ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলায় একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এক রাতে ঘরের দরজার তালা ভেঙে ১৪টি সিলিং ফ্যান চুরি হয়েছ।
গত ২৬ আগস্ট মঙ্গলবার রাতে উপজেলার নেকমরদ ইউনিয়নে ভবানীপুর কুশুমউদ্দিন সরকারি প্রাখমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনাটি ঘটেছে। এ ব্যপারে থানাসহ বিভিন্ন সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অভিযোগ করা হয়েছে। ওই স্কুলের দাতা সদস্য রমজান আলী জানান, এই ফ্যানগুলো স্কুলের সাথে জড়িত পূর্বে যারা চাকুরী করতো তাদের যোগসাজশে হয়েছে বলে আমার ধারনা। তিনি আরো বলেন এ নিয়ে আমি দাতা সদস্য হিসাবে থানা ও প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে লিখিত অভিযোগ করেছি। এই ১৪ টি ফ্যান চুরির আগেও আরো দুটি ফ্যান চুরি হয়েছে, এভাবে বার বার চুরির বিষয়টি আমার কাছে সন্দেহজনক মনে হচ্ছে বলেও তিনি জানান।
ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক সাদেকুল ইসলাম জানান যেদিন ফ্যানগুলো রাতে চুরি হয়েছে সেদিন সকালেই আমি থানা ও প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে লিখিত অভিযোগ করেছি।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমি চুরির ঘটনাটি শুনার পর স্কুলে গিয়েছি। স্কুলটি একেবারে প্রত্যন্ত গ্রাম অঞ্চলে। তাছাড়া ওই স্কুলে দপ্তরী নেই।
রাণীশংকৈল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরশেদুল হক জানান,ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক অজ্ঞাতনামা হিসাবে লিখিত অভিযোগ দিয়েছে। ওই ইউনিয়নের বিট পুলিংয়ের দায়িত্ব থাকা থানা পুলিশ ও আমিসহ চোরদের ধরার জন্য চেষ্টা অব্যাহত রেখেছি।
গত ২৬ আগস্ট মঙ্গলবার রাতে উপজেলার নেকমরদ ইউনিয়নে ভবানীপুর কুশুমউদ্দিন সরকারি প্রাখমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনাটি ঘটেছে। এ ব্যপারে থানাসহ বিভিন্ন সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অভিযোগ করা হয়েছে। ওই স্কুলের দাতা সদস্য রমজান আলী জানান, এই ফ্যানগুলো স্কুলের সাথে জড়িত পূর্বে যারা চাকুরী করতো তাদের যোগসাজশে হয়েছে বলে আমার ধারনা। তিনি আরো বলেন এ নিয়ে আমি দাতা সদস্য হিসাবে থানা ও প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে লিখিত অভিযোগ করেছি। এই ১৪ টি ফ্যান চুরির আগেও আরো দুটি ফ্যান চুরি হয়েছে, এভাবে বার বার চুরির বিষয়টি আমার কাছে সন্দেহজনক মনে হচ্ছে বলেও তিনি জানান।
ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক সাদেকুল ইসলাম জানান যেদিন ফ্যানগুলো রাতে চুরি হয়েছে সেদিন সকালেই আমি থানা ও প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে লিখিত অভিযোগ করেছি।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমি চুরির ঘটনাটি শুনার পর স্কুলে গিয়েছি। স্কুলটি একেবারে প্রত্যন্ত গ্রাম অঞ্চলে। তাছাড়া ওই স্কুলে দপ্তরী নেই।
রাণীশংকৈল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরশেদুল হক জানান,ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক অজ্ঞাতনামা হিসাবে লিখিত অভিযোগ দিয়েছে। ওই ইউনিয়নের বিট পুলিংয়ের দায়িত্ব থাকা থানা পুলিশ ও আমিসহ চোরদের ধরার জন্য চেষ্টা অব্যাহত রেখেছি।