ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচ শুক্রবার ঘোষণা করেছেন যে হামাস যদি নিঃশর্তে অস্ত্রসমর্পণ না করে, তবে ইসরায়েলি সেনারা আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে সম্পূর্ণ গাজা উপত্যকা দখল করে নেবে। এই ঘোষণাটি এমন এক সময়ে এলো যখন ইসরায়েলি সেনারা বুধবার থেকে গাজা সিটির দখল নেওয়ার অভিযান শুরু করেছে। প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত স্মোট্রিচের এই মন্তব্য গাজায় চলমান সংঘাতের তীব্রতা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
গাজা সিটির দখল অভিযান:
গত ৮ আগস্ট ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু তার মন্ত্রিসভার নিরাপত্তা সংক্রান্ত কমিটিতে পুরো গাজা দখলের প্রস্তাব দিয়েছিলেন, যা বিনা প্রতিবাদে গৃহীত হয়। এর ধারাবাহিকতায়, গত বুধবার ইসরায়েলি সেনারা গাজা সিটির উত্তরাংশের এবাদ-আলরহমান এলাকার দখল নেয়। এবাদ-আলরহমান থেকে মাত্র এক কিলোমিটার দূরে অবস্থিত জালা স্ট্রিট, যেখানে লক্ষাধিক মানুষের বাস ছিল। ইসরায়েলি সেনার অবিরাম গুলি ও মর্টার বর্ষণের কারণে হাজার হাজার প্যালেস্টাইনি দক্ষিণ গাজার দিকে পালিয়ে যেতে বাধ্য হচ্ছেন।
হামাসের হামলা এবং ইসরায়েলের প্রতিশোধ:
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর প্যালেস্টাইনি সশস্ত্র সংগঠন হামাসের আল কাশাম ব্রিগেড ইসরায়েলে হামলা চালানোর পর থেকেই ইসরায়েলি সেনা গাজায় ধারাবাহিক হামলা চালিয়ে আসছে। এই হামলায় এ পর্যন্ত ৫৫ হাজারেরও বেশি প্যালেস্টাইনি সাধারণ নাগরিক নিহত হয়েছেন।
আন্তর্জাতিক হস্তক্ষেপের সম্ভাবনা:
এদিকে, বৃহস্পতিবার পশ্চিম এশিয়া বিষয়ক বিশেষ মার্কিন দূত স্টিভ উইটকফ জানিয়েছেন যে গাজায় সংঘর্ষবিরতি কার্যকর করার লক্ষ্যে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বুধবার হোয়াইট হাউসে একটি ‘গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক’ করতে পারেন। ট্রাম্পের সম্ভাব্য বৈঠকের খবরের পরপরই নেতানিয়াহু সরকারের গাজা দখলের বার্তা আন্তর্জাতিক মহলে নতুন করে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। এই পরিস্থিতিতে, গাজায় মানবিক সংকট আরও গভীর হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
গাজা সিটির দখল অভিযান:
গত ৮ আগস্ট ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু তার মন্ত্রিসভার নিরাপত্তা সংক্রান্ত কমিটিতে পুরো গাজা দখলের প্রস্তাব দিয়েছিলেন, যা বিনা প্রতিবাদে গৃহীত হয়। এর ধারাবাহিকতায়, গত বুধবার ইসরায়েলি সেনারা গাজা সিটির উত্তরাংশের এবাদ-আলরহমান এলাকার দখল নেয়। এবাদ-আলরহমান থেকে মাত্র এক কিলোমিটার দূরে অবস্থিত জালা স্ট্রিট, যেখানে লক্ষাধিক মানুষের বাস ছিল। ইসরায়েলি সেনার অবিরাম গুলি ও মর্টার বর্ষণের কারণে হাজার হাজার প্যালেস্টাইনি দক্ষিণ গাজার দিকে পালিয়ে যেতে বাধ্য হচ্ছেন।
হামাসের হামলা এবং ইসরায়েলের প্রতিশোধ:
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর প্যালেস্টাইনি সশস্ত্র সংগঠন হামাসের আল কাশাম ব্রিগেড ইসরায়েলে হামলা চালানোর পর থেকেই ইসরায়েলি সেনা গাজায় ধারাবাহিক হামলা চালিয়ে আসছে। এই হামলায় এ পর্যন্ত ৫৫ হাজারেরও বেশি প্যালেস্টাইনি সাধারণ নাগরিক নিহত হয়েছেন।
আন্তর্জাতিক হস্তক্ষেপের সম্ভাবনা:
এদিকে, বৃহস্পতিবার পশ্চিম এশিয়া বিষয়ক বিশেষ মার্কিন দূত স্টিভ উইটকফ জানিয়েছেন যে গাজায় সংঘর্ষবিরতি কার্যকর করার লক্ষ্যে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বুধবার হোয়াইট হাউসে একটি ‘গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক’ করতে পারেন। ট্রাম্পের সম্ভাব্য বৈঠকের খবরের পরপরই নেতানিয়াহু সরকারের গাজা দখলের বার্তা আন্তর্জাতিক মহলে নতুন করে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। এই পরিস্থিতিতে, গাজায় মানবিক সংকট আরও গভীর হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।