আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা-২০২৫ উদযাপনকে কেন্দ্র করে আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক এক গুরুত্বপূর্ণ মতবিনিময় সভা আজ মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টায় রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) সদর দপ্তরের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় রাজশাহী মহানগরের পূজা উদযাপন কমিটি, মন্ডপ নেতৃবৃন্দ এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা অংশ নিয়ে পূজা নির্বিঘ্ন ও নিরাপদ করার জন্য বিভিন্ন প্রস্তাব উপস্থাপন করেন। সভার সভাপতিত্ব করেন আরএমপি’র পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান, যিনি শান্তি ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার জন্য বিস্তৃত নিরাপত্তা পরিকল্পনা ঘোষণা করেন।
সভায় রাজশাহী মহানগরের বিভিন্ন পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ পূজামণ্ডপের নেতৃবৃন্দ এবং সদস্যরা অংশ নিয়ে পূজা উদযাপনের সময় বিভিন্ন সমস্যা—যেমন নিরাপত্তা, যানজট এবং সাম্প্রদায়িক সংঘাতের ঝুঁকি—উল্লেখ করেন। তারা আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য নির্দিষ্ট প্রস্তাব দেন, যেমন অতিরিক্ত পুলিশ পাহারা ও জনসচেতনতা বৃদ্ধি। পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান এসব প্রস্তাব মনোযোগ দিয়ে শোনেন এবং পূজা কালীন নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য তিন স্তর বিশিষ্ট ব্যবস্থা প্রণয়নের নির্দেশনা দেন।
এসময় পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান বলেন, রাজশাহী শান্তি ও পরিচ্ছন্ন শহর হিসেবে দেশে পরিচিত, এবং এই পরিচয় বজায় রাখতে পূজা উদযাপনের জন্য তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এবার রাজশাহী মেট্রোপলিটন এলাকায় মোট ১০৩টি পূজামণ্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে। নিরাপত্তা ঝুঁকি বিশ্লেষণের ভিত্তিতে এগুলো সাধারণ, গুরুত্বপূর্ণ এবং অতি গুরুত্বপূর্ণ ক্যাটাগরিতে বিভক্ত হয়েছে। প্রতিটি মণ্ডপে সিসি ক্যামেরা, জেনারেটর/আইপিএস, এবং নিজস্ব নিরাপত্তা টিম (স্বেচ্ছাসেবক সহ) বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। স্বেচ্ছাসেবকদের তালিকা সংশ্লিষ্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে জমা দিতে হবে।
তিনি আরও বলেন, প্রতিমা প্রস্তুতি থেকে বিসর্জন পর্যন্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। তিনি নির্দেশ দেন, হাউজি, জুয়া, ডিজে পার্টি, লাউডস্পিকারে গান, পটকা, আতশবাজি, মাদক, ও উগ্রতা সহযোগিতায় এড়িয়ে চলতে হবে। বেপরোয়া বাইকার, শব্দদূষণ, কিশোর গ্যাং এবং ইভটিজিং প্রতিরোধে পুলিশ তৎপর থাকবে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, গুজব বা কোনো ইস্যুতে মোব সৃষ্টি করে আইন হাতে নেওয়া যাবে না; এমন ক্ষেত্রে তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশকে অবহিত করতে হবে। নাগরিকদের সচেতনতা এবং সহযোগিতা এবারের পূজাকে শান্তিপূর্ণ ও আনন্দময় করবে।
এ সভায় উপস্থিত ছিলেন উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর) অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত মোহাম্মদ খোরশেদ আলমসহ আরএমপি’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ। এছাড়া লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ মাসুদ পারভেজ (অধিনায়ক, র্যাব-৫), ডিজিএফআই, এনএসআই, বিজিবি, আনসার, ফায়ার সার্ভিস, নৌ পুলিশ, রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন, নেসকো লিমিটেডের প্রতিনিধিরা, বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, ইসলামী ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধি, পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি ও সদস্যবৃন্দ, এবং প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
এই মতবিনিময় সভা রাজশাহীতে শান্তি ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। পুলিশের তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং নাগরিকদের সহযোগিতা দুর্গাপূজা উদযাপনকে নিরাপদ ও আনন্দময় করতে সাহায্য করবে। এই উদ্যোগ শহরের বহুমুখী সংস্কৃতি ও একতার একটি উজ্জ্বল উদাহরণ হিসেবে গ্রহণযোগ্য।
সভায় রাজশাহী মহানগরের বিভিন্ন পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ পূজামণ্ডপের নেতৃবৃন্দ এবং সদস্যরা অংশ নিয়ে পূজা উদযাপনের সময় বিভিন্ন সমস্যা—যেমন নিরাপত্তা, যানজট এবং সাম্প্রদায়িক সংঘাতের ঝুঁকি—উল্লেখ করেন। তারা আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য নির্দিষ্ট প্রস্তাব দেন, যেমন অতিরিক্ত পুলিশ পাহারা ও জনসচেতনতা বৃদ্ধি। পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান এসব প্রস্তাব মনোযোগ দিয়ে শোনেন এবং পূজা কালীন নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য তিন স্তর বিশিষ্ট ব্যবস্থা প্রণয়নের নির্দেশনা দেন।
এসময় পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান বলেন, রাজশাহী শান্তি ও পরিচ্ছন্ন শহর হিসেবে দেশে পরিচিত, এবং এই পরিচয় বজায় রাখতে পূজা উদযাপনের জন্য তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এবার রাজশাহী মেট্রোপলিটন এলাকায় মোট ১০৩টি পূজামণ্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে। নিরাপত্তা ঝুঁকি বিশ্লেষণের ভিত্তিতে এগুলো সাধারণ, গুরুত্বপূর্ণ এবং অতি গুরুত্বপূর্ণ ক্যাটাগরিতে বিভক্ত হয়েছে। প্রতিটি মণ্ডপে সিসি ক্যামেরা, জেনারেটর/আইপিএস, এবং নিজস্ব নিরাপত্তা টিম (স্বেচ্ছাসেবক সহ) বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। স্বেচ্ছাসেবকদের তালিকা সংশ্লিষ্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে জমা দিতে হবে।
তিনি আরও বলেন, প্রতিমা প্রস্তুতি থেকে বিসর্জন পর্যন্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। তিনি নির্দেশ দেন, হাউজি, জুয়া, ডিজে পার্টি, লাউডস্পিকারে গান, পটকা, আতশবাজি, মাদক, ও উগ্রতা সহযোগিতায় এড়িয়ে চলতে হবে। বেপরোয়া বাইকার, শব্দদূষণ, কিশোর গ্যাং এবং ইভটিজিং প্রতিরোধে পুলিশ তৎপর থাকবে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, গুজব বা কোনো ইস্যুতে মোব সৃষ্টি করে আইন হাতে নেওয়া যাবে না; এমন ক্ষেত্রে তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশকে অবহিত করতে হবে। নাগরিকদের সচেতনতা এবং সহযোগিতা এবারের পূজাকে শান্তিপূর্ণ ও আনন্দময় করবে।
এ সভায় উপস্থিত ছিলেন উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর) অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত মোহাম্মদ খোরশেদ আলমসহ আরএমপি’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ। এছাড়া লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ মাসুদ পারভেজ (অধিনায়ক, র্যাব-৫), ডিজিএফআই, এনএসআই, বিজিবি, আনসার, ফায়ার সার্ভিস, নৌ পুলিশ, রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন, নেসকো লিমিটেডের প্রতিনিধিরা, বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, ইসলামী ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধি, পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি ও সদস্যবৃন্দ, এবং প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
এই মতবিনিময় সভা রাজশাহীতে শান্তি ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। পুলিশের তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং নাগরিকদের সহযোগিতা দুর্গাপূজা উদযাপনকে নিরাপদ ও আনন্দময় করতে সাহায্য করবে। এই উদ্যোগ শহরের বহুমুখী সংস্কৃতি ও একতার একটি উজ্জ্বল উদাহরণ হিসেবে গ্রহণযোগ্য।