রাজশাহী মহানগরীতে শ্বাসরুদ্ধকর অভিযানের মাধ্যমে অপহৃত ব্যক্তি উদ্ধার করা সহ অপহরণের সাথে জড়িত ৮ জনকে গ্রেফতার করেছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
সোমবার (২৫ আগস্ট) সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে নগরীর কোর্ট এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- নুর ইসলাম (২৭), মো. টিটু (৩০), সাজিদুর রহমান সাজিদ (২১), রাজন ওরফে কাওছার (২২), মো. তারেকুল ইসলাম (৫৫), মো. রেজা আলম (১৮), রাকিব মহসিন ওরফে রিয়াদ (২২) এবং মো. ওমর আলী (৫০)। এদের মধ্যে প্রথম সাতজন রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা এবং ওমর আলী রাজশাহীর বাগমারা থানার নরসিংপুর গ্রামের বাসিন্দা।
মঙ্গলবার বিকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন নগর পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর ক্রাইম এন্ড অপস), মোঃ গাজিউর রহমান, পিপিএম।
তিনি জানান, গত ২৪ আগস্ট দুপুর ১টার দিকে। বাগমারা থানার নরসিংপুর গ্রামের সোহেল রানা একটি মামলার খোঁজখবর নিতে রাজশাহী কোর্টের প্রধান ফটকের সামনে পৌঁছালে অজ্ঞাতনামা কয়েকজন ব্যক্তি তাকে অপহরণ করে। এরপর অপহরণকারীরা সোহেল রানার ছোট ভাইয়ের মোবাইলে ফোন করে ১০ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। দাবিকৃত টাকা না দিলে তাকে হত্যার হুমকিও দেওয়া হয়। এসময় তারা অপহৃত ব্যক্তিকে মারধর করে এবং সেই শব্দ মোবাইলে তার ভাইকে শুনিয়ে ভয় দেখায়।
এই ঘটনায় অপহৃত সোহেল রানার স্ত্রী দ্রুত রাজশাহী মহানগর ডিবি পুলিশকে বিষয়টি জানান। ডিবি পুলিশের একটি বিশেষ টিম তাৎক্ষণিকভাবে অভিযান শুরু করে।
অপহরণকারীরা কাশিয়াডাঙ্গা থানাধীন কোর্ট স্টেশনের জামাল চত্বরে সোহেল রানার স্ত্রীকে মুক্তিপণের টাকা নিয়ে আসতে বলে। তিনি বিষয়টি ডিবি পুলিশকে অবহিত করলে, সোমবার সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে ডিবি পুলিশের এসআই মো. শাহ্ আলী মিয়া ও সঙ্গীয় ফোর্স মুক্তিপণের টাকা নিতে আসা অপহরণকারী নুর ইসলাম ও রাজন ওরফে কাওছারকে হাতেনাতে গ্রেফতার করে।
জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃতরা জানায়, অপহৃত ব্যক্তি রাজপাড়া থানার মহিষবাথান উত্তরপাড়া এলাকার পরিত্যক্ত একটি বাড়িতে আটকে রাখা হয়েছে। তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ডিবি পুলিশের একটি দল সেখানে অভিযান চালিয়ে সোহেল রানাকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য দ্রুত রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করে। এসময় ঘটনাস্থল থেকে টিটু, সাজিদুর, তারেকুল, রেজা ও রাকিবকে আটক করা হয়। তবে ডিবি পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ওমর আলী, মাসুদ রানা-সহ আরও কয়েকজন পালিয়ে যায়।
পরবর্তীতে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ডিবি পুলিশের আরেকটি দল অভিযান চালিয়ে রাজপাড়া থানার ঝাউতলা মোড় এলাকা থেকে পলাতক আসামি ওমর আলীকে গ্রেফতার করে।
এ ব্যপারে গ্রেফতারকৃত অপহরণকারীদের বিরুদ্ধে নগরীর রাজপাড়া থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করা হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে তাদের বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।#
                           সোমবার (২৫ আগস্ট) সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে নগরীর কোর্ট এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- নুর ইসলাম (২৭), মো. টিটু (৩০), সাজিদুর রহমান সাজিদ (২১), রাজন ওরফে কাওছার (২২), মো. তারেকুল ইসলাম (৫৫), মো. রেজা আলম (১৮), রাকিব মহসিন ওরফে রিয়াদ (২২) এবং মো. ওমর আলী (৫০)। এদের মধ্যে প্রথম সাতজন রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা এবং ওমর আলী রাজশাহীর বাগমারা থানার নরসিংপুর গ্রামের বাসিন্দা।
মঙ্গলবার বিকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন নগর পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর ক্রাইম এন্ড অপস), মোঃ গাজিউর রহমান, পিপিএম।
তিনি জানান, গত ২৪ আগস্ট দুপুর ১টার দিকে। বাগমারা থানার নরসিংপুর গ্রামের সোহেল রানা একটি মামলার খোঁজখবর নিতে রাজশাহী কোর্টের প্রধান ফটকের সামনে পৌঁছালে অজ্ঞাতনামা কয়েকজন ব্যক্তি তাকে অপহরণ করে। এরপর অপহরণকারীরা সোহেল রানার ছোট ভাইয়ের মোবাইলে ফোন করে ১০ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। দাবিকৃত টাকা না দিলে তাকে হত্যার হুমকিও দেওয়া হয়। এসময় তারা অপহৃত ব্যক্তিকে মারধর করে এবং সেই শব্দ মোবাইলে তার ভাইকে শুনিয়ে ভয় দেখায়।
এই ঘটনায় অপহৃত সোহেল রানার স্ত্রী দ্রুত রাজশাহী মহানগর ডিবি পুলিশকে বিষয়টি জানান। ডিবি পুলিশের একটি বিশেষ টিম তাৎক্ষণিকভাবে অভিযান শুরু করে।
অপহরণকারীরা কাশিয়াডাঙ্গা থানাধীন কোর্ট স্টেশনের জামাল চত্বরে সোহেল রানার স্ত্রীকে মুক্তিপণের টাকা নিয়ে আসতে বলে। তিনি বিষয়টি ডিবি পুলিশকে অবহিত করলে, সোমবার সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে ডিবি পুলিশের এসআই মো. শাহ্ আলী মিয়া ও সঙ্গীয় ফোর্স মুক্তিপণের টাকা নিতে আসা অপহরণকারী নুর ইসলাম ও রাজন ওরফে কাওছারকে হাতেনাতে গ্রেফতার করে।
জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃতরা জানায়, অপহৃত ব্যক্তি রাজপাড়া থানার মহিষবাথান উত্তরপাড়া এলাকার পরিত্যক্ত একটি বাড়িতে আটকে রাখা হয়েছে। তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ডিবি পুলিশের একটি দল সেখানে অভিযান চালিয়ে সোহেল রানাকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য দ্রুত রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করে। এসময় ঘটনাস্থল থেকে টিটু, সাজিদুর, তারেকুল, রেজা ও রাকিবকে আটক করা হয়। তবে ডিবি পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ওমর আলী, মাসুদ রানা-সহ আরও কয়েকজন পালিয়ে যায়।
পরবর্তীতে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ডিবি পুলিশের আরেকটি দল অভিযান চালিয়ে রাজপাড়া থানার ঝাউতলা মোড় এলাকা থেকে পলাতক আসামি ওমর আলীকে গ্রেফতার করে।
এ ব্যপারে গ্রেফতারকৃত অপহরণকারীদের বিরুদ্ধে নগরীর রাজপাড়া থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করা হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে তাদের বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।#
 
  মোঃ মাসুদ রানা রাব্বানী :
 মোঃ মাসুদ রানা রাব্বানী :  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                