ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রধান উরসুলা ভন ডার লিয়েনের বিমানের জিপিএস (দিকনির্ধারণ ব্যবস্থা) মাঝআকাশে ‘জ্যাম’ (বিকল) করে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠল। সোমবার বুলগেরিয়া যাওয়ার পথে এই বিপত্তি ঘটে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের সন্দেহ, জিপিএস সিগন্যাল বিকল হওয়ার নেপথ্যে রাশিয়ার যোগ থাকতে পারে।
প্রায় সাড়ে তিন দশক ধরে চলে আসা রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধে কিভের পাশে দাঁড়িয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জ়েলেনস্কি এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বৈঠকেও উপস্থিত ছিলেন ইউরোপীয় রাষ্ট্রনেতারা। এ অবস্থায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রধানের বিমানে বিঘ্নের নেপথ্যে রুশ-যোগের সম্ভাবনা উড়িয়ে দিচ্ছে না ইউরোপ। যদিও শেষ পর্যন্ত উরসুলাকে নিয়ে বিমানটি নিরাপদেই অবতরণ করে বুলগেরিয়ার দক্ষিণ প্রান্তের প্লোভডিভ শহরে।
রাশিয়া সীমান্তবর্তী ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলিকে চার দিনের সফরে গিয়েছেন উরসুলা। এই সফরের মাঝেই উরসুলার বিমানের জিপিএস সিগন্যাল জ্যাম করার অভিযোগ উঠল। এক বিবৃতিতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের মুখপাত্র বলেন, “জিপিএস জ্যাম করা হয়েছিল, তা আমরা নিশ্চিত। তবে বিমানটি নিরাপদে বুলগেরিয়ায় অবতরণ করেছে। বুলগেরিয়ার কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে আমরা জানতে পেরেছি এই ঘটনার নেপথ্যে রাশিয়ার স্পষ্ট হস্তক্ষেপ রয়েছে বলে তাঁরা সন্দেহ করছেন।” যদিও ইউরোপীয় ইউনিয়নের এই অভিযোগ প্রসঙ্গে রাশিয়ার তরফে কোনও প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের অভিযোগ, হুমকি এবং ভয় দেখানোর মতো বৈরিতাপূর্ণ কাজকর্ম রাশিয়া নিয়মিত ভাবে করে থাকে। সোমবারের ঘটনা ইউক্রেনের প্রতি ইউরোপীয় ইউনিয়নের সমর্থনকে আরও জোরালো করবে। বস্তুত, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এই অভিযোগ তোলার আগেই সংবাদমাধ্যম ‘ফিনান্সিয়াল টাইম্স’ সূত্র মারফত জানিয়েছিল, উরসুলার বিমানের জিপিএম জ্যাম করা হয়েছে। এর ফলে ‘কাগুজে ম্যাপ’ ব্যবহার করে প্লোভ়ডিভ বিমানবন্দরে অবতরণ করতে হয়েছে বিমানটিকে। পরে বুলগেরিয়ার সরকার একটি বিবৃতিতে জানায়, বিকল্প দিকনির্ধারণ ব্যবস্থার সাহায্যে বিমানটি অবতরণ করে।
তবে বুলগেরিয়ায় এমন ঘটনা নতুন নয়। সে দেশের বিমান পরিবহণ কর্তৃপক্ষের দাবি, ২০২২ সালের জানুয়ারি মাস থেকেই বিমানের দিকনির্ধারণ ব্যবস্থা জ্যাম করার প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বাণিজ্যিক উড়ান পরিবহণ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলেও জানিয়েছে তারা।
প্রায় সাড়ে তিন দশক ধরে চলে আসা রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধে কিভের পাশে দাঁড়িয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জ়েলেনস্কি এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বৈঠকেও উপস্থিত ছিলেন ইউরোপীয় রাষ্ট্রনেতারা। এ অবস্থায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রধানের বিমানে বিঘ্নের নেপথ্যে রুশ-যোগের সম্ভাবনা উড়িয়ে দিচ্ছে না ইউরোপ। যদিও শেষ পর্যন্ত উরসুলাকে নিয়ে বিমানটি নিরাপদেই অবতরণ করে বুলগেরিয়ার দক্ষিণ প্রান্তের প্লোভডিভ শহরে।
রাশিয়া সীমান্তবর্তী ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলিকে চার দিনের সফরে গিয়েছেন উরসুলা। এই সফরের মাঝেই উরসুলার বিমানের জিপিএস সিগন্যাল জ্যাম করার অভিযোগ উঠল। এক বিবৃতিতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের মুখপাত্র বলেন, “জিপিএস জ্যাম করা হয়েছিল, তা আমরা নিশ্চিত। তবে বিমানটি নিরাপদে বুলগেরিয়ায় অবতরণ করেছে। বুলগেরিয়ার কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে আমরা জানতে পেরেছি এই ঘটনার নেপথ্যে রাশিয়ার স্পষ্ট হস্তক্ষেপ রয়েছে বলে তাঁরা সন্দেহ করছেন।” যদিও ইউরোপীয় ইউনিয়নের এই অভিযোগ প্রসঙ্গে রাশিয়ার তরফে কোনও প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের অভিযোগ, হুমকি এবং ভয় দেখানোর মতো বৈরিতাপূর্ণ কাজকর্ম রাশিয়া নিয়মিত ভাবে করে থাকে। সোমবারের ঘটনা ইউক্রেনের প্রতি ইউরোপীয় ইউনিয়নের সমর্থনকে আরও জোরালো করবে। বস্তুত, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এই অভিযোগ তোলার আগেই সংবাদমাধ্যম ‘ফিনান্সিয়াল টাইম্স’ সূত্র মারফত জানিয়েছিল, উরসুলার বিমানের জিপিএম জ্যাম করা হয়েছে। এর ফলে ‘কাগুজে ম্যাপ’ ব্যবহার করে প্লোভ়ডিভ বিমানবন্দরে অবতরণ করতে হয়েছে বিমানটিকে। পরে বুলগেরিয়ার সরকার একটি বিবৃতিতে জানায়, বিকল্প দিকনির্ধারণ ব্যবস্থার সাহায্যে বিমানটি অবতরণ করে।
তবে বুলগেরিয়ায় এমন ঘটনা নতুন নয়। সে দেশের বিমান পরিবহণ কর্তৃপক্ষের দাবি, ২০২২ সালের জানুয়ারি মাস থেকেই বিমানের দিকনির্ধারণ ব্যবস্থা জ্যাম করার প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বাণিজ্যিক উড়ান পরিবহণ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলেও জানিয়েছে তারা।