চুরি করার পর এক নারীকে বেঁধে প্রেসার কুকার দিয়ে আঘাত, তারপর ছুরি ও কাঁচি দিয়ে গলা কেটে হত্যা হয়। এমন হত্যাকাণ্ডের পর সেখানে গোসল করে তাদের রক্তমাখা পোশাক ফেলে চোর পালিয়ে যায় বলে জানিয়েছে পুলিশ। ভারতের হায়দ্রাবাদে এই ঘটনা ঘটেছে।
সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে এই তথ্য প্রকাশ করেছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভুক্তভোগী ৫০ বছর বয়সি রেণু আগরওয়াল তার স্বামী এবং ছেলের সাথে আইটি হাব সাইবারাবাদের সোয়ান লেক অ্যাপার্টমেন্টের ১৩ তলায় থাকতেন। তাদের স্টিলের ব্যবসা রয়েছে।
বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টার দিকে রেণুর স্বামী তার ২৬ বছর বয়সি ছেলেকে নিয়ে কাজের উদ্দেশে বেরিয়ে যান। বিকেল ৫টার দিকে রেণুকে তার স্বামীর ফোন না ধরায় অবাক হয়ে আগরওয়াল তার স্ত্রীর খোঁজ নিতে আগেই বাড়ি ফিরে আসেন।
কিন্তু দরজা তালাবদ্ধ থাকায়, তারা প্লাম্বারের সাহায্যে বারান্দা থেকে দরজাটি খুলে দেখতে পান যে রেণু মৃত অবস্থায় পড়ে আছেন। তারা পুলিশকে খবর দেন এবং তারপর তদন্ত শুরু হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, হামলাকারীরা রেণু আগরওয়ালের হাত-পা বেঁধে প্রেসার কুকার দিয়ে আঘাত করেছে। ছুরি ও কাঁচি দিয়ে তার গলা কেটে হত্যা করা হয়। তারা বাড়ি লুট করে প্রায় ৪০ গ্রাম সোনা এবং নগদ ১ লাখ রুপি নিয়ে যায়। পালানোর আগে তারা ঘরে গোসল করে, পোশাক পরিবর্তন করে এবং রক্তমাখা পোশাক অপরাধস্থলে ফেলে পালিয়ে যায়।
রেণু আগরওয়ালের মৃতদেহ হেফাজতে নেয়া হয়েছে এবং ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। কুকাটপল্লি থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। তদন্তের অংশ হিসেবে, পুলিশ সিসিটিভি ফুটেজ, ফরেনসিক প্রমাণ এবং প্রত্যক্ষদর্শীদের বক্তব্য সংগ্রহ করছে।
সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে এই তথ্য প্রকাশ করেছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভুক্তভোগী ৫০ বছর বয়সি রেণু আগরওয়াল তার স্বামী এবং ছেলের সাথে আইটি হাব সাইবারাবাদের সোয়ান লেক অ্যাপার্টমেন্টের ১৩ তলায় থাকতেন। তাদের স্টিলের ব্যবসা রয়েছে।
বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টার দিকে রেণুর স্বামী তার ২৬ বছর বয়সি ছেলেকে নিয়ে কাজের উদ্দেশে বেরিয়ে যান। বিকেল ৫টার দিকে রেণুকে তার স্বামীর ফোন না ধরায় অবাক হয়ে আগরওয়াল তার স্ত্রীর খোঁজ নিতে আগেই বাড়ি ফিরে আসেন।
কিন্তু দরজা তালাবদ্ধ থাকায়, তারা প্লাম্বারের সাহায্যে বারান্দা থেকে দরজাটি খুলে দেখতে পান যে রেণু মৃত অবস্থায় পড়ে আছেন। তারা পুলিশকে খবর দেন এবং তারপর তদন্ত শুরু হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, হামলাকারীরা রেণু আগরওয়ালের হাত-পা বেঁধে প্রেসার কুকার দিয়ে আঘাত করেছে। ছুরি ও কাঁচি দিয়ে তার গলা কেটে হত্যা করা হয়। তারা বাড়ি লুট করে প্রায় ৪০ গ্রাম সোনা এবং নগদ ১ লাখ রুপি নিয়ে যায়। পালানোর আগে তারা ঘরে গোসল করে, পোশাক পরিবর্তন করে এবং রক্তমাখা পোশাক অপরাধস্থলে ফেলে পালিয়ে যায়।
রেণু আগরওয়ালের মৃতদেহ হেফাজতে নেয়া হয়েছে এবং ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। কুকাটপল্লি থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। তদন্তের অংশ হিসেবে, পুলিশ সিসিটিভি ফুটেজ, ফরেনসিক প্রমাণ এবং প্রত্যক্ষদর্শীদের বক্তব্য সংগ্রহ করছে।