বগুড়ায় আট বছরের শিশু শাওন প্রামাণিককে মুসলমানি করার সময় পুরুষাঙ্গ কেটে ফেলা হয়। পরে অঙ্গটি পকেটে নিয়ে পালিয়ে যান বেদে (হাজাম)। পরে এ ঘটনায় মামলা করলে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেন স্থানীয় এক ব্যক্তি। এ ঘটনায় দুজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
শনিবার সকালে সদর উপজেলার কালশিমাটি পূর্বপাড়ায় এ ঘটনা ঘটেছে। শিশুর বাবা শনিবার রাতে সদর থানায় এ ব্যাপারে মামলা করেছেন।
রোববার দুপুরে সদর থানার ওসি হাসান বাসির জানান, তদন্তসাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আসামিরা হলেন- বগুড়া শহরের নিশিন্দারা ফকির উদ্দিন স্কুল এলাকার হাজাম আনিছার রহমান (৫০) ও সদর উপজেলার কালশিমাটি মধ্যপাড়ার মৃত আমজাদ হোসেনের ছেলে মো. দুলু (৪৫)।
বগুড়া সদর উপজেলার কালশিমাটি পূর্বপাড়ার আবু বক্কর প্রামাণিক অভিযোগ করেন, তার ছেলে শাওন প্রামাণিককে (৮) মুসলমানি করানোর জন্য শনিবার সকালে আনিছার রহমান নামে এক হাজামকে বাড়িতে ডেকে আনেন। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মুসলমানি করানোর সময় গোপনাঙ্গের সামনে চামড়া না কেটে তিনি (আনিছার) মাঝামাঝি কেটে ফেলেন। গোপনাঙ্গ দিয়ে প্রচুর রক্তক্ষরণ শুরু হলে ছেলে চিৎকার করতে থাকে।
এ সময় আনিছার রহমান কাটা গোপনাঙ্গ পকেটে তুলে পালিয়ে যান। গুরুতর অসুস্থ শাওন প্রামাণিককে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এদিকে বেলা ২টার দিকে আসামি দুলু মোবাইল ফোনে এ ব্যাপারে মামলা করলে আবু বক্করকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেন। তার ছেলের গোপনাঙ্গ কেটে ফেলায় বেদে আনিছার রহমান ও হত্যার হুমকি দেওয়ায় দুলুর বিরুদ্ধে শনিবার রাতে সদর থানায় মামলা করেন।
আবু বক্কর প্রামাণিক তার ছেলের গোপনাঙ্গ কেটে ফেলা ও তাদের হত্যার হুমকি দেওয়ার সঙ্গে জড়িত আসামিদের দ্রুত গ্রেফতার এবং তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।
এ ব্যাপারে আনিছার রহমানের বক্তব্য জানতে চাইলে রোববার দুপুরে তার ছেলে পরিচয়ে অপরপ্রান্ত থেকে জানান, বাবা অনেক পুরাতন বেদে (হাজাম)। তার কখনো ভুল হতে পারে না। শিশু শাওনের গোপনাঙ্গ কেটে যায়নি। আবু বক্কর প্রামাণিক টাকা খাওয়ার জন্য মিথ্যা মামলা করেছেন।
শনিবার সকালে সদর উপজেলার কালশিমাটি পূর্বপাড়ায় এ ঘটনা ঘটেছে। শিশুর বাবা শনিবার রাতে সদর থানায় এ ব্যাপারে মামলা করেছেন।
রোববার দুপুরে সদর থানার ওসি হাসান বাসির জানান, তদন্তসাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আসামিরা হলেন- বগুড়া শহরের নিশিন্দারা ফকির উদ্দিন স্কুল এলাকার হাজাম আনিছার রহমান (৫০) ও সদর উপজেলার কালশিমাটি মধ্যপাড়ার মৃত আমজাদ হোসেনের ছেলে মো. দুলু (৪৫)।
বগুড়া সদর উপজেলার কালশিমাটি পূর্বপাড়ার আবু বক্কর প্রামাণিক অভিযোগ করেন, তার ছেলে শাওন প্রামাণিককে (৮) মুসলমানি করানোর জন্য শনিবার সকালে আনিছার রহমান নামে এক হাজামকে বাড়িতে ডেকে আনেন। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মুসলমানি করানোর সময় গোপনাঙ্গের সামনে চামড়া না কেটে তিনি (আনিছার) মাঝামাঝি কেটে ফেলেন। গোপনাঙ্গ দিয়ে প্রচুর রক্তক্ষরণ শুরু হলে ছেলে চিৎকার করতে থাকে।
এ সময় আনিছার রহমান কাটা গোপনাঙ্গ পকেটে তুলে পালিয়ে যান। গুরুতর অসুস্থ শাওন প্রামাণিককে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এদিকে বেলা ২টার দিকে আসামি দুলু মোবাইল ফোনে এ ব্যাপারে মামলা করলে আবু বক্করকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেন। তার ছেলের গোপনাঙ্গ কেটে ফেলায় বেদে আনিছার রহমান ও হত্যার হুমকি দেওয়ায় দুলুর বিরুদ্ধে শনিবার রাতে সদর থানায় মামলা করেন।
আবু বক্কর প্রামাণিক তার ছেলের গোপনাঙ্গ কেটে ফেলা ও তাদের হত্যার হুমকি দেওয়ার সঙ্গে জড়িত আসামিদের দ্রুত গ্রেফতার এবং তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।
এ ব্যাপারে আনিছার রহমানের বক্তব্য জানতে চাইলে রোববার দুপুরে তার ছেলে পরিচয়ে অপরপ্রান্ত থেকে জানান, বাবা অনেক পুরাতন বেদে (হাজাম)। তার কখনো ভুল হতে পারে না। শিশু শাওনের গোপনাঙ্গ কেটে যায়নি। আবু বক্কর প্রামাণিক টাকা খাওয়ার জন্য মিথ্যা মামলা করেছেন।