয়া সম্ভব নয়। বিবৃতিতে বলা হয়, "জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের" সময় শত শত শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভকারীকে গণহত্যার নির্দেশ দেওয়ার মতো গুরুতর অভিযোগে অভিযুক্ত হওয়ার পর শেখ হাসিনা বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে যান। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল তাকে দোষী সাব্যস্ত করেছে এবং বর্তমানে তিনি মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে বিচারাধীন। এছাড়া, বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার ন্যায়বিচার, জবাবদিহিতা এবং গণতান্ত্রিক অখণ্ডতার ভিত্তিতে দেশকে ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে নিতে কাজ করছে বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়। দেশের জনগণ যখন একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে, এমন সময়ে শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার করা দেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথে স্থিতিশীলতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে এবং জনমনে বিভ্রান্তি ছড়াতে পারে বলে সরকার মনে করছে। তাই, সকল গণমাধ্যমকে দায়িত্বশীলতা ও সতর্কতা অবলম্বন করার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। আইন অমান্যকারী যেকোনো সংবাদমাধ্যমকে বাংলাদেশের আইনের অধীনে জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক