নওগাঁর বদলগাছী উপজেলার জগদীশপুর গ্রামে ঝর্ণা খাতুন (২৫) নামে এক গৃহবধূ স্বামীর নির্যাতনের কারণে আত্মহত্যা করেছেন।
বুধবার ভোরে গলায় ফাঁস দিলে তাকে উদ্ধার করে জয়পুরহাট স্বাস্থ কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। জানা যায়, গতকাল রাতে পরিবারের সবাই এক সাথে খাবারের জন্য বসেন। সেই সময় ঝর্ণার স্বামী আকাশ হোসেন তরকারির স্বাদ না হওয়ায় রাগান্বিত হয়ে স্ত্রীকে গালি-গালাজ এবং মারধর করেন। মার সহ্য করতে না পেরে ও স্বামীর উপর অভিমান করে বুধবার ভোর সারে ৫ বাবার বাড়ি যাওয়ার চেষ্টা করেন। স্বামী তাকে বাধা দেন এবং পুনরায় মারধর করেন।
শেষ পর্যন্ত সে সকাল ৬ টার দিকে নিজের ঘরে দরজা বন্ধ করে ওড়না দিয়ে ফ্যানের সাথে ফাঁস লাগান। জানতে পেরে নিহতের স্বামী ও শাশুড়ি পেয়ারা বেগম ঘরের দরজা ভেঙে তাকে উদ্ধার করে জয়পুরহাট সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে যাওয়ার পর সকাল পোনে ৯ টারদিকে জরুরি বিভাগের ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এরপর স্বামী ও শাশুড়ি ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। এলাকাবাসীর অভিযোগ, আকাশ হোসেন প্রায়ই স্ত্রীকে অকারণে মারধর করতেন এবং প্রতিবাদ করলে অন্যদের সাথেও দুর্ব্যবহার করতেন। এতে কেউ ঝর্ণাকে রক্ষা করতে সাহস পাননি। বদলগাছী থানার অফিসার ইনচার্জ আনিছুর রহমান বলেন, ঘটনার পরপরই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে এবং তদন্ত চলছে।
বুধবার ভোরে গলায় ফাঁস দিলে তাকে উদ্ধার করে জয়পুরহাট স্বাস্থ কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। জানা যায়, গতকাল রাতে পরিবারের সবাই এক সাথে খাবারের জন্য বসেন। সেই সময় ঝর্ণার স্বামী আকাশ হোসেন তরকারির স্বাদ না হওয়ায় রাগান্বিত হয়ে স্ত্রীকে গালি-গালাজ এবং মারধর করেন। মার সহ্য করতে না পেরে ও স্বামীর উপর অভিমান করে বুধবার ভোর সারে ৫ বাবার বাড়ি যাওয়ার চেষ্টা করেন। স্বামী তাকে বাধা দেন এবং পুনরায় মারধর করেন।
শেষ পর্যন্ত সে সকাল ৬ টার দিকে নিজের ঘরে দরজা বন্ধ করে ওড়না দিয়ে ফ্যানের সাথে ফাঁস লাগান। জানতে পেরে নিহতের স্বামী ও শাশুড়ি পেয়ারা বেগম ঘরের দরজা ভেঙে তাকে উদ্ধার করে জয়পুরহাট সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে যাওয়ার পর সকাল পোনে ৯ টারদিকে জরুরি বিভাগের ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এরপর স্বামী ও শাশুড়ি ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। এলাকাবাসীর অভিযোগ, আকাশ হোসেন প্রায়ই স্ত্রীকে অকারণে মারধর করতেন এবং প্রতিবাদ করলে অন্যদের সাথেও দুর্ব্যবহার করতেন। এতে কেউ ঝর্ণাকে রক্ষা করতে সাহস পাননি। বদলগাছী থানার অফিসার ইনচার্জ আনিছুর রহমান বলেন, ঘটনার পরপরই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে এবং তদন্ত চলছে।