গাজীপুরের টঙ্গীতে চকলেট দেওয়ার কথা বলে কক্ষে নিয়ে চার বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় টঙ্গীর এরশাদনগর সাত নাম্বার ব্লক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় বুধবার দুপুরে শিশুটির মা বাদী হয়ে টঙ্গী পূর্ব থানায় একটি ধর্ষণ মামলার দায়ের করেছেন।
মামলা দায়েরের পর টঙ্গীর এরশাদনগর এলাকা থেকে পুলিশ আব্দুল মোতালেব (৫০) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে। তিনি টঙ্গীর এরশাদনগর এলাকার সাত নাম্বার ব্লকের মৃত এলেম খার ছেলে।
বুধবার বেলা ৩টার দিকে পুলিশ নির্যাতনের শিকার শিশুটির স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়।
পুলিশ জানায়, নির্যাতিতা শিশুর পরিবার ও অভিযুক্ত আব্দুল মোতালেব পাশাপাশি বাড়িতে বাস করেন। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অন্য শিশুদের সঙ্গে ওই শিশুটি তার বাসার সামনে খেলাধুলা করছিল। এ সময় আব্দুল মোতালেব শিশুটিকে চকলেট দেওয়ার কথা বলে নিজ কক্ষে ডেকে নিয়ে যায়। এরই কিছুক্ষণ পর শিশুটির মা শিশুটির খোঁজ নিতে মোতালেবের কক্ষে যান। সেখানে তার শিশুকে ধর্ষণের ঘটনা দেখতে পেয়ে আশপাশের লোকজনদের ডাকেন। এ সময় মোতালেব কৌশলে পালিয়ে যান। পরে বুধবার অভিযান চালিয়ে মোতালেবকে গ্রেফতার করা হয়।
টঙ্গী পূর্ব থানার ওসি মো. ওয়াহিদুজ্জামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, অভিযুক্তকে গ্রেফতারের পর আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এ ঘটনায় বুধবার দুপুরে শিশুটির মা বাদী হয়ে টঙ্গী পূর্ব থানায় একটি ধর্ষণ মামলার দায়ের করেছেন।
মামলা দায়েরের পর টঙ্গীর এরশাদনগর এলাকা থেকে পুলিশ আব্দুল মোতালেব (৫০) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে। তিনি টঙ্গীর এরশাদনগর এলাকার সাত নাম্বার ব্লকের মৃত এলেম খার ছেলে।
বুধবার বেলা ৩টার দিকে পুলিশ নির্যাতনের শিকার শিশুটির স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়।
পুলিশ জানায়, নির্যাতিতা শিশুর পরিবার ও অভিযুক্ত আব্দুল মোতালেব পাশাপাশি বাড়িতে বাস করেন। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অন্য শিশুদের সঙ্গে ওই শিশুটি তার বাসার সামনে খেলাধুলা করছিল। এ সময় আব্দুল মোতালেব শিশুটিকে চকলেট দেওয়ার কথা বলে নিজ কক্ষে ডেকে নিয়ে যায়। এরই কিছুক্ষণ পর শিশুটির মা শিশুটির খোঁজ নিতে মোতালেবের কক্ষে যান। সেখানে তার শিশুকে ধর্ষণের ঘটনা দেখতে পেয়ে আশপাশের লোকজনদের ডাকেন। এ সময় মোতালেব কৌশলে পালিয়ে যান। পরে বুধবার অভিযান চালিয়ে মোতালেবকে গ্রেফতার করা হয়।
টঙ্গী পূর্ব থানার ওসি মো. ওয়াহিদুজ্জামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, অভিযুক্তকে গ্রেফতারের পর আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।