রাজশাহী মহানগরীর বোয়ালিয়া থানা এলাকায় বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে এক তরুণীকে একাধিকবার জোরপূর্বক ধর্ষণের অভিযোগে দায়েরকৃত মামলার প্রধান আসামি মোঃ সামিউল আলিম জয়কে (২৮) গ্রেফতার করেছে র্যাব।
রবিবার (২৪ আগস্ট) দিনগত রাতে রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার কুহাড় গ্রামে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার সামিউল আলিম জয় রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার নন্দনগাছী গ্রামের মোঃ জালালের ছেলে। তিনি রাজশাহী মহানগরীর বোয়ালিয়া থানাধীন সাধুর মোড় (কুবা মসজিদের পিছনে) এলাকায় ভাড়া করা বাসায় বসবাস করতেন।
সোমবার র্যাব-৫, রাজশাহীর মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
মামলার বরাত দিয়ে র্যাব জানায়, ভুক্তভোগী তরুণীর পরিবার এবং জয়ের পরিবার প্রায় চার বছর ধরে নগরীর বোয়ালিয়া থানার সাধুরমোড় রানীনগর এলাকার একই বাড়িতে পাশাপাশি ইউনিটে ভাড়াটিয়া হিসেবে বসবাস করত। এই সুবাদে জয়ের সাথে ওই তরুণীর প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়।
চলতি বছরের গত ১৫ জুন বিকেল ৪টার দিকে তরুণীর বাসায় কেউ না থাকার সুযোগে জয় বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তাকে একাধিকবার জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। এরপরও বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন স্থানে স্বামী-স্ত্রীর পরিচয় দিয়ে তরুণীকে ১২ আগস্ট পর্যন্ত একাধিকবার ধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।
পরবর্তীতে, জয় ওই তরুণীকে বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানালে তিনি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন। এ ঘটনায় তরুণীর মা বাদী হয়ে বোয়ালিয়া মডেল থানায় মোঃ সামিউল আলিম জয়ের বিরুদ্ধে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।
অবশেষে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রবিবার রাতে দুর্গাপুর থেকে জয়কে গ্রেফতার করে বোয়ালিয়া থানায় সোপর্দ করেন র্যাব-৫, এর সদস্যরা।
সোমবার সকালে ধর্ষক জয়কে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করেছে বোয়ালিয়া থানা পুলিশ।
রবিবার (২৪ আগস্ট) দিনগত রাতে রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার কুহাড় গ্রামে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার সামিউল আলিম জয় রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার নন্দনগাছী গ্রামের মোঃ জালালের ছেলে। তিনি রাজশাহী মহানগরীর বোয়ালিয়া থানাধীন সাধুর মোড় (কুবা মসজিদের পিছনে) এলাকায় ভাড়া করা বাসায় বসবাস করতেন।
সোমবার র্যাব-৫, রাজশাহীর মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
মামলার বরাত দিয়ে র্যাব জানায়, ভুক্তভোগী তরুণীর পরিবার এবং জয়ের পরিবার প্রায় চার বছর ধরে নগরীর বোয়ালিয়া থানার সাধুরমোড় রানীনগর এলাকার একই বাড়িতে পাশাপাশি ইউনিটে ভাড়াটিয়া হিসেবে বসবাস করত। এই সুবাদে জয়ের সাথে ওই তরুণীর প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়।
চলতি বছরের গত ১৫ জুন বিকেল ৪টার দিকে তরুণীর বাসায় কেউ না থাকার সুযোগে জয় বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তাকে একাধিকবার জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। এরপরও বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন স্থানে স্বামী-স্ত্রীর পরিচয় দিয়ে তরুণীকে ১২ আগস্ট পর্যন্ত একাধিকবার ধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।
পরবর্তীতে, জয় ওই তরুণীকে বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানালে তিনি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন। এ ঘটনায় তরুণীর মা বাদী হয়ে বোয়ালিয়া মডেল থানায় মোঃ সামিউল আলিম জয়ের বিরুদ্ধে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।
অবশেষে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রবিবার রাতে দুর্গাপুর থেকে জয়কে গ্রেফতার করে বোয়ালিয়া থানায় সোপর্দ করেন র্যাব-৫, এর সদস্যরা।
সোমবার সকালে ধর্ষক জয়কে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করেছে বোয়ালিয়া থানা পুলিশ।