নবাব-ঘরের কন্যা তিনি। কিন্তু একটা সময়ে আর পাঁচজন সাধারণ ছেলেমেয়ের মতোই আর্থিক লড়়াই করতে হয়েছিল সোহা আলি খানকে। বাড়ি ভাড়া দিতে গিয়ে হিমশিম খেতে হত তাঁকে। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে সে কথা জানিয়েছেন সোহা।
অভিনয়জগতে আসার আগে এক বহুজাতিক ব্যাঙ্কে কাজ করতেন সোহা। ‘লন্ডন স্কুল অফ ইকনমিক্স অ্যান্ড পলিটিকাল সায়েন্স’ থেকে স্নাতকোত্তর করে চাকরিতে যোগ দিয়েছিলেন অভিনেত্রী। চাকরির জন্য মুম্বইয়ে এসে একটি ভাড়াবাড়িতে থাকতে শুরু করেছিলেন। যা বেতন পেতেন প্রায় পুরোটাই বাড়ি ভাড়া দিতে বেরিয়ে যেত তাঁর।
সোহা জানান, তাঁর মাসিক বাড়ি ভাড়া ছিল ১৭ হাজার টাকা। বছরে সেই বাড়ি ভাড়ার পরিমাণ দাঁড়ায় ২ লক্ষ ৪০০০ টাকা। সোহার তখন বার্ষিক আয় ২ লক্ষ ২০ হাজার টাকা। তাই শেষ পর্যন্ত কিছুই সঞ্চয় হত না তাঁর। সম্ভ্রান্ত পরিবারের মেয়ে হয়েও কেন এমন জীবন বেছে নিয়েছিলেন সোহা? অভিনেত্রী বলেছেন, “আমি স্বাধীন জীবনযাপন করতে চেয়েছিলাম। নিজে রোজগার করলে নিজের সিদ্ধান্ত নিজেই নেওয়া যায়। অন্য কারও কথা মেনে চলার প্রয়োজন পড়ে না।”
চাকরি করতে করতেই সোহা অভিনয়ে চলে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। বাবা-মা এই সিদ্ধান্ত মেনে নেবেন কি না, তা নিয়ে ধন্দে ছিলেন ঠিকই। কিন্তু তত দিনে তিনি আর্থিক ভাবে সক্ষম। তাই এই নিজের সিদ্ধান্তে অনড় ছিলেন সোহা।
নিজে স্বাধীন হলেও, পরিবারের জন্যই নিরাপত্তা বোধ করতেন সোহা। অভিনেত্রী বলেছেন, “আমি রোজগার করছিলাম ঠিকই। তবে আমার একটা সুবিধা তো ছিলই। আমার কিছু দরকার পড়লে, আমি আমার বাবা-মায়ের থেকে সাহায্য পেতাম। এই সুবিধা অন্যেরা পায় না। তাই কোথাও গিয়ে সেটা তো আমার আত্মবিশ্বাসকে জোরদার করেছিল।”
অভিনয়জগতে আসার আগে এক বহুজাতিক ব্যাঙ্কে কাজ করতেন সোহা। ‘লন্ডন স্কুল অফ ইকনমিক্স অ্যান্ড পলিটিকাল সায়েন্স’ থেকে স্নাতকোত্তর করে চাকরিতে যোগ দিয়েছিলেন অভিনেত্রী। চাকরির জন্য মুম্বইয়ে এসে একটি ভাড়াবাড়িতে থাকতে শুরু করেছিলেন। যা বেতন পেতেন প্রায় পুরোটাই বাড়ি ভাড়া দিতে বেরিয়ে যেত তাঁর।
সোহা জানান, তাঁর মাসিক বাড়ি ভাড়া ছিল ১৭ হাজার টাকা। বছরে সেই বাড়ি ভাড়ার পরিমাণ দাঁড়ায় ২ লক্ষ ৪০০০ টাকা। সোহার তখন বার্ষিক আয় ২ লক্ষ ২০ হাজার টাকা। তাই শেষ পর্যন্ত কিছুই সঞ্চয় হত না তাঁর। সম্ভ্রান্ত পরিবারের মেয়ে হয়েও কেন এমন জীবন বেছে নিয়েছিলেন সোহা? অভিনেত্রী বলেছেন, “আমি স্বাধীন জীবনযাপন করতে চেয়েছিলাম। নিজে রোজগার করলে নিজের সিদ্ধান্ত নিজেই নেওয়া যায়। অন্য কারও কথা মেনে চলার প্রয়োজন পড়ে না।”
চাকরি করতে করতেই সোহা অভিনয়ে চলে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। বাবা-মা এই সিদ্ধান্ত মেনে নেবেন কি না, তা নিয়ে ধন্দে ছিলেন ঠিকই। কিন্তু তত দিনে তিনি আর্থিক ভাবে সক্ষম। তাই এই নিজের সিদ্ধান্তে অনড় ছিলেন সোহা।
নিজে স্বাধীন হলেও, পরিবারের জন্যই নিরাপত্তা বোধ করতেন সোহা। অভিনেত্রী বলেছেন, “আমি রোজগার করছিলাম ঠিকই। তবে আমার একটা সুবিধা তো ছিলই। আমার কিছু দরকার পড়লে, আমি আমার বাবা-মায়ের থেকে সাহায্য পেতাম। এই সুবিধা অন্যেরা পায় না। তাই কোথাও গিয়ে সেটা তো আমার আত্মবিশ্বাসকে জোরদার করেছিল।”