ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলার হোসেনগাঁও ইউনিয়ন পরিষদ প্রশাসনিক কর্মকর্তা (সচিব) পলাশ চন্দ্র রায়ের মাদক সেবনের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এনিয়ে উপজেলা জুড়ে সমালোচনার ঝড় উঠেছে।
সম্প্রতি মাদক সেবনের কয়েকটি ছবি বিভিন্ন ফেসবুক আইডি,ফেসবুক গ্রুপ ও ইউটিউবে ছড়িয়ে পড়লে। ছবিগুলো শেয়ার করে তাঁকে মাদক ব্যবসায়ী বলেও দাবি করছে অনেকেই।
ছড়িয়ে পড়া ওই ছবিগুলোর নিচে তাঁর বিরুদ্ধে নানা মন্তব্য করেছেন বিভিন্ন লোকজন। মন্তব্যে অনেকেই তাঁর গ্রেপ্তার, বরখাস্ত ও শাস্তি দাবি জানিয়েছে। যদিও স্থাানীয় সরকার আইন ২০০৯ ক্ষমতা বলে ব্যবস্থাা নেওয়ার কথা, যেমন কারণ দর্শানো নোটিশ,বিভাগীয় ব্যবস্থা এবং চাকুরীর শৃংখলা ভঙ্গের শামিল।
এর পরেও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষে থেকে দৃশ্যমান কোন আইনি প্রক্রিয়া না নেওয়ায় হতাশ হয়েছে উপজেলার অনেকেই।
ইউপি সচিবের এমন ছবি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে বেশ সমালোচনা চলছে। ইমরান আলী নামে একজন ফেসবুকে লেখেন, এই সচিব অনেক দিন থেকেই ফেনসিডিল সেবন করেন। তাঁর চলাফেরাও তেমন লোকজনের সঙ্গে।
সাব্বির নামে একজন লেখেন, ইউনিয়ন পরিষদে যেকোনো বিষয় নিয়ে তাঁর কাছে গেলে তিনি সব কাজেই টাকা চান। টাকা ছাড়া কোনো কাজ তাঁর কাছে হয় না। এ কারণেই টাকাটা তিনি বেশি নেন।
পলাশ চন্দ্র রায় উপজেলার হোসেনগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সচিবের দ্বায়িত্বে রয়েছেন। তাঁর বাড়ি পীরগঞ্জ উপজেলার বৃদ্ধিগাঁও রনসিয়া গ্রামে। সে ওই এলাকার দগ্ধু চন্দ্র রায় ও ক্ষিরতা রায় দম্পতির ছেলে।
সামাজিক গণমাধ্যমে স্থাানীয় কয়েকজন ব্যক্তি মাদক সেবনের ছবিগুলো দেখে জানান, মাদক সেবনের স্থানটি ওই ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সচিবের নিজ কার্যালয়ে এবং তিনি যেখানে ভাড়া বাসায় থাকেন সেখানকার বলে ধারণা করা হচ্ছে। এছাড়াও বিভিন্ন সময় নিরিবিলি জায়গায় ঘনিষ্ঠদের নিয়ে নিয়মিত আড্ডা দেন তিনি। তার নেতৃত্বে ওই ইউনিয়ন পরিষদ এলাকায় মাদকের একটি বড় ঘাঁটি হয়েছে। আরও কয়েকটি স্থাানে মাদকের আড্ডা বসে তাঁর নেতৃত্বে।
এ ব্যাপারে ইউপি সচিব পলাশ চন্দ্র রায়ের কাছে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তাঁর কলটি ফরওয়ার্ড করে রাখতে দেখা যায়।
সম্প্রতি মাদক সেবনের কয়েকটি ছবি বিভিন্ন ফেসবুক আইডি,ফেসবুক গ্রুপ ও ইউটিউবে ছড়িয়ে পড়লে। ছবিগুলো শেয়ার করে তাঁকে মাদক ব্যবসায়ী বলেও দাবি করছে অনেকেই।
ছড়িয়ে পড়া ওই ছবিগুলোর নিচে তাঁর বিরুদ্ধে নানা মন্তব্য করেছেন বিভিন্ন লোকজন। মন্তব্যে অনেকেই তাঁর গ্রেপ্তার, বরখাস্ত ও শাস্তি দাবি জানিয়েছে। যদিও স্থাানীয় সরকার আইন ২০০৯ ক্ষমতা বলে ব্যবস্থাা নেওয়ার কথা, যেমন কারণ দর্শানো নোটিশ,বিভাগীয় ব্যবস্থা এবং চাকুরীর শৃংখলা ভঙ্গের শামিল।
এর পরেও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষে থেকে দৃশ্যমান কোন আইনি প্রক্রিয়া না নেওয়ায় হতাশ হয়েছে উপজেলার অনেকেই।
ইউপি সচিবের এমন ছবি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে বেশ সমালোচনা চলছে। ইমরান আলী নামে একজন ফেসবুকে লেখেন, এই সচিব অনেক দিন থেকেই ফেনসিডিল সেবন করেন। তাঁর চলাফেরাও তেমন লোকজনের সঙ্গে।
সাব্বির নামে একজন লেখেন, ইউনিয়ন পরিষদে যেকোনো বিষয় নিয়ে তাঁর কাছে গেলে তিনি সব কাজেই টাকা চান। টাকা ছাড়া কোনো কাজ তাঁর কাছে হয় না। এ কারণেই টাকাটা তিনি বেশি নেন।
পলাশ চন্দ্র রায় উপজেলার হোসেনগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সচিবের দ্বায়িত্বে রয়েছেন। তাঁর বাড়ি পীরগঞ্জ উপজেলার বৃদ্ধিগাঁও রনসিয়া গ্রামে। সে ওই এলাকার দগ্ধু চন্দ্র রায় ও ক্ষিরতা রায় দম্পতির ছেলে।
সামাজিক গণমাধ্যমে স্থাানীয় কয়েকজন ব্যক্তি মাদক সেবনের ছবিগুলো দেখে জানান, মাদক সেবনের স্থানটি ওই ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সচিবের নিজ কার্যালয়ে এবং তিনি যেখানে ভাড়া বাসায় থাকেন সেখানকার বলে ধারণা করা হচ্ছে। এছাড়াও বিভিন্ন সময় নিরিবিলি জায়গায় ঘনিষ্ঠদের নিয়ে নিয়মিত আড্ডা দেন তিনি। তার নেতৃত্বে ওই ইউনিয়ন পরিষদ এলাকায় মাদকের একটি বড় ঘাঁটি হয়েছে। আরও কয়েকটি স্থাানে মাদকের আড্ডা বসে তাঁর নেতৃত্বে।
এ ব্যাপারে ইউপি সচিব পলাশ চন্দ্র রায়ের কাছে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তাঁর কলটি ফরওয়ার্ড করে রাখতে দেখা যায়।