খাগড়াছড়ি পৌরসভার শান্তি নগর এলাকায় বালিশ চাপা দিয়ে দুই বছরের শিশুকে হত্যার অভিযোগে সাবিনা ইয়াসমিন নামে এক গৃহবধূকে আটক করেছে পুলিশ।
শনিবার (৩০ আগস্ট) খাগড়াছড়ি সদর থানার ওসি মো. আব্দুল বাতেন এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে শুক্রবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে জেলা শহরের শান্তিনগর এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
নিহত ওই শিশুটির নাম মো. তহিদুল আলম আভান। আভান ওই এলাকার মোস্তাফিজুর রহমান ও সাবিনা ইয়াসমিনের ছেলে।
পরিবারের বরাতে পুলিশ জানায়, আভানের বাবা মো. মোস্তাফিজুর রহমান একটি ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি করেন। এক ছেলে ও এক মেয়েসহ এই দম্পতি নিয়ে খাগড়াছড়ি সদরের শান্তি এলাকায় ভাড়া থাকতেন তারা। তবে ঘটনার সময় মোস্তাফিজুর রহমান পানছড়িতে ছিলেন। শুক্রবার রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় আভানকে বালিশচাপা দিয়ে হত্যা করে মা সাবিনা ইয়াসমিন। খবর পেয়ে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
মোস্তাফিজুর বলেন, বৃহস্পতিবার ওষুধ বিপণনের জন্য পানছড়িতে যাই। কিন্তু রাত বেশি হওয়ার কারণে জেলা সদরে ফিরতে পারি নাই। রাত ৩টার দিকে মোবাইলে আমার ছেলে খুন হয়েছে বলে খবর পাই।
খাগড়াছড়ি সদর থানার ওসি মো. আব্দুল বাতেন বলেন, শুক্রবার রাতের কোনো এক সময় মা সাবিনা ইয়াসমিন ঘুমন্ত আভানকে বালিশচাপা দিয়ে হত্যা করেছে। সাবিনা ইয়াসমিনকে মানসিকভাবে অসুস্থ মনে হয়েছে। তার পরিবারও জানিয়েছে সাবিনার মানসিক সমস্যা আছে। এই ঘটনায় তাকে আটক করা হয়েছে। শিশুর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য খাগড়াছড়ি জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
                           শনিবার (৩০ আগস্ট) খাগড়াছড়ি সদর থানার ওসি মো. আব্দুল বাতেন এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে শুক্রবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে জেলা শহরের শান্তিনগর এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
নিহত ওই শিশুটির নাম মো. তহিদুল আলম আভান। আভান ওই এলাকার মোস্তাফিজুর রহমান ও সাবিনা ইয়াসমিনের ছেলে।
পরিবারের বরাতে পুলিশ জানায়, আভানের বাবা মো. মোস্তাফিজুর রহমান একটি ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি করেন। এক ছেলে ও এক মেয়েসহ এই দম্পতি নিয়ে খাগড়াছড়ি সদরের শান্তি এলাকায় ভাড়া থাকতেন তারা। তবে ঘটনার সময় মোস্তাফিজুর রহমান পানছড়িতে ছিলেন। শুক্রবার রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় আভানকে বালিশচাপা দিয়ে হত্যা করে মা সাবিনা ইয়াসমিন। খবর পেয়ে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
মোস্তাফিজুর বলেন, বৃহস্পতিবার ওষুধ বিপণনের জন্য পানছড়িতে যাই। কিন্তু রাত বেশি হওয়ার কারণে জেলা সদরে ফিরতে পারি নাই। রাত ৩টার দিকে মোবাইলে আমার ছেলে খুন হয়েছে বলে খবর পাই।
খাগড়াছড়ি সদর থানার ওসি মো. আব্দুল বাতেন বলেন, শুক্রবার রাতের কোনো এক সময় মা সাবিনা ইয়াসমিন ঘুমন্ত আভানকে বালিশচাপা দিয়ে হত্যা করেছে। সাবিনা ইয়াসমিনকে মানসিকভাবে অসুস্থ মনে হয়েছে। তার পরিবারও জানিয়েছে সাবিনার মানসিক সমস্যা আছে। এই ঘটনায় তাকে আটক করা হয়েছে। শিশুর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য খাগড়াছড়ি জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
 
  অনলাইন ডেস্ক
 অনলাইন ডেস্ক  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                     
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                