নওগাঁর বদলগাছী উপজেলার ভান্ডারপুর গ্রামে জমি দখল নিয়ে বিরোধ নতুন করে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি সুরেন্দ্রনাথের ভাগ্নে পার্থ চৌধুরীর বিরুদ্ধে বিনিময় কবলাকৃত জমি দখলে নেওয়ার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন ভুক্তভোগীরা।
স্থানীয়দের অভিযোগ, গ্রামের তিন একর বিনিময় কবলাকৃত জমি নিয়ে বহু বছর ধরে বিরোধ চলছে। পার্থ চৌধুরীর চাচা অখিল চন্দ্র দেশত্যাগের সময় এই জমি কবলা করে দেন বজলুর রহমানের কাছে। এরপর থেকে জমিটি বজলুর রহমান ও তাঁর উত্তরাধিকারীদের দখলে ছিল। মেয়ের বিয়ের খরচ জোগাতে বজলুর রহমানের কিছু জমি বিক্রি করেন পার্থ চৌধুরীর বাবা কৃষ্ণ চৌধুরীর কাছে। সেখান থেকেই বিরোধের সূত্রপাত।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, বৈধভাবে ক্রয় করা জমির বাইরে পার্থ চৌধুরীর পরিবার অতিরিক্ত জমিও দখলে নেয়। এ নিয়ে আদালতে মামলা হয় এবং একাধিকবার রায় যায় ভুক্তভোগীদের পক্ষে। কিন্তু সেই রায় মানতে রাজি নন পার্থ চৌধুরী।
ফজলে রাব্বি নামের এক ভুক্তভোগী জানান, তাঁর পরিবারের দখলে আছে ২৮ শতক জমি। ওই জমিও জোরপূর্বক দখল করে নেওয়ার হুমকি দিচ্ছেন পার্থ চৌধুরী।
এলাকাবাসীর দাবি, যাদের নামে কবলা রয়েছে তারাই বৈধ মালিক। বহু বছর ধরে তারা বসতবাড়ি তৈরি করে জমিতে বসবাস করছেন।
অভিযুক্ত পার্থ চৌধুরী বলেন, “জমি দখলের অভিযোগ সত্য নয়। আমার বাবাই তাদের এখানে থাকতে দিয়েছিলেন। তাই এটা অবৈধ দখল নয়। তাদের কাছে বৈধ কোনো হাইকোর্টের কাগজও নেই।”
বদলগাছী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইসরাত জাহান ছনি জানান, জমি নিয়ে বিরোধের বিষয়টি তাঁর দপ্তরের নজরে আছে। নির্ধারিত তারিখে শুনানি হবে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, গ্রামের তিন একর বিনিময় কবলাকৃত জমি নিয়ে বহু বছর ধরে বিরোধ চলছে। পার্থ চৌধুরীর চাচা অখিল চন্দ্র দেশত্যাগের সময় এই জমি কবলা করে দেন বজলুর রহমানের কাছে। এরপর থেকে জমিটি বজলুর রহমান ও তাঁর উত্তরাধিকারীদের দখলে ছিল। মেয়ের বিয়ের খরচ জোগাতে বজলুর রহমানের কিছু জমি বিক্রি করেন পার্থ চৌধুরীর বাবা কৃষ্ণ চৌধুরীর কাছে। সেখান থেকেই বিরোধের সূত্রপাত।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, বৈধভাবে ক্রয় করা জমির বাইরে পার্থ চৌধুরীর পরিবার অতিরিক্ত জমিও দখলে নেয়। এ নিয়ে আদালতে মামলা হয় এবং একাধিকবার রায় যায় ভুক্তভোগীদের পক্ষে। কিন্তু সেই রায় মানতে রাজি নন পার্থ চৌধুরী।
ফজলে রাব্বি নামের এক ভুক্তভোগী জানান, তাঁর পরিবারের দখলে আছে ২৮ শতক জমি। ওই জমিও জোরপূর্বক দখল করে নেওয়ার হুমকি দিচ্ছেন পার্থ চৌধুরী।
এলাকাবাসীর দাবি, যাদের নামে কবলা রয়েছে তারাই বৈধ মালিক। বহু বছর ধরে তারা বসতবাড়ি তৈরি করে জমিতে বসবাস করছেন।
অভিযুক্ত পার্থ চৌধুরী বলেন, “জমি দখলের অভিযোগ সত্য নয়। আমার বাবাই তাদের এখানে থাকতে দিয়েছিলেন। তাই এটা অবৈধ দখল নয়। তাদের কাছে বৈধ কোনো হাইকোর্টের কাগজও নেই।”
বদলগাছী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইসরাত জাহান ছনি জানান, জমি নিয়ে বিরোধের বিষয়টি তাঁর দপ্তরের নজরে আছে। নির্ধারিত তারিখে শুনানি হবে।