যৌন সম্পর্ক নিয়ে প্রচলিত ধারণাগুলো হয়তো এবার বদলাতে চলেছে। সম্প্রতি জার্নাল ইবলিউশনারি বিহেভিয়ারাল সায়েন্সেস-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষার ফলাফল অনুযায়ী, পুরুষদের যৌন আকাঙ্ক্ষা নারীদের তুলনায় অন্তত তিনগুণ বেশি। এই চাঞ্চল্যকর তথ্য নারী-পুরুষের সম্পর্কের গতিপ্রকৃতি এবং যৌনজীবনের বিভিন্ন দিক নিয়ে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
সমীক্ষায় দেখা গেছে, যেখানে নারীরা "সেক্সি" হিসেবে বিবেচিত হন, সেখানে যৌনতার প্রতি আকর্ষণ এবং উদ্যোগ গ্রহণের ক্ষেত্রে পুরুষরাই এগিয়ে রয়েছেন। গবেষণায় ১৯ থেকে ৩০ বছর বয়সী ৯২ জন যুগলকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল, যারা এক মাস থেকে নয় বছর পর্যন্ত একসঙ্গে বসবাস করছেন এবং সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার যৌন মিলন করেন। প্রতিটি ক্ষেত্রেই দেখা গেছে, পুরুষরাই তাদের সঙ্গিনীর দিকে কামনার হাত আগে বাড়িয়েছেন।
সুখী যৌন জীবনের চাবিকাঠি: কেবল আকাঙ্ক্ষা নয়
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, একটি সফল এবং তৃপ্তিদায়ক যৌন জীবনের জন্য কেবল আকাঙ্ক্ষাই যথেষ্ট নয়। এর সঙ্গে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জড়িত। সমীক্ষা অনুযায়ী, দুজনের মধ্যে কতটা সময় কাটানো হয়, একে অপরের প্রতি কতটা ভালোবাসা রয়েছে এবং বোঝাপড়া কেমন, তার ওপরই নির্ভর করে যৌন সম্পর্কের গভীরতা। যদি এই বিষয়গুলিতে ঘাটতি থাকে, তবে যৌন জীবন বেদনাদায়ক হয়ে উঠতে পারে।
একঘেয়েমি এবং পরকীয়ার হাতছানি
গবেষণায় আরও একটি উদ্বেগজনক তথ্য উঠে এসেছে। যারা একই সঙ্গী বা সঙ্গিনীর সঙ্গে দীর্ঘকাল ধরে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করছেন, তাদের মধ্যে যৌন আকাঙ্ক্ষা হ্রাস পাওয়ার প্রবণতা দেখা গেছে। এর ফলস্বরূপ, অনেকেই পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ছেন, যা সম্পর্কের টান কমিয়ে দিচ্ছে এবং শারীরিক আকর্ষণও ম্লান করে দিচ্ছে।
আকাঙ্ক্ষা জাগিয়ে তোলার উপায়।
তাহলে এই সমস্যা থেকে মুক্তির উপায় কী?
সমীক্ষকরা কিছু কার্যকর পরামর্শ দিয়েছেন। তাদের মতে, যৌন মিলনের পরিকল্পনা সকাল থেকেই শুরু করা উচিত। সঙ্গী বা সঙ্গিনীকে ইঙ্গিতে বুঝিয়ে দিতে হবে যে রাতটি বিশেষ হতে চলেছে। এরপর নতুন পদ্ধতি বা কল্পনা নিয়ে ভাবতে শুরু করা যেতে পারে। নিজেদের শরীর সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং একে অপরের প্রতি আকর্ষণবোধকে উসকে দেওয়া অত্যন্ত জরুরি।
এছাড়াও, রাতের পরিবেশকেও আকর্ষণীয় করে তোলার কথা বলা হয়েছে। বিছানার চাদর পরিবর্তন করা, নরম আলো ব্যবহার করা এবং নতুনত্বের ছোঁয়া যোগ করা যৌন জীবনে সতেজতা আনতে পারে। বৃষ্টিভেজা রাতে বা কাব্যিক পরিবেশে নিজেদের শারীরিক আকর্ষনকে নতুনভাবে আবিষ্কার করার মাধ্যমে সম্পর্কের উষ্ণতা ফিরিয়ে আনা সম্ভব।
এই সমীক্ষা নারী ও পুরুষের যৌন আকাঙ্ক্ষা নিয়ে একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে এবং সম্পর্কের গভীরে প্রবেশ করে সুখী যৌন জীবন গড়ে তোলার জন্য নতুন চিন্তাভাবনার খোরাক যোগাচ্ছে।
সমীক্ষায় দেখা গেছে, যেখানে নারীরা "সেক্সি" হিসেবে বিবেচিত হন, সেখানে যৌনতার প্রতি আকর্ষণ এবং উদ্যোগ গ্রহণের ক্ষেত্রে পুরুষরাই এগিয়ে রয়েছেন। গবেষণায় ১৯ থেকে ৩০ বছর বয়সী ৯২ জন যুগলকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল, যারা এক মাস থেকে নয় বছর পর্যন্ত একসঙ্গে বসবাস করছেন এবং সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার যৌন মিলন করেন। প্রতিটি ক্ষেত্রেই দেখা গেছে, পুরুষরাই তাদের সঙ্গিনীর দিকে কামনার হাত আগে বাড়িয়েছেন।
সুখী যৌন জীবনের চাবিকাঠি: কেবল আকাঙ্ক্ষা নয়
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, একটি সফল এবং তৃপ্তিদায়ক যৌন জীবনের জন্য কেবল আকাঙ্ক্ষাই যথেষ্ট নয়। এর সঙ্গে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জড়িত। সমীক্ষা অনুযায়ী, দুজনের মধ্যে কতটা সময় কাটানো হয়, একে অপরের প্রতি কতটা ভালোবাসা রয়েছে এবং বোঝাপড়া কেমন, তার ওপরই নির্ভর করে যৌন সম্পর্কের গভীরতা। যদি এই বিষয়গুলিতে ঘাটতি থাকে, তবে যৌন জীবন বেদনাদায়ক হয়ে উঠতে পারে।
একঘেয়েমি এবং পরকীয়ার হাতছানি
গবেষণায় আরও একটি উদ্বেগজনক তথ্য উঠে এসেছে। যারা একই সঙ্গী বা সঙ্গিনীর সঙ্গে দীর্ঘকাল ধরে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করছেন, তাদের মধ্যে যৌন আকাঙ্ক্ষা হ্রাস পাওয়ার প্রবণতা দেখা গেছে। এর ফলস্বরূপ, অনেকেই পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ছেন, যা সম্পর্কের টান কমিয়ে দিচ্ছে এবং শারীরিক আকর্ষণও ম্লান করে দিচ্ছে।
আকাঙ্ক্ষা জাগিয়ে তোলার উপায়।
তাহলে এই সমস্যা থেকে মুক্তির উপায় কী?
সমীক্ষকরা কিছু কার্যকর পরামর্শ দিয়েছেন। তাদের মতে, যৌন মিলনের পরিকল্পনা সকাল থেকেই শুরু করা উচিত। সঙ্গী বা সঙ্গিনীকে ইঙ্গিতে বুঝিয়ে দিতে হবে যে রাতটি বিশেষ হতে চলেছে। এরপর নতুন পদ্ধতি বা কল্পনা নিয়ে ভাবতে শুরু করা যেতে পারে। নিজেদের শরীর সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং একে অপরের প্রতি আকর্ষণবোধকে উসকে দেওয়া অত্যন্ত জরুরি।
এছাড়াও, রাতের পরিবেশকেও আকর্ষণীয় করে তোলার কথা বলা হয়েছে। বিছানার চাদর পরিবর্তন করা, নরম আলো ব্যবহার করা এবং নতুনত্বের ছোঁয়া যোগ করা যৌন জীবনে সতেজতা আনতে পারে। বৃষ্টিভেজা রাতে বা কাব্যিক পরিবেশে নিজেদের শারীরিক আকর্ষনকে নতুনভাবে আবিষ্কার করার মাধ্যমে সম্পর্কের উষ্ণতা ফিরিয়ে আনা সম্ভব।
এই সমীক্ষা নারী ও পুরুষের যৌন আকাঙ্ক্ষা নিয়ে একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে এবং সম্পর্কের গভীরে প্রবেশ করে সুখী যৌন জীবন গড়ে তোলার জন্য নতুন চিন্তাভাবনার খোরাক যোগাচ্ছে।