দক্ষিণ গাজার হাসপাতালে বোমা হামলা চালাল ইজরায়েল। সোমবার দুপুরে দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসের অন্তর্গত নাসের হাসপাতালে ইজরায়েলি সেনার ওই হামলায় এখনও পর্যন্ত অন্তত ১৫ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। নিহতদের মধ্যে চার সাংবাদিকও রয়েছেন।
সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার একটি প্রতিবেদন সূত্রে জানা গিয়েছে, বাংলাদেশী সময় সোমবার দুপুর দেড়টা নাগাদ নাসের হাসপাতালে বোমা হামলা চালায় ইজরায়েল। ওই ঘটনায় চার সাংবাদিক-সহ অন্তত ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।
আল জাজিরা সূত্রে খবর, নিহত চার সাংবাদিকের নাম হোসাম আল-মাসরি (রয়টার্সের চিত্র সাংবাদিক), মহম্মদ সালামা (আল জাজিরার চিত্র সাংবাদিক), মারিয়ম আবু দাকা (অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস-সহ বিভিন্ন সংবাদ সংস্থা ও সংবাদমাধ্যমের ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক) এবং মোয়াজ আবু তাহা (এনবিসি নেটওয়ার্কের সাংবাদিক)। ফলে এই নিয়ে গত দু’বছরে সব মিলিয়ে গাজায় ২৪৪ জন সাংবাদিকের মৃত্যু হল।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে জানা গিয়েছে, সোমবার দুপুরে প্রথমে নাসের হাসপাতালের ছাদে বোমা ফেলে ইজরায়েল। সে সময় ছাদে এক সাংবাদিক ছিলেন। তাঁকে উদ্ধার করতে ছুটে যান সহকর্মীরা। সঙ্গে উদ্ধারকারী দলের কয়েক জনও ছাদে যান। সে সময় ফের একই জায়গায় বোমা হামলা চালায় ইজরায়েল। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় চার সাংবাদিক-সহ অনেকের।
গত মে মাস থেকে গাজার ত্রাণশিবির ও হাসপাতালগুলিতে ধারাবাহিক হামলা চালাচ্ছে ইজরায়েলি সেনা। তাতে এখনও পর্যন্ত ১৩০০-রও বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন বলে অভিযোগ। চলতি মাসের শুরু থেকে গাজা দখলের জন্য আরও বদ্ধপরিকর হয়েছেন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। গাজাকে হামাসমুক্ত করার উদ্দেশ্যে পাঁচ দফা নীতি ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে গাজার সীমান্ত পুনর্বিন্যাস, হামাস এবং প্যালেস্টাইনি কর্তৃপক্ষের বিকল্প প্রশাসন প্রতিষ্ঠা প্রভৃতি বিষয়ও রয়েছে। আন্তর্জাতিক স্তরে নেতানিয়াহুর এই সিদ্ধান্তের ব্যাপক সমালোচনা চলছে। কারণ, এমনিতেই ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজায় ইজরায়েলি সেনার হামলা শুরুর পর থেকে এখনও পর্যন্ত গাজায় মৃত্যু হয়েছে ৬১,০০০-এরও বেশি মানুষের। বেসরকারি হিসাবে সংখ্যাটা আরও বেশি। সপ্তাহখানেক আগে ইজরায়েলের হামলায় মৃত্যু হয় প্যালেস্টাইনি সাংবাদিক আনাস আল-শরিফ ও তাঁর চার সহকর্মীর।
সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার একটি প্রতিবেদন সূত্রে জানা গিয়েছে, বাংলাদেশী সময় সোমবার দুপুর দেড়টা নাগাদ নাসের হাসপাতালে বোমা হামলা চালায় ইজরায়েল। ওই ঘটনায় চার সাংবাদিক-সহ অন্তত ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।
আল জাজিরা সূত্রে খবর, নিহত চার সাংবাদিকের নাম হোসাম আল-মাসরি (রয়টার্সের চিত্র সাংবাদিক), মহম্মদ সালামা (আল জাজিরার চিত্র সাংবাদিক), মারিয়ম আবু দাকা (অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস-সহ বিভিন্ন সংবাদ সংস্থা ও সংবাদমাধ্যমের ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক) এবং মোয়াজ আবু তাহা (এনবিসি নেটওয়ার্কের সাংবাদিক)। ফলে এই নিয়ে গত দু’বছরে সব মিলিয়ে গাজায় ২৪৪ জন সাংবাদিকের মৃত্যু হল।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে জানা গিয়েছে, সোমবার দুপুরে প্রথমে নাসের হাসপাতালের ছাদে বোমা ফেলে ইজরায়েল। সে সময় ছাদে এক সাংবাদিক ছিলেন। তাঁকে উদ্ধার করতে ছুটে যান সহকর্মীরা। সঙ্গে উদ্ধারকারী দলের কয়েক জনও ছাদে যান। সে সময় ফের একই জায়গায় বোমা হামলা চালায় ইজরায়েল। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় চার সাংবাদিক-সহ অনেকের।
গত মে মাস থেকে গাজার ত্রাণশিবির ও হাসপাতালগুলিতে ধারাবাহিক হামলা চালাচ্ছে ইজরায়েলি সেনা। তাতে এখনও পর্যন্ত ১৩০০-রও বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন বলে অভিযোগ। চলতি মাসের শুরু থেকে গাজা দখলের জন্য আরও বদ্ধপরিকর হয়েছেন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। গাজাকে হামাসমুক্ত করার উদ্দেশ্যে পাঁচ দফা নীতি ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে গাজার সীমান্ত পুনর্বিন্যাস, হামাস এবং প্যালেস্টাইনি কর্তৃপক্ষের বিকল্প প্রশাসন প্রতিষ্ঠা প্রভৃতি বিষয়ও রয়েছে। আন্তর্জাতিক স্তরে নেতানিয়াহুর এই সিদ্ধান্তের ব্যাপক সমালোচনা চলছে। কারণ, এমনিতেই ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজায় ইজরায়েলি সেনার হামলা শুরুর পর থেকে এখনও পর্যন্ত গাজায় মৃত্যু হয়েছে ৬১,০০০-এরও বেশি মানুষের। বেসরকারি হিসাবে সংখ্যাটা আরও বেশি। সপ্তাহখানেক আগে ইজরায়েলের হামলায় মৃত্যু হয় প্যালেস্টাইনি সাংবাদিক আনাস আল-শরিফ ও তাঁর চার সহকর্মীর।
আন্তজার্তিক ডেস্ক