পোশাকি নাম, ‘ল্যাঞ্জা-এন থ্রিডি এয়ার সার্ভিল্যান্স রেডার’। আদতে, শত্রুসেনার আকাশ হামলা রুখতে দেশের সর্বাধুনিক নজরদারি ব্যবস্থা। ভারতীয় নৌসেনার জন্য স্পেনের সংস্থা ‘ইন্দ্র’র সঙ্গে যৌথ ভাবে এই আকাশ নজরদারি ব্যবস্থা তৈরি করেছে দেশীয় কোম্পানি ‘টাটা অ্যাডভান্সড সিস্টেমস লিমিটেড’ (টিএএসএল)।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের দাবি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র নোদী ‘আত্মনির্ভর ভারত’ স্লোগানের অন্যতম সফল এই ত্রিমাত্রিক রেডার। সামরিক পরিভাষায় যার নাম ‘থ্রিডি-এএসআর’। ইতিমধ্যেই টাটার কর্নাটকের কারখানায় বানানো ‘ল্যাঞ্জা-এন’ নৌসেনার একটি যুদ্ধজাহাজে বসানো হয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক জানিয়েছে। টিএএসএল-এর তরফে একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘‘এই সাফল্য প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে ভারতের স্বনির্ভরতা অর্জনের লক্ষ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।’’ ২০২০ সালের সাড়ে ১৪ কোটি ডলারের (প্রায় ১২৮০ কোটি টাকা) চুক্তি অনুযায়ী নৌসেনার জন্য মোট ২০টি ‘থ্রিডি-এএসআর’ বানানো হবে যৌথ উদ্যোগে।
বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত দূরপাল্লার বিমান প্রতিরক্ষা ও ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরোধী রেডারগুলির মধ্যে একটি হল ‘ল্যাঞ্জা-এন’। অত্যাধুনিক ত্রিমাত্রিক প্রযুক্তির সাহায্যে এটি আকাশের অনেক উঁচু থেকে শুরু করে ভূপৃষ্ঠের একদম কাছাকাছি থাকা লক্ষ্যবস্তুকেও (শত্রুপক্ষের যুদ্ধবিমান, ড্রোন বা ক্ষেপণাস্ত্র) চিহ্নিত করতে পারে। নজরদারি চালাতে পারে শত্রুপক্ষের যুদ্ধজাহাজের উপরেও। ‘ল্যাঞ্জা-এন’ রেডারের নৌ-সংস্করণটির নজরদারি সীমা ২৫৪ নটিক্যাল মাইল (প্রায় ৪৭০ কিলোমিটার)। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে দূরপাল্লার অত্যাধুনিক রেডারের অন্তর্ভুক্তির কথা জানিয়েছিল চিনা পিপল্স লিবারেশন আর্মি (পিএলএ)। এ বার তার চেয়েও উন্নত রেডার এল ভারতের হাতে।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের দাবি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র নোদী ‘আত্মনির্ভর ভারত’ স্লোগানের অন্যতম সফল এই ত্রিমাত্রিক রেডার। সামরিক পরিভাষায় যার নাম ‘থ্রিডি-এএসআর’। ইতিমধ্যেই টাটার কর্নাটকের কারখানায় বানানো ‘ল্যাঞ্জা-এন’ নৌসেনার একটি যুদ্ধজাহাজে বসানো হয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক জানিয়েছে। টিএএসএল-এর তরফে একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘‘এই সাফল্য প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে ভারতের স্বনির্ভরতা অর্জনের লক্ষ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।’’ ২০২০ সালের সাড়ে ১৪ কোটি ডলারের (প্রায় ১২৮০ কোটি টাকা) চুক্তি অনুযায়ী নৌসেনার জন্য মোট ২০টি ‘থ্রিডি-এএসআর’ বানানো হবে যৌথ উদ্যোগে।
বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত দূরপাল্লার বিমান প্রতিরক্ষা ও ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরোধী রেডারগুলির মধ্যে একটি হল ‘ল্যাঞ্জা-এন’। অত্যাধুনিক ত্রিমাত্রিক প্রযুক্তির সাহায্যে এটি আকাশের অনেক উঁচু থেকে শুরু করে ভূপৃষ্ঠের একদম কাছাকাছি থাকা লক্ষ্যবস্তুকেও (শত্রুপক্ষের যুদ্ধবিমান, ড্রোন বা ক্ষেপণাস্ত্র) চিহ্নিত করতে পারে। নজরদারি চালাতে পারে শত্রুপক্ষের যুদ্ধজাহাজের উপরেও। ‘ল্যাঞ্জা-এন’ রেডারের নৌ-সংস্করণটির নজরদারি সীমা ২৫৪ নটিক্যাল মাইল (প্রায় ৪৭০ কিলোমিটার)। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে দূরপাল্লার অত্যাধুনিক রেডারের অন্তর্ভুক্তির কথা জানিয়েছিল চিনা পিপল্স লিবারেশন আর্মি (পিএলএ)। এ বার তার চেয়েও উন্নত রেডার এল ভারতের হাতে।