পৃথিবীতে অজানা বহু রহস্য রয়েছে যেগুলি আজও মানুষের নাগালের বাইরে। সেই তালিকায় রয়েছে এমন একটি সাগর যার কোনও কিনারা নেই। শুনলে অবাক বলে মনে হলেও এটাই চরম সত্যি।
আটলান্টিক সাগরের কাছে এই তকমা রয়েছে। এর পানির স্রোত অতি ধীর গতিতে বয়ে যায়। তবে সেই পানির টান অনেক বেশি থাকে। ৫৯০ মাইল জুড়ে থাকা এই সাগরের পূর্ব ফ্লোরিডা কখনও কোনও জমিকে স্পর্শ করেনি। সেখানে এর অন্য একটি নাম রয়েছে। সেই নামটি হল সারগাসকো। এটি যুগের পর যুগ ধরে বয়ে চলেছে। তবে কেউ কখনও এর পাড় দেখেনি।
সারগাসকো নামটি এসেছে পর্তুগীজ শব্দ থেকে। এর অর্থ হল ধীরে চলো। এই সাগরের প্রধান প্রাণী হিসেবে থাকে নিওন জুভেনাইল মাছ, সাদা কাঁকড়া, দীর্ঘ লেজের কচ্ছপ। এরা এই ধরণের সাগরের পরিবেশে অতি সহজেই থাকতে পারে। এই সাগরের মাঝেই রয়েছে একটি ছোট্ট দ্বীপ। সেখানে তৈরি হয়েছে একটি নার্সারি। সেখানে নানা ধরণের গাছের সমাহার থাকে। রয়েছে অন্য প্রাণীও।
গবেষকরা মনে করছেন এই সমুদ্রে প্রায় ১০০ ধরণের প্রাণী রয়েছে যারা এই ধরণের সমুদ্রে থাকতে পছন্দ করে। রয়েছে ইউরোপীয়ান এবং আমেরিকান ইল। এরা এই এলাকায় জলের নিচে রাজত্ব করে থাকে।
এখানকার পরিবেশে ছোটো হাঙর থেকে শুরু করে হ্যাম্পব্যাক হোয়েলও রয়েছে। এখানকার পানির নিচের তীব্র গতি তাদের জীবনকে সহজ করেছে। এখানে গরমের সময় তাপমাত্রা প্রায় ৮২ থেকে ৮৬ ডিগ্রিতে পৌঁছে যায়। অন্যদিকে শীতকালে ৬৪ থেকে ৬৮ ডিগ্রি ফারেনহাইট থাকে।
এখানকার পানি বাতাস থেকে সরাসরি কার্বন ডাই অক্সাইডকে শোষণ করে নেয়। সেগুলি সরাসরি প্ল্যাঙ্কটন দিয়ে চলে যায় সমুদ্রের নিচে। তবে এই সমুদ্রকে বাঁচিয়ে রাখতে হলে সমুদ্রে প্লাস্টিক নিক্ষেপকে বন্ধ করতে হবে। এই কাজটি যদি রোখা না যায় তাহলে এই সমুদ্রকে বাঁচানো যাবে না। ফলে সেখান থেকে বাঁচবে এখানকার প্রাণীরাও।
আটলান্টিক সাগরের কাছে এই তকমা রয়েছে। এর পানির স্রোত অতি ধীর গতিতে বয়ে যায়। তবে সেই পানির টান অনেক বেশি থাকে। ৫৯০ মাইল জুড়ে থাকা এই সাগরের পূর্ব ফ্লোরিডা কখনও কোনও জমিকে স্পর্শ করেনি। সেখানে এর অন্য একটি নাম রয়েছে। সেই নামটি হল সারগাসকো। এটি যুগের পর যুগ ধরে বয়ে চলেছে। তবে কেউ কখনও এর পাড় দেখেনি।
সারগাসকো নামটি এসেছে পর্তুগীজ শব্দ থেকে। এর অর্থ হল ধীরে চলো। এই সাগরের প্রধান প্রাণী হিসেবে থাকে নিওন জুভেনাইল মাছ, সাদা কাঁকড়া, দীর্ঘ লেজের কচ্ছপ। এরা এই ধরণের সাগরের পরিবেশে অতি সহজেই থাকতে পারে। এই সাগরের মাঝেই রয়েছে একটি ছোট্ট দ্বীপ। সেখানে তৈরি হয়েছে একটি নার্সারি। সেখানে নানা ধরণের গাছের সমাহার থাকে। রয়েছে অন্য প্রাণীও।
গবেষকরা মনে করছেন এই সমুদ্রে প্রায় ১০০ ধরণের প্রাণী রয়েছে যারা এই ধরণের সমুদ্রে থাকতে পছন্দ করে। রয়েছে ইউরোপীয়ান এবং আমেরিকান ইল। এরা এই এলাকায় জলের নিচে রাজত্ব করে থাকে।
এখানকার পরিবেশে ছোটো হাঙর থেকে শুরু করে হ্যাম্পব্যাক হোয়েলও রয়েছে। এখানকার পানির নিচের তীব্র গতি তাদের জীবনকে সহজ করেছে। এখানে গরমের সময় তাপমাত্রা প্রায় ৮২ থেকে ৮৬ ডিগ্রিতে পৌঁছে যায়। অন্যদিকে শীতকালে ৬৪ থেকে ৬৮ ডিগ্রি ফারেনহাইট থাকে।
এখানকার পানি বাতাস থেকে সরাসরি কার্বন ডাই অক্সাইডকে শোষণ করে নেয়। সেগুলি সরাসরি প্ল্যাঙ্কটন দিয়ে চলে যায় সমুদ্রের নিচে। তবে এই সমুদ্রকে বাঁচিয়ে রাখতে হলে সমুদ্রে প্লাস্টিক নিক্ষেপকে বন্ধ করতে হবে। এই কাজটি যদি রোখা না যায় তাহলে এই সমুদ্রকে বাঁচানো যাবে না। ফলে সেখান থেকে বাঁচবে এখানকার প্রাণীরাও।