নওগাঁর রাণীনগর উপজেলার পারইল ইউনিয়নের পারইল উচ্চবিদ্যালয়ে ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জাহিদ ফকিরের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছে।
অভিযোগে বলা হয়েছে, গত বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে চেয়ারম্যান জাহিদ ফকির ১৫–২০ জন সহযোগী নিয়ে বিদ্যালয়ে প্রবেশ করেন। এ সময় তিনি অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করতে করতে ভাঙচুর চালান। পরে স্থানীয় লোকজন ও বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা এগিয়ে গেলে তারা সেখান থেকে চলে যান।
বিদ্যালয়ের আয়া মোছা রাবেয়া বসরী বলেন, চেয়ারম্যান নবনির্মিত নামাজের স্থান ও একটি দোকানঘর ভাঙচুর করেন। আমি ঘটনাটি ভিডিও করতে গেলে তিনি অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে আমার হাতে থাকা মোবাইল ফোন ভেঙে দেন। আমি এ ঘটনার বিচার চাই।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গোপাল চন্দ্র সাহা অভিযোগ করেন, চেয়ারম্যান জাহিদ ফকির বিদ্যালয়ের সভাপতি হতে না পেরে গত ৮ তারিখে তাঁর কাছে দুই লাখ টাকা দাবি করেন। টাকা না দিলে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় এলে তাঁকে ভারতে পাঠিয়ে দেবেন বলে হুমকি দেন। এ ঘটনায় তিনি থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। তার জেরেই বৃহস্পতিবার বিদ্যালয়ে হামলা হয়।
বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য ও ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মামুন বলেন, জাহিদ ফকির বিএনপির কেউ নন, কেবল নাম ভাঙিয়ে চলেন। বহু বছর বিদ্যালয়ে উন্নয়ন হয়নি। এখন কিছু কাজ শুরু হওয়ায় তিনি বাধা দিচ্ছেন।
অভিযোগ অস্বীকার করে ইউপি চেয়ারম্যান জাহিদ ফকির বলেন, আমি কোনো ভাঙচুর করিনি। বিদ্যালয়ের জন্য যা ভালো হয়, সেটাই করেছি।
রাণীনগর থানার ওসি হাফিজ মোহাম্মদ রায়হান বলেন, লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অভিযোগে বলা হয়েছে, গত বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে চেয়ারম্যান জাহিদ ফকির ১৫–২০ জন সহযোগী নিয়ে বিদ্যালয়ে প্রবেশ করেন। এ সময় তিনি অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করতে করতে ভাঙচুর চালান। পরে স্থানীয় লোকজন ও বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা এগিয়ে গেলে তারা সেখান থেকে চলে যান।
বিদ্যালয়ের আয়া মোছা রাবেয়া বসরী বলেন, চেয়ারম্যান নবনির্মিত নামাজের স্থান ও একটি দোকানঘর ভাঙচুর করেন। আমি ঘটনাটি ভিডিও করতে গেলে তিনি অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে আমার হাতে থাকা মোবাইল ফোন ভেঙে দেন। আমি এ ঘটনার বিচার চাই।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গোপাল চন্দ্র সাহা অভিযোগ করেন, চেয়ারম্যান জাহিদ ফকির বিদ্যালয়ের সভাপতি হতে না পেরে গত ৮ তারিখে তাঁর কাছে দুই লাখ টাকা দাবি করেন। টাকা না দিলে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় এলে তাঁকে ভারতে পাঠিয়ে দেবেন বলে হুমকি দেন। এ ঘটনায় তিনি থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। তার জেরেই বৃহস্পতিবার বিদ্যালয়ে হামলা হয়।
বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য ও ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মামুন বলেন, জাহিদ ফকির বিএনপির কেউ নন, কেবল নাম ভাঙিয়ে চলেন। বহু বছর বিদ্যালয়ে উন্নয়ন হয়নি। এখন কিছু কাজ শুরু হওয়ায় তিনি বাধা দিচ্ছেন।
অভিযোগ অস্বীকার করে ইউপি চেয়ারম্যান জাহিদ ফকির বলেন, আমি কোনো ভাঙচুর করিনি। বিদ্যালয়ের জন্য যা ভালো হয়, সেটাই করেছি।
রাণীনগর থানার ওসি হাফিজ মোহাম্মদ রায়হান বলেন, লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।