খান ইউনিস, গাজায় দক্ষিণ গাজার খান ইউনিস শহরের নাসের হাসপাতালে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় অন্তত ১৯ জন নিহত হয়েছেন।
সোমবার এ হামলার ঘটনা ঘটে।
নিহতদের মধ্যে চারজন ফিলিস্তিনি সাংবাদিক রয়েছেন বলে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নিশ্চিত করেছে। এ ঘটনায় আরও বহু মানুষ আহত হয়েছেন।
ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সোমবারের এই হামলায় নিহতদের মধ্যে চারজন সাংবাদিক রয়েছেন। গাজার সরকারি গণমাধ্যম দপ্তরের বিবৃতি অনুযায়ী, এই চারজন সাংবাদিক নিহত হওয়ায় গাজায় মোট নিহত সাংবাদিকের সংখ্যা ২৪৪ জনে দাঁড়িয়েছে।
নিহত সাংবাদিকরা হলেন রয়টার্সের ফটো সাংবাদিক হুসাম আল-মাসরি, আল জাজিরার চিত্র সাংবাদিক মোহাম্মদ সালামা, অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) জন্য কর্মরত একজন সাংবাদিক এবং এনবিসি নেটওয়ার্কের একজন সাংবাদিক।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ইসরায়েলি বাহিনী প্রথমে বিস্ফোরকবাহী একটি ড্রোন দিয়ে হাসপাতালের ছাদে হামলা চালায়, এতে একজন সাংবাদিক নিহত ও কয়েকজন আহত হন।
পরে, উদ্ধারকর্মী ও অন্য সাংবাদিকরা হতাহতদের উদ্ধারের জন্য এগিয়ে গেলে ইসরায়েলি বাহিনী একই স্থানে দ্বিতীয়বার ড্রোন হামলা চালায়। এই দ্বিতীয় হামলায় হতাহতের সংখ্যা বাড়ে।
এই জোড়া হামলায় মোট ১৯ জন নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে চারজন সাংবাদিক ও একজন দমকল কর্মী রয়েছেন বলে গাজার স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। কোনো কোনো গণমাধ্যম নিহতের সংখ্যা ২০ বলেও উল্লেখ করেছে।
বেসামরিক প্রতিরক্ষা সংস্থার মুখপাত্র মাহমুদ বাসাল জানান, খান ইউনিসের নাসের হাসপাতালে হামলায় ২০ জন প্রাণ হারান, যাদের মধ্যে পাঁচজন সাংবাদিক এবং একজন সিভিল ডিফেন্সের সদস্য রয়েছেন। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম যেমন রয়টার্স, অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস (এপি) এবং আল জাজিরা তাদের নিহত সংবাদকর্মীদের জন্য শোক প্রকাশ করেছে।
ফিলিস্তিনি সাংবাদিকরা প্রায়শই হাসপাতাল থেকে তাদের কাজ পরিচালনা করেন, কারণ যুদ্ধের কারণে বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট পরিষেবা ব্যাহত হচ্ছে। নাসের হাসপাতালে হামলা থেকে বেঁচে যাওয়া এক সাংবাদিক জানান যে তারা আহতদের খবর সংগ্রহ, জানাজা এবং অপুষ্টির মতো ঘটনাগুলো হাসপাতাল থেকেই প্রচার করছিলেন।
এই হামলার বিষয়ে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী বা দেশটির প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য করা হয়নি।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় চলমান সংঘাতে মৃতের সংখ্যা ৬১ হাজারের বেশি ছাড়িয়েছে বলে বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা গেছে।
সোমবার এ হামলার ঘটনা ঘটে।
নিহতদের মধ্যে চারজন ফিলিস্তিনি সাংবাদিক রয়েছেন বলে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নিশ্চিত করেছে। এ ঘটনায় আরও বহু মানুষ আহত হয়েছেন।
ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সোমবারের এই হামলায় নিহতদের মধ্যে চারজন সাংবাদিক রয়েছেন। গাজার সরকারি গণমাধ্যম দপ্তরের বিবৃতি অনুযায়ী, এই চারজন সাংবাদিক নিহত হওয়ায় গাজায় মোট নিহত সাংবাদিকের সংখ্যা ২৪৪ জনে দাঁড়িয়েছে।
নিহত সাংবাদিকরা হলেন রয়টার্সের ফটো সাংবাদিক হুসাম আল-মাসরি, আল জাজিরার চিত্র সাংবাদিক মোহাম্মদ সালামা, অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) জন্য কর্মরত একজন সাংবাদিক এবং এনবিসি নেটওয়ার্কের একজন সাংবাদিক।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ইসরায়েলি বাহিনী প্রথমে বিস্ফোরকবাহী একটি ড্রোন দিয়ে হাসপাতালের ছাদে হামলা চালায়, এতে একজন সাংবাদিক নিহত ও কয়েকজন আহত হন।
পরে, উদ্ধারকর্মী ও অন্য সাংবাদিকরা হতাহতদের উদ্ধারের জন্য এগিয়ে গেলে ইসরায়েলি বাহিনী একই স্থানে দ্বিতীয়বার ড্রোন হামলা চালায়। এই দ্বিতীয় হামলায় হতাহতের সংখ্যা বাড়ে।
এই জোড়া হামলায় মোট ১৯ জন নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে চারজন সাংবাদিক ও একজন দমকল কর্মী রয়েছেন বলে গাজার স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। কোনো কোনো গণমাধ্যম নিহতের সংখ্যা ২০ বলেও উল্লেখ করেছে।
বেসামরিক প্রতিরক্ষা সংস্থার মুখপাত্র মাহমুদ বাসাল জানান, খান ইউনিসের নাসের হাসপাতালে হামলায় ২০ জন প্রাণ হারান, যাদের মধ্যে পাঁচজন সাংবাদিক এবং একজন সিভিল ডিফেন্সের সদস্য রয়েছেন। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম যেমন রয়টার্স, অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস (এপি) এবং আল জাজিরা তাদের নিহত সংবাদকর্মীদের জন্য শোক প্রকাশ করেছে।
ফিলিস্তিনি সাংবাদিকরা প্রায়শই হাসপাতাল থেকে তাদের কাজ পরিচালনা করেন, কারণ যুদ্ধের কারণে বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট পরিষেবা ব্যাহত হচ্ছে। নাসের হাসপাতালে হামলা থেকে বেঁচে যাওয়া এক সাংবাদিক জানান যে তারা আহতদের খবর সংগ্রহ, জানাজা এবং অপুষ্টির মতো ঘটনাগুলো হাসপাতাল থেকেই প্রচার করছিলেন।
এই হামলার বিষয়ে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী বা দেশটির প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য করা হয়নি।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় চলমান সংঘাতে মৃতের সংখ্যা ৬১ হাজারের বেশি ছাড়িয়েছে বলে বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা গেছে।