সামান্য সিঙাড়া না আনায় স্ত্রীর হাতে মারধরের শিকার হয়েছেন এক যুবক। শুধু তাই নয়, এই ঘটনায় তাঁর শ্বশুর-শাশুড়ি এবং কাকাশ্বশুরও যুক্ত বলে অভিযোগ। উত্তরপ্রদেশের পীলীভিতের আনন্দপুরে এই চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে। আহত যুবক শিবম কুমার এই ঘটনায় স্ত্রীর, শ্বশুর-শাশুড়ি এবং কাকাশ্বশুরের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছেন।
জানা গেছে, কয়েক বছর আগে আনন্দপুরের বাসিন্দা শিবম কুমারের বিয়ে হয় সঙ্গীতা কুমারের সঙ্গে। গত ৩০ অগস্ট শিবম কাজের সূত্রে বাইরে ছিলেন। হঠাৎ স্ত্রী সঙ্গীতার ফোন আসে। স্ত্রী তাঁকে বাড়ি ফেরার পথে কিছু শিঙাড়া নিয়ে আসতে বলেন। শিবম তাতে রাজি হন। কিন্তু বাড়ি ফেরার সময় তিনি সিঙাড়া আনতে ভুলে যান। বাড়িতে ফিরে স্ত্রী যখন জানতে পারেন তিনি শিঙাড়া আনেননি, তখন তিনি মুখ ভার করে নিজের ঘরে চলে যান।
পরের দিন, অর্থাৎ ৩১ অগস্ট, শিবমের অভিযোগ, তাঁর স্ত্রী ফোন করে বাবা-মা এবং কাকাকে বাড়িতে ডাকেন। সেই সময় শিবম বাড়িতেই ছিলেন। শ্বশুর-শাশুড়ি ঘরে ঢুকতেই স্ত্রী আবার সিঙাড়ার প্রসঙ্গ তোলেন এবং কেন তিনি ভুলে গেলেন তা নিয়ে প্রশ্ন করেন। এতে শিবম কিছুটা বিরক্ত হয়ে বলেন, "সিঙাড়াই তো ! এনে দেব।" অভিযোগ, এই কথা শুনেই তাঁর স্ত্রী প্রথমে ঘুষি মারেন, তারপর চড় এবং লাথি মারেন। শিবমের আরও অভিযোগ, তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে তাঁর শ্বশুর-শাশুড়ি এবং কাকাশ্বশুরও মারধরে যোগ দেন।
এই মারধরের ঘটনায় হাতে-মুখে গুরুতর আঘাত নিয়ে শিবমকে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়। পুলিশের কাছে শিবম জানান, তিনি এখন বাড়িতে ঢুকতেও ভয় পাচ্ছেন। ঘটনার পর পুলিশ এফআইআর দায়ের করে অভিযোগের তদন্ত শুরু করেছে। পীলীভিতের এসএসপি অভিষেক যাদব জানিয়েছেন, শিবমের আঘাত গুরুতর না হলেও শরীরের বেশ কিছু জায়গায় চোট রয়েছে। তিনি বলেন, "সামান্য শিঙাড়ার জন্য এত বড় ঘটনা বলে অভিযোগ উঠেছে। তবে অন্য কোনও কারণ আছে কিনা, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।"
জানা গেছে, কয়েক বছর আগে আনন্দপুরের বাসিন্দা শিবম কুমারের বিয়ে হয় সঙ্গীতা কুমারের সঙ্গে। গত ৩০ অগস্ট শিবম কাজের সূত্রে বাইরে ছিলেন। হঠাৎ স্ত্রী সঙ্গীতার ফোন আসে। স্ত্রী তাঁকে বাড়ি ফেরার পথে কিছু শিঙাড়া নিয়ে আসতে বলেন। শিবম তাতে রাজি হন। কিন্তু বাড়ি ফেরার সময় তিনি সিঙাড়া আনতে ভুলে যান। বাড়িতে ফিরে স্ত্রী যখন জানতে পারেন তিনি শিঙাড়া আনেননি, তখন তিনি মুখ ভার করে নিজের ঘরে চলে যান।
পরের দিন, অর্থাৎ ৩১ অগস্ট, শিবমের অভিযোগ, তাঁর স্ত্রী ফোন করে বাবা-মা এবং কাকাকে বাড়িতে ডাকেন। সেই সময় শিবম বাড়িতেই ছিলেন। শ্বশুর-শাশুড়ি ঘরে ঢুকতেই স্ত্রী আবার সিঙাড়ার প্রসঙ্গ তোলেন এবং কেন তিনি ভুলে গেলেন তা নিয়ে প্রশ্ন করেন। এতে শিবম কিছুটা বিরক্ত হয়ে বলেন, "সিঙাড়াই তো ! এনে দেব।" অভিযোগ, এই কথা শুনেই তাঁর স্ত্রী প্রথমে ঘুষি মারেন, তারপর চড় এবং লাথি মারেন। শিবমের আরও অভিযোগ, তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে তাঁর শ্বশুর-শাশুড়ি এবং কাকাশ্বশুরও মারধরে যোগ দেন।
এই মারধরের ঘটনায় হাতে-মুখে গুরুতর আঘাত নিয়ে শিবমকে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়। পুলিশের কাছে শিবম জানান, তিনি এখন বাড়িতে ঢুকতেও ভয় পাচ্ছেন। ঘটনার পর পুলিশ এফআইআর দায়ের করে অভিযোগের তদন্ত শুরু করেছে। পীলীভিতের এসএসপি অভিষেক যাদব জানিয়েছেন, শিবমের আঘাত গুরুতর না হলেও শরীরের বেশ কিছু জায়গায় চোট রয়েছে। তিনি বলেন, "সামান্য শিঙাড়ার জন্য এত বড় ঘটনা বলে অভিযোগ উঠেছে। তবে অন্য কোনও কারণ আছে কিনা, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।"