সাক্ষরতার হার গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু আরও গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আমরা কী শিখছি- এমন মন্তব্য করেছেন রাজশাহী জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার। 
আজ সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে দশটায় তাঁর সম্মেলন কক্ষে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবসের আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
আফিয়া আখতার বলেন, আমাদের দেশে এখন সাক্ষরতা হার প্রায় ৭৬ শতাংশ। আমরা উচ্চ শিক্ষিত হয়ে বসে আছি, ¯œাতোকত্তোর পাশ করে কোনো কাজ করছি না বা পাচ্ছি না। আমরা কাজের ক্যাটাগরি করে ফেলছি, আমি মাস্টার্স পাশ করেছি, আমার দ্বারা সব কাজ করা সম্ভব না। এ ধরণের শিক্ষা আমাদের জন্য খুব একটা উপকারি নয়।
তিনি বলেন, মাঝখানে একটা প্রজন্ম গড়ে উঠেছে তাদের বাবা-মা তাদের বলছে, খেলাধুলা না, খালি পড় আর পড়। শুধু পড়াতে কিছুই হবে না। পড়তে হবে, খেলতে হবে, সামাজিকতা শিখতে হবে। প্রযুক্তির ভিতরে ঢুকে যাওয়া চলবে না, এর ভিতরে ঢুকে গেলে আমাদের ভবিষ্যৎ অন্ধকার হয়ে যাবে। আমরা বিভিন্ন দিক দিয়ে শিক্ষা অর্জন করবো সাথে প্রযুক্তির শিক্ষাও গ্রহণ করবো।
জাতি গঠনের মূল কাজ শিক্ষকদের মাধ্যমেই হয় উল্লেখ করে তিনি তাঁদের উদ্দেশে বলেন, শিক্ষার্থীদের শুধু ফলাফল ভিত্তিক পড়াশুনা দিয়েই তাদের মূল্যায়ন করা যাবে না, পাঠ্যক্রম বর্হিভূত কাজ দিয়েও মূল্যায়ন করতে হবে। এই কাজ সঠিকভাবে না করলে ভবিষ্যৎ আমাদের খুব একটা ভালো হবে না। আমরা শুধুমাত্র ডিগ্রিধারীদের ভারেই চাপা পড়ে যাব।
আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে জেলা প্রশাসন ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন জেলা উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর সহকারী পরিচালক মো. রায়হানুর ইসলাম। অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মোসা. মাহবুবা খাতুন, জেলা শিক্ষা অফিসার মো.আব্দুল ওয়াহাব এবং জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার এ.কে.এম আনোয়ার হোসেন। সভায় বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে সকাল দশটায় দিবসটি উপলক্ষ্যে ক্যালেক্টরেট চত্বর থেকে এক বর্ণাঢ্য র্যালি বের করা হয়। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য- ‘প্রযুক্তির যুগে সাক্ষরতার প্রসার’।
                           আজ সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে দশটায় তাঁর সম্মেলন কক্ষে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবসের আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
আফিয়া আখতার বলেন, আমাদের দেশে এখন সাক্ষরতা হার প্রায় ৭৬ শতাংশ। আমরা উচ্চ শিক্ষিত হয়ে বসে আছি, ¯œাতোকত্তোর পাশ করে কোনো কাজ করছি না বা পাচ্ছি না। আমরা কাজের ক্যাটাগরি করে ফেলছি, আমি মাস্টার্স পাশ করেছি, আমার দ্বারা সব কাজ করা সম্ভব না। এ ধরণের শিক্ষা আমাদের জন্য খুব একটা উপকারি নয়।
তিনি বলেন, মাঝখানে একটা প্রজন্ম গড়ে উঠেছে তাদের বাবা-মা তাদের বলছে, খেলাধুলা না, খালি পড় আর পড়। শুধু পড়াতে কিছুই হবে না। পড়তে হবে, খেলতে হবে, সামাজিকতা শিখতে হবে। প্রযুক্তির ভিতরে ঢুকে যাওয়া চলবে না, এর ভিতরে ঢুকে গেলে আমাদের ভবিষ্যৎ অন্ধকার হয়ে যাবে। আমরা বিভিন্ন দিক দিয়ে শিক্ষা অর্জন করবো সাথে প্রযুক্তির শিক্ষাও গ্রহণ করবো।
জাতি গঠনের মূল কাজ শিক্ষকদের মাধ্যমেই হয় উল্লেখ করে তিনি তাঁদের উদ্দেশে বলেন, শিক্ষার্থীদের শুধু ফলাফল ভিত্তিক পড়াশুনা দিয়েই তাদের মূল্যায়ন করা যাবে না, পাঠ্যক্রম বর্হিভূত কাজ দিয়েও মূল্যায়ন করতে হবে। এই কাজ সঠিকভাবে না করলে ভবিষ্যৎ আমাদের খুব একটা ভালো হবে না। আমরা শুধুমাত্র ডিগ্রিধারীদের ভারেই চাপা পড়ে যাব।
আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে জেলা প্রশাসন ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন জেলা উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর সহকারী পরিচালক মো. রায়হানুর ইসলাম। অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মোসা. মাহবুবা খাতুন, জেলা শিক্ষা অফিসার মো.আব্দুল ওয়াহাব এবং জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার এ.কে.এম আনোয়ার হোসেন। সভায় বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে সকাল দশটায় দিবসটি উপলক্ষ্যে ক্যালেক্টরেট চত্বর থেকে এক বর্ণাঢ্য র্যালি বের করা হয়। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য- ‘প্রযুক্তির যুগে সাক্ষরতার প্রসার’।
 
  নিজস্ব প্রতিবেদক
 নিজস্ব প্রতিবেদক  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                