টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন-২০২৫ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে আজ সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) রাজশাহী বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের সম্মেলন কক্ষে বিভাগীয় পর্যায়ের সমন্বয় কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের দপ্তর আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদ।
সভায় জানানো হয়, বাংলাদেশে বছরে পৌনে ৫ লক্ষ মানুষ টাইফয়েডে আক্রান্ত হয়, যার ৬১ শতাংশই শিশু। দেশে বছরে এ রোগে মৃত্যুবরণকারী ৮ হাজার জনের মধ্যে ১৫ বছরের নিচের শিশু ৬৮ শতাংশ। শিশুরাই বেশি টাইফয়েডে আক্রান্ত হচ্ছে বলে সরকার ৯ মাস থেকে ১৫ বছরের কম বয়সী সব শিশুকে বিনামূল্যে এক ডোজ করে টাইফয়েডের টিকা প্রদানের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীর বয়স ১৫ বছর পার হলেও সে টিকা নিতে পারবে।
সভায় আরও জানানো হয়, টাইফয়েড টিকা দান ক্যাম্পেইন শুরু হবে ১২ অক্টোবর। ১২ থেকে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত প্রথম বারোদিন স্কুল পর্যায়ে এবং ১ থেকে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত আটদিন স্থায়ী টিকা কেন্দ্রগুলোতে টিকা দেওয়া হবে। এই টিকা গ্রহণের জন্য শিশুর জন্ম নিবন্ধন সনদের ১৭ ডিজিট নম্বর ব্যবহার করে ভ্যাকসইপিআই ডট গভ ডট বিডি (vaxepi.gov.bd) তে টাইফয়েড টিকার নিবন্ধন করতে হবে। ইতঃপূর্বে যারা এইচপিভি টিকার জন্য নিবন্ধন করেছিল তারা সরাসরি লগইন করে টাইফয়েড টিকার জন্য নিবন্ধন করতে পারবে।
সভাপতির বক্তব্যে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, টাইফয়েড টিকা দান কর্মসূচি আমরা অবশ্যই সফল করব। এ কর্মসূচি সফল করতে তিনি অনলাইন রেজিস্ট্রেশন শতভাগ করার উপর গুরুত্বারোপ করেন এবং সেই লক্ষ্যে কর্মকৌশল ঠিক করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি অনুরোধ জানান।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. মো. হাবিবুরর হমানের সঞ্চালনায় সভায় বিভাগীয় পর্যায়ের বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের দপ্তর প্রধানগণ অংশ গ্রহণ করেন।
সভায় জানানো হয়, বাংলাদেশে বছরে পৌনে ৫ লক্ষ মানুষ টাইফয়েডে আক্রান্ত হয়, যার ৬১ শতাংশই শিশু। দেশে বছরে এ রোগে মৃত্যুবরণকারী ৮ হাজার জনের মধ্যে ১৫ বছরের নিচের শিশু ৬৮ শতাংশ। শিশুরাই বেশি টাইফয়েডে আক্রান্ত হচ্ছে বলে সরকার ৯ মাস থেকে ১৫ বছরের কম বয়সী সব শিশুকে বিনামূল্যে এক ডোজ করে টাইফয়েডের টিকা প্রদানের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীর বয়স ১৫ বছর পার হলেও সে টিকা নিতে পারবে।
সভায় আরও জানানো হয়, টাইফয়েড টিকা দান ক্যাম্পেইন শুরু হবে ১২ অক্টোবর। ১২ থেকে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত প্রথম বারোদিন স্কুল পর্যায়ে এবং ১ থেকে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত আটদিন স্থায়ী টিকা কেন্দ্রগুলোতে টিকা দেওয়া হবে। এই টিকা গ্রহণের জন্য শিশুর জন্ম নিবন্ধন সনদের ১৭ ডিজিট নম্বর ব্যবহার করে ভ্যাকসইপিআই ডট গভ ডট বিডি (vaxepi.gov.bd) তে টাইফয়েড টিকার নিবন্ধন করতে হবে। ইতঃপূর্বে যারা এইচপিভি টিকার জন্য নিবন্ধন করেছিল তারা সরাসরি লগইন করে টাইফয়েড টিকার জন্য নিবন্ধন করতে পারবে।
সভাপতির বক্তব্যে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, টাইফয়েড টিকা দান কর্মসূচি আমরা অবশ্যই সফল করব। এ কর্মসূচি সফল করতে তিনি অনলাইন রেজিস্ট্রেশন শতভাগ করার উপর গুরুত্বারোপ করেন এবং সেই লক্ষ্যে কর্মকৌশল ঠিক করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি অনুরোধ জানান।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. মো. হাবিবুরর হমানের সঞ্চালনায় সভায় বিভাগীয় পর্যায়ের বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের দপ্তর প্রধানগণ অংশ গ্রহণ করেন।