রাজশাহীর তানোরে আলোচিত ও স্বঘোষিত কবিরাজ আবুল কালাম আজাদের বিরুদ্ধে সরকারি কাজে বাধা ও ভুমি অফিসের কর্মকর্তাকে (তহসিলদার) লাঞ্চিত এবং প্রাণনাশের হুমকি দেয়ার অভিযোগ উঠেছে।
গত ৪ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার চাঁন্দুড়িয়া বাজার সংলগ্ন কবিরাজ আজাদের বাড়ির সামনে এই ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় তানোর ভুমি অফিসের কর্মকর্তা (তহসিলদার) তানভির আহম্মেদ সজিব বাদি হয়ে আবুল কালাম আজাদসহ তিনজনকে আসামি করে তানোর থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। এখবর ছড়িয়ে পড়লে অফিস পাড়ায় ব্যাপক তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। সরকারি কাজে বাধা ও কর্তব্যরত একজন সরকারি কর্মকর্তাকে লাঞ্চিত ও প্রাণনাশের হুমকি দেয়ার ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেছেন।
স্থানীয়রা জানান, সরকারি অনুমোদন ছাড়াই চাঁন্দুড়িয়া উত্তরপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুল গফুরের পুত্র স্বঘোষিত কবিরাজ আবুল কালাম আজাদ মানবদেহের হাড়গোড় ভাঙার চিকিৎসা করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। এছাড়াও তার বাড়ির সামনের সরকারি জায়গা দখল করে রেখেছেন।
জানা গেছে, উপজেলার চাঁন্দুড়িয়া ইউনিয়নের (ইউপি) জেল নম্বর ১১৬, চাঁন্দুড়িয়া মৌজার, আরএস ১২৬৮ নম্বর দাগে সরকারি ১ নম্বর খাস খতিয়ানভুক্ত জমি রয়েছে,সেখানে চাঁন্দুড়িয়া ইউপি ভুমি অফিস নির্মাণের জন্য নির্ধারন করা হয়েছে। কিন্ত্ত ৪ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার ওই জায়গায় গ্যারেজ নির্মাণের জন্য বালু দিয়ে ভরাট শুরু করেন কবিরাজ আবুল কালাম আজাদ।এদিকে স্থানীয়দের অভিযোগের প্রেক্ষিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ঘটনাস্থল সরেজমিন পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন ভুমি অফিসের কর্মকর্তাকে (তহসিলদার)।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান,এদিন সকালে ভুমি অফিসের কর্মকর্তা (তহসিলদার) ঘটনা স্থল পরিদর্শন করতে যায়। এসময় আবুল কালাম আজাদ তার লোকজন নিয়ে সরকারি কাজে বাধা ও অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজসহ তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্চিত এবং প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে ঘটনা স্থল থেকে ফিরিয়ে দেন।এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) লিয়াকত সালমান বলেন, তহসিলদার সাহেবকে থানায় মামলা করতে বলা হয়েছে।এবিষয়ে তানোর থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি) আফজাল হোসেন বলেন,মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
এবিষয়ে জানতে চাইলে ভুমি অফিসের কর্মকর্তা (তহসিলদার) তানভির আহম্মেদ সজিব বলেন, ইউএনও মহোদয়ের নির্দেশে তিনি ঘটনা স্থল সরেজমিন পরিদর্শন করতে যান।এসময় আবুল কালাম আজাদ লোকজন নিয়ে তাকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজসহ লাঞ্চিত ও প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে সেখান থেকে চলে যেতে বলেন। তিনি বলেন, ইউএনও মহোদয়কে অবগত করে তিনি থানায় মামলা করেছেন। এবিষয়ে জানতে চাইলে আবুল কালাম আজাদ এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তহসিলদার সাহেবের সঙ্গে মৃদু বাকবিতন্ডা হয়েছে মাত্র।তিনি বলেন,এর জন্য তিনি তার কাছে দুঃখ প্রকাশ ও ক্ষমা চেয়েছেন।#
গত ৪ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার চাঁন্দুড়িয়া বাজার সংলগ্ন কবিরাজ আজাদের বাড়ির সামনে এই ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় তানোর ভুমি অফিসের কর্মকর্তা (তহসিলদার) তানভির আহম্মেদ সজিব বাদি হয়ে আবুল কালাম আজাদসহ তিনজনকে আসামি করে তানোর থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। এখবর ছড়িয়ে পড়লে অফিস পাড়ায় ব্যাপক তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। সরকারি কাজে বাধা ও কর্তব্যরত একজন সরকারি কর্মকর্তাকে লাঞ্চিত ও প্রাণনাশের হুমকি দেয়ার ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেছেন।
স্থানীয়রা জানান, সরকারি অনুমোদন ছাড়াই চাঁন্দুড়িয়া উত্তরপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুল গফুরের পুত্র স্বঘোষিত কবিরাজ আবুল কালাম আজাদ মানবদেহের হাড়গোড় ভাঙার চিকিৎসা করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। এছাড়াও তার বাড়ির সামনের সরকারি জায়গা দখল করে রেখেছেন।
জানা গেছে, উপজেলার চাঁন্দুড়িয়া ইউনিয়নের (ইউপি) জেল নম্বর ১১৬, চাঁন্দুড়িয়া মৌজার, আরএস ১২৬৮ নম্বর দাগে সরকারি ১ নম্বর খাস খতিয়ানভুক্ত জমি রয়েছে,সেখানে চাঁন্দুড়িয়া ইউপি ভুমি অফিস নির্মাণের জন্য নির্ধারন করা হয়েছে। কিন্ত্ত ৪ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার ওই জায়গায় গ্যারেজ নির্মাণের জন্য বালু দিয়ে ভরাট শুরু করেন কবিরাজ আবুল কালাম আজাদ।এদিকে স্থানীয়দের অভিযোগের প্রেক্ষিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ঘটনাস্থল সরেজমিন পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন ভুমি অফিসের কর্মকর্তাকে (তহসিলদার)।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান,এদিন সকালে ভুমি অফিসের কর্মকর্তা (তহসিলদার) ঘটনা স্থল পরিদর্শন করতে যায়। এসময় আবুল কালাম আজাদ তার লোকজন নিয়ে সরকারি কাজে বাধা ও অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজসহ তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্চিত এবং প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে ঘটনা স্থল থেকে ফিরিয়ে দেন।এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) লিয়াকত সালমান বলেন, তহসিলদার সাহেবকে থানায় মামলা করতে বলা হয়েছে।এবিষয়ে তানোর থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি) আফজাল হোসেন বলেন,মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
এবিষয়ে জানতে চাইলে ভুমি অফিসের কর্মকর্তা (তহসিলদার) তানভির আহম্মেদ সজিব বলেন, ইউএনও মহোদয়ের নির্দেশে তিনি ঘটনা স্থল সরেজমিন পরিদর্শন করতে যান।এসময় আবুল কালাম আজাদ লোকজন নিয়ে তাকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজসহ লাঞ্চিত ও প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে সেখান থেকে চলে যেতে বলেন। তিনি বলেন, ইউএনও মহোদয়কে অবগত করে তিনি থানায় মামলা করেছেন। এবিষয়ে জানতে চাইলে আবুল কালাম আজাদ এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তহসিলদার সাহেবের সঙ্গে মৃদু বাকবিতন্ডা হয়েছে মাত্র।তিনি বলেন,এর জন্য তিনি তার কাছে দুঃখ প্রকাশ ও ক্ষমা চেয়েছেন।#