মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দাবি সরাসরি খারিজ করে দিল চিন। বুধবার চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সরকার জানিয়ে দিয়েছে, পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ নিয়ে আমেরিকা-রাশিয়ার আলোচনায় বেজিং শরিক হবে না।
চিনা বিদেশ দফতরের মুখপাত্র গুয়ো জিয়াকুন বলেন, ‘‘আমেরিকা এবং রাশিয়ার সঙ্গে তৃতীয় পক্ষ হিসেবে পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ আলোচনায় চিন অংশগ্রহণ করবে, এমনটা আশা করা যুক্তিসঙ্গত ও বাস্তবসম্মত নয়।’’ তাঁর যুক্তি, পরমাণু হামলার সক্ষমতার দিক থেকে আমেরিকা বা রাশিয়ার সঙ্গে চিনের কোনও তুলনা হয় না। গুয়োর কথায়, ‘‘আমরা এক স্তরে নেই। তাই এক সঙ্গে আলোচনায় বসাও অর্থহীন।’’
প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার ট্রাম্প জানিয়েছিলেন, গত ১৫ অগস্ট আলাস্কায় রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে তাঁর বৈঠকে পরমাণু অস্ত্র প্রসাররোধের প্রসঙ্গ এসেছে। তিনি বলেন, ‘‘ইউক্রেন যুদ্ধের শেষে ওয়াশিংটন ও মস্কোর বিশাল পরমাণু অস্ত্রের মজুত কমানোর বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে। পরমাণু নিরস্ত্রীকরণের চূড়ান্ত লক্ষ্য অর্জন করতে চিনকেও শামিল করা হবে।’’ সেই সঙ্গে ট্রাম্প বলেন, ‘‘আমাদের সকলের হাতেই খুব বেশি পরমাণ পরমাণু অস্ত্র রয়েছে।’’
কিন্তু ট্রাম্পের দাবি সরাসরি খারিজ করে দিয়ে কমিউনিস্ট পার্টি শাসিত একদলীয় চিনের সরকার সরাসরি আন্তর্জাতিক পরমাণু নিরস্ত্রীকরণের উদ্যোগ সম্পর্কে তাদের দায়বদ্ধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিল। গুয়োর যুক্তি, আমেরিকার সঙ্গে চিনের কৌশলগত নিরাপত্তাজনিত পরিস্থিতি পুরোপুরি আলাদা, তাই দু’দেশের পরমাণু নীতিও সম্পূর্ণ আলাদা। প্রসঙ্গত, পরিসংখ্যান বলছে, বিশ্বের মোট পরমাণু অস্ত্রভান্ডারের ৯০ শতাংশই রয়েছে ওয়াশিংটন ও মস্কোর হাতে। চিন তৃতীয় স্থানে থাকলেও পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যা এবং ক্ষমতার নিরিখে তারা অনেক পিছনে।
                           চিনা বিদেশ দফতরের মুখপাত্র গুয়ো জিয়াকুন বলেন, ‘‘আমেরিকা এবং রাশিয়ার সঙ্গে তৃতীয় পক্ষ হিসেবে পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ আলোচনায় চিন অংশগ্রহণ করবে, এমনটা আশা করা যুক্তিসঙ্গত ও বাস্তবসম্মত নয়।’’ তাঁর যুক্তি, পরমাণু হামলার সক্ষমতার দিক থেকে আমেরিকা বা রাশিয়ার সঙ্গে চিনের কোনও তুলনা হয় না। গুয়োর কথায়, ‘‘আমরা এক স্তরে নেই। তাই এক সঙ্গে আলোচনায় বসাও অর্থহীন।’’
প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার ট্রাম্প জানিয়েছিলেন, গত ১৫ অগস্ট আলাস্কায় রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে তাঁর বৈঠকে পরমাণু অস্ত্র প্রসাররোধের প্রসঙ্গ এসেছে। তিনি বলেন, ‘‘ইউক্রেন যুদ্ধের শেষে ওয়াশিংটন ও মস্কোর বিশাল পরমাণু অস্ত্রের মজুত কমানোর বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে। পরমাণু নিরস্ত্রীকরণের চূড়ান্ত লক্ষ্য অর্জন করতে চিনকেও শামিল করা হবে।’’ সেই সঙ্গে ট্রাম্প বলেন, ‘‘আমাদের সকলের হাতেই খুব বেশি পরমাণ পরমাণু অস্ত্র রয়েছে।’’
কিন্তু ট্রাম্পের দাবি সরাসরি খারিজ করে দিয়ে কমিউনিস্ট পার্টি শাসিত একদলীয় চিনের সরকার সরাসরি আন্তর্জাতিক পরমাণু নিরস্ত্রীকরণের উদ্যোগ সম্পর্কে তাদের দায়বদ্ধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিল। গুয়োর যুক্তি, আমেরিকার সঙ্গে চিনের কৌশলগত নিরাপত্তাজনিত পরিস্থিতি পুরোপুরি আলাদা, তাই দু’দেশের পরমাণু নীতিও সম্পূর্ণ আলাদা। প্রসঙ্গত, পরিসংখ্যান বলছে, বিশ্বের মোট পরমাণু অস্ত্রভান্ডারের ৯০ শতাংশই রয়েছে ওয়াশিংটন ও মস্কোর হাতে। চিন তৃতীয় স্থানে থাকলেও পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যা এবং ক্ষমতার নিরিখে তারা অনেক পিছনে।
 
  আন্তজার্তিক ডেস্ক
 আন্তজার্তিক ডেস্ক  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                     
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                