রাজশাহীতে একটি হৃদয়বিদারক দুর্ঘটনায় পুলিশ সাব-ইন্সপেক্টর ওয়ারেস আলী (৪৫) গুলিবিদ্ধ হয়েছেন, যা ঘটেছে পিস্তল পরিষ্কারের সময় অসাবধানতার কারণে। গত বুধবার (২৭ আগস্ট) রাত ১১টার দিকে এই ঘটনা ঘটে, এবং এখন তিনি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (রামেক) চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এই অবস্থানে তিনি জীবনের জন্য লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন, যা শহরে উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে।
কাটাখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল মতিন বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, গত রাত ১১টার সময় সাব-ইন্সপেক্টর (এসআই) ওয়ারেস আলী নিজের পিস্তল পরিষ্কার করার সময় দুর্ঘটনাবশত ডান পায়ের হাঁটুর ওপরে গুলি লাগে। এই অসাবধানতার ফলে তিনি গুরুতর আহত হন, এবং দ্রুত তাকে রামেক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। বর্তমানে তিনি ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন, এবং তার অবস্থা স্থিতিশীল রাখার চেষ্টা চলছে।
রামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগের ভারপ্রাপ্ত ডাঃ শংকর কুমার বিশ্বাস ঘটনার বিস্তারিত তথ্য প্রদান করেন। তিনি বলেন, রাত সাড়ে ১১টার দিকে কাটাখালী থানার এসআই ওয়ারেস আলী নিজ নামে ইস্যুকৃত পিস্তল পরিষ্কার করার সময় দুর্ঘটনাবশত গুলিবিদ্ধ হয়ে জরুরি বিভাগে আসেন। প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাকে ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। ডাঃ বিশ্বাস জানান, তিনি এখন চিকিৎসাধীন, এবং চিকিৎসকদের দল তার পূর্ণ সুস্থতার জন্য কাজ করছে।
রাজশাহী শহরে এই খবর ছড়িয়ে পড়ার পর স্থানীয় বাসিন্দা ও পুলিশ কর্মীদের মধ্যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। সামাজিক মাধ্যমে অনেকে ওয়ারেস আলীর দ্রুত সুস্থতার জন্য দোয়া করছেন, যখন কিছুজন পুলিশের অস্ত্র পরিচালনার নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন। এই ঘটনা রাজশাহীতে পুলিশ নিরাপত্তা ও প্রশিক্ষণ নিয়ে নতুন আলোচনা শুরু করতে পারে।
কাটাখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল মতিন বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, গত রাত ১১টার সময় সাব-ইন্সপেক্টর (এসআই) ওয়ারেস আলী নিজের পিস্তল পরিষ্কার করার সময় দুর্ঘটনাবশত ডান পায়ের হাঁটুর ওপরে গুলি লাগে। এই অসাবধানতার ফলে তিনি গুরুতর আহত হন, এবং দ্রুত তাকে রামেক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। বর্তমানে তিনি ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন, এবং তার অবস্থা স্থিতিশীল রাখার চেষ্টা চলছে।
রামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগের ভারপ্রাপ্ত ডাঃ শংকর কুমার বিশ্বাস ঘটনার বিস্তারিত তথ্য প্রদান করেন। তিনি বলেন, রাত সাড়ে ১১টার দিকে কাটাখালী থানার এসআই ওয়ারেস আলী নিজ নামে ইস্যুকৃত পিস্তল পরিষ্কার করার সময় দুর্ঘটনাবশত গুলিবিদ্ধ হয়ে জরুরি বিভাগে আসেন। প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাকে ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। ডাঃ বিশ্বাস জানান, তিনি এখন চিকিৎসাধীন, এবং চিকিৎসকদের দল তার পূর্ণ সুস্থতার জন্য কাজ করছে।
রাজশাহী শহরে এই খবর ছড়িয়ে পড়ার পর স্থানীয় বাসিন্দা ও পুলিশ কর্মীদের মধ্যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। সামাজিক মাধ্যমে অনেকে ওয়ারেস আলীর দ্রুত সুস্থতার জন্য দোয়া করছেন, যখন কিছুজন পুলিশের অস্ত্র পরিচালনার নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন। এই ঘটনা রাজশাহীতে পুলিশ নিরাপত্তা ও প্রশিক্ষণ নিয়ে নতুন আলোচনা শুরু করতে পারে।