স্ত্রীর সাথে কারণে-অকারণে ঝগড়া করেন, নিজের পৌরুষ জাহির করতে কণ্ঠস্বর সপ্তমে চড়ান, আর নিজেকে ঘরের 'কর্তা' ভেবে আত্মতৃপ্তিতে ভোগেন? বাহ্! কিন্তু একটা গোপন প্রশ্ন করি, উত্তরটা শুধু নিজেকেই দেবেন। শেষ কবে বিছানায় আপনার স্ত্রী আপনার স্পর্শে কেঁপে উঠেছিলেন? শেষ কবে তার শরীর চরম সুখে ধনুকের মতো বেঁকে গিয়েছিল?
মনে পড়ছে না? অথবা হয়তো আপনি ধরেই নিয়েছেন, আপনার বীর্যপাত মানেই তারও পরম তৃপ্তি।
যদি তাই ভেবে থাকেন, তাহলে আপনাকে এক কঠিন ও নির্মম সত্যের মুখোমুখি হতে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। এই সত্য হজম করা কঠিন, আপনার পুরুষ অহমিকায় মারাত্মকভাবে আঘাত লাগতে পারে। কিন্তু সত্য এটাই—বাংলাদেশের (এবং বিশ্বের) অধিকাংশ পুরুষই তার সঙ্গিনীকে পরিপূর্ণ শারীরিক তৃপ্তি বা অর্গাজম দিতে পুরোপুরি ব্যর্থ।
সবচেয়ে ভয়াবহ ও আতঙ্কের বিষয় কী জানেন? অধিকাংশ পুরুষ এটা জানেই না যে সে ব্যর্থ! সে নিজের আত্মতৃপ্তির বুদবুদে বাস করে আর ভাবে, সেই শ্রেষ্ঠ পুরুষ।
কেন এই নীরব মহামারি?
কারণ নারীরা জন্মগতভাবেই ধৈর্যশীল এবং সম্পর্কের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তারা ভালোবাসার মানুষটির পৌরুষে আঘাত দিতে চায় না। আপনার ব্যর্থতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে আপনাকে ছোট করতে চায় না। তাই তারা হয় অভিনয় করে, অথবা নীরবে অতৃপ্তিটাকে হজম করে নেয়। আপনার five-minute show শেষ হওয়ার পর সে হয়তো আপনাকে জড়িয়ে ধরে, কিন্তু তার ভেতরের অতৃপ্তির আগুনটা আপনি দেখতে পান না। সে জানে, এইเรื่อง নিয়ে কথা বললেই আপনার ইগোতে লাগবে, সংসারে অশান্তি হবে। তাই সে চুপ থাকে।
আর আপনি সেই নীরবতাকে নিজের সফলতা ভেবে পরের দিন আবার নতুন করে ঝগড়া করার শক্তি জোগান! কী অদ্ভুত স্ববিরোধীতা, তাই না?
একবার নিজেকে তার জায়গায় ভাবুন!
কল্পনা করুন, আপনি আপনার চরম মুহূর্তের ঠিক দুই সেকেন্ড আগে আছেন, আপনার শরীর উত্তেজনার শিখরে, আর ঠিক তখনই আপনার সঙ্গিনী আপনাকে থামিয়ে দিয়ে বললেন, "আমার হয়ে গেছে, अब बस।" কেমন লাগবে আপনার? প্রচণ্ড রাগ, হতাশা আর অপমানে ভেতরটা জ্বলে যাবে না?
আপনার স্ত্রীর সাথে ঠিক এটাই হচ্ছে। হয়তো প্রতিবার নয়, কিন্তু মাসে দশবার মিলিত হলে সাত-আটবারই তাকে এই অপমানজনক অতৃপ্তি নিয়ে ঘুমাতে যান!
মনে পড়ছে না? অথবা হয়তো আপনি ধরেই নিয়েছেন, আপনার বীর্যপাত মানেই তারও পরম তৃপ্তি।
যদি তাই ভেবে থাকেন, তাহলে আপনাকে এক কঠিন ও নির্মম সত্যের মুখোমুখি হতে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। এই সত্য হজম করা কঠিন, আপনার পুরুষ অহমিকায় মারাত্মকভাবে আঘাত লাগতে পারে। কিন্তু সত্য এটাই—বাংলাদেশের (এবং বিশ্বের) অধিকাংশ পুরুষই তার সঙ্গিনীকে পরিপূর্ণ শারীরিক তৃপ্তি বা অর্গাজম দিতে পুরোপুরি ব্যর্থ।
সবচেয়ে ভয়াবহ ও আতঙ্কের বিষয় কী জানেন? অধিকাংশ পুরুষ এটা জানেই না যে সে ব্যর্থ! সে নিজের আত্মতৃপ্তির বুদবুদে বাস করে আর ভাবে, সেই শ্রেষ্ঠ পুরুষ।
কেন এই নীরব মহামারি?
কারণ নারীরা জন্মগতভাবেই ধৈর্যশীল এবং সম্পর্কের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তারা ভালোবাসার মানুষটির পৌরুষে আঘাত দিতে চায় না। আপনার ব্যর্থতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে আপনাকে ছোট করতে চায় না। তাই তারা হয় অভিনয় করে, অথবা নীরবে অতৃপ্তিটাকে হজম করে নেয়। আপনার five-minute show শেষ হওয়ার পর সে হয়তো আপনাকে জড়িয়ে ধরে, কিন্তু তার ভেতরের অতৃপ্তির আগুনটা আপনি দেখতে পান না। সে জানে, এইเรื่อง নিয়ে কথা বললেই আপনার ইগোতে লাগবে, সংসারে অশান্তি হবে। তাই সে চুপ থাকে।
আর আপনি সেই নীরবতাকে নিজের সফলতা ভেবে পরের দিন আবার নতুন করে ঝগড়া করার শক্তি জোগান! কী অদ্ভুত স্ববিরোধীতা, তাই না?
একবার নিজেকে তার জায়গায় ভাবুন!
কল্পনা করুন, আপনি আপনার চরম মুহূর্তের ঠিক দুই সেকেন্ড আগে আছেন, আপনার শরীর উত্তেজনার শিখরে, আর ঠিক তখনই আপনার সঙ্গিনী আপনাকে থামিয়ে দিয়ে বললেন, "আমার হয়ে গেছে, अब बस।" কেমন লাগবে আপনার? প্রচণ্ড রাগ, হতাশা আর অপমানে ভেতরটা জ্বলে যাবে না?
আপনার স্ত্রীর সাথে ঠিক এটাই হচ্ছে। হয়তো প্রতিবার নয়, কিন্তু মাসে দশবার মিলিত হলে সাত-আটবারই তাকে এই অপমানজনক অতৃপ্তি নিয়ে ঘুমাতে যান!