বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে গুলিবর্ষণের ঘটনায় দায়ের করা হত্যা মামলার অন্যতম আসামী ধানমন্ডি থানা শ্রমিক লীগের ১৫ নং ওয়ার্ড শাখার সভাপতি আব্দুল হালিম শেখকে গ্রেফতার করেছে সিআইডি।
ধানমন্ডি থানায় দায়েরকৃত হত্যা মামলা (মামলা নং–৭, তাং–১৯/০৯/২০২৪, ধারা–৩০২/২০১/৩৪ পেনাল কোড) তদন্তে তার সংশ্লিষ্টতা উদঘাটিত হলে সিআইডি ঢাকা মেট্রো দক্ষিণ বিভাগের একটি আভিযানিক দল বুধবার (০৪ সেপ্টেম্বর) ভোর রাত ১টা ১৫ মিনিটে রাজধানীর মিরপুর সেকশন–২ এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আব্দুল হালিম শেখ হামলার সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকার কথা স্বীকার করেছে। তদন্তে আরও জানা গেছে, আন্দোলন দমন কার্যক্রমে সে সক্রিয়ভাবে অংশ নেয় এবং কিশোর আন্দোলনকারীদের ওপর গুলিবর্ষণের ঘটনায় প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ছিল।
উল্লেখ্য, বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সময় ১৪ বছর বয়সী কিশোর আব্দুল্লাহ সিদ্দিক গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যায়। আন্দোলনকারীরা তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। পরবর্তীতে নিহতের মরদেহ গুম করার চেষ্টা করা হয়। এই হত্যাকাণ্ড ও মৃতদেহ গুমের চেষ্টার ঘটনায় আন্দোলনের সমন্বয়ক ফাইয়াজ আহমেদ রাতুল আদালতে অভিযোগ দাখিল করলে আদালতের নির্দেশে ধানমন্ডি থানায় মামলা রুজু হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামিকে আদালতে সোপর্দ করার প্রস্তুতি চলছে এবং তাকে রিমান্ডে নেওয়ার জন্য আবেদন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। মামলার রহস্য উদঘাটন ও অন্যান্য আসামীদের গ্রেফতারের লক্ষ্যে সিআইডির তদন্ত ও অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
ধানমন্ডি থানায় দায়েরকৃত হত্যা মামলা (মামলা নং–৭, তাং–১৯/০৯/২০২৪, ধারা–৩০২/২০১/৩৪ পেনাল কোড) তদন্তে তার সংশ্লিষ্টতা উদঘাটিত হলে সিআইডি ঢাকা মেট্রো দক্ষিণ বিভাগের একটি আভিযানিক দল বুধবার (০৪ সেপ্টেম্বর) ভোর রাত ১টা ১৫ মিনিটে রাজধানীর মিরপুর সেকশন–২ এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আব্দুল হালিম শেখ হামলার সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকার কথা স্বীকার করেছে। তদন্তে আরও জানা গেছে, আন্দোলন দমন কার্যক্রমে সে সক্রিয়ভাবে অংশ নেয় এবং কিশোর আন্দোলনকারীদের ওপর গুলিবর্ষণের ঘটনায় প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ছিল।
উল্লেখ্য, বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সময় ১৪ বছর বয়সী কিশোর আব্দুল্লাহ সিদ্দিক গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যায়। আন্দোলনকারীরা তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। পরবর্তীতে নিহতের মরদেহ গুম করার চেষ্টা করা হয়। এই হত্যাকাণ্ড ও মৃতদেহ গুমের চেষ্টার ঘটনায় আন্দোলনের সমন্বয়ক ফাইয়াজ আহমেদ রাতুল আদালতে অভিযোগ দাখিল করলে আদালতের নির্দেশে ধানমন্ডি থানায় মামলা রুজু হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামিকে আদালতে সোপর্দ করার প্রস্তুতি চলছে এবং তাকে রিমান্ডে নেওয়ার জন্য আবেদন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। মামলার রহস্য উদঘাটন ও অন্যান্য আসামীদের গ্রেফতারের লক্ষ্যে সিআইডির তদন্ত ও অভিযান অব্যাহত রয়েছে।