গত কয়েক বছর ধরে গায়িকা, বাচিকশিল্পী ও অভিনেত্রী সাবা আজাদের সঙ্গে সম্পর্কে রয়েছেন অভিনেতা হৃতিক রোশন। তারকার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়াতেই রাতারাতি প্রচারের আলোয় সাবা। যদিও তিনি সফদর হাশমীর ভাইঝি। মঞ্চে অভিনয় করেছেন ছোটবেলায়। তবু হৃতিকের প্রেমিকা হওয়ার মাসুল গুনেছেন। ছোটখাটো কাজ খুইয়েছেন সাবা। অনেকেই বলেছেন, ‘হৃতিকের প্রেমিকার কাজ করার কী দরকার?’ সমস্ত সমালোচনার এ বার জবাব দিলেন সাবা।
হৃতিকের সঙ্গে সম্পর্কে তৈরি হওয়ার আগে থেকেই, প্রায় এক দশক ধরে কণ্ঠশিল্পী হিসাবে কাজ করেন সাবা। একাধিক জনপ্রিয় বিজ্ঞাপনে কণ্ঠ দান করেছেন তিনি। এ ছাড়া, সঙ্গীতশিল্পী হিসাবেও পরিচিতি রয়েছে তাঁর। বেশ কিছু ছবিতেও অভিনয় করেছেন। যদিও অভিনেতার সঙ্গে সম্পর্কে জড়াতেই কমেছে কাজ। এর কারণ হিসাবে, সাবা দায়ী করেছেন সমাজের পুরুষতান্ত্রিক মানসিকতাকে। এক পরিচালক নাকি সাবাকে বলেছেন, নামী তারকার প্রেমিকা এখন তিনি, তাই তাঁর আর কাজের প্রয়োজন নেই! এই কথা শুনেই গর্জে উঠেছেন সাবা।
মাঝে নিজের সমাজমাধ্যমের পাতায় জানিয়েছিলেন সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারেও সাবা বলেন, “গত এক দশক ধরে যে কাজ করে নিজের বাড়ি ভাড়া মিটিয়েছি, অন্ন সংস্থান করেছি, এখন সেই কাজ পেতেই কষ্ট পেতে হচ্ছে। কোনও খ্যাতনামী মানুষের অথবা সফল ব্যক্তির প্রেমিকা মানেই তাঁর নিজস্ব উপার্জনের প্রয়োজন নেই, এমন মানসিকতা থেকে ঠিক কবে নিষ্কৃতি পাব আমরা!’’
হৃতিকের সঙ্গে সম্পর্কে তৈরি হওয়ার আগে থেকেই, প্রায় এক দশক ধরে কণ্ঠশিল্পী হিসাবে কাজ করেন সাবা। একাধিক জনপ্রিয় বিজ্ঞাপনে কণ্ঠ দান করেছেন তিনি। এ ছাড়া, সঙ্গীতশিল্পী হিসাবেও পরিচিতি রয়েছে তাঁর। বেশ কিছু ছবিতেও অভিনয় করেছেন। যদিও অভিনেতার সঙ্গে সম্পর্কে জড়াতেই কমেছে কাজ। এর কারণ হিসাবে, সাবা দায়ী করেছেন সমাজের পুরুষতান্ত্রিক মানসিকতাকে। এক পরিচালক নাকি সাবাকে বলেছেন, নামী তারকার প্রেমিকা এখন তিনি, তাই তাঁর আর কাজের প্রয়োজন নেই! এই কথা শুনেই গর্জে উঠেছেন সাবা।
মাঝে নিজের সমাজমাধ্যমের পাতায় জানিয়েছিলেন সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারেও সাবা বলেন, “গত এক দশক ধরে যে কাজ করে নিজের বাড়ি ভাড়া মিটিয়েছি, অন্ন সংস্থান করেছি, এখন সেই কাজ পেতেই কষ্ট পেতে হচ্ছে। কোনও খ্যাতনামী মানুষের অথবা সফল ব্যক্তির প্রেমিকা মানেই তাঁর নিজস্ব উপার্জনের প্রয়োজন নেই, এমন মানসিকতা থেকে ঠিক কবে নিষ্কৃতি পাব আমরা!’’