রাশিয়া এবং ইউক্রেনের মধ্যে যুদ্ধ থামানোর জন্য মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। কখনও হুমকি দিয়ে, শাসিয়ে, কখনও আবার সুর কিছুটা নরম করে নিজের লক্ষ্যপূরণের চেষ্টা করেছেন। কিন্তু এখনও অভিষ্ট পূরণ হয়নি। এই অবস্থায় শনিবার রাশিয়ার উপর ফের নিষেধাজ্ঞা চাপানোর হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প। রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধ করার জন্য চাপ দিয়ে রাখলেন আমেরিকার নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ‘নেটো’র সদস্য দেশগুলিকেও।
বস্তুত, রাশিয়া থেকে তেল কেনার জন্য ভারতের উপর ইতিমধ্যে অতিরিক্ত শুল্ক চাপিয়ে রেখেছেন ট্রাম্প। তবে তার পরেও রাশিয়াকে থামাতে পারেননি তিনি। এই অবস্থায় ভারতের প্রসঙ্গে আবার সুর নরম করতে শুরু করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। ভারতের উপর ৫০ শতাংশ হারে শুল্ক চাপানো যে সহজ ছিল না, তা মেনে নিয়েছেন তিনি। যে ভারতের অর্থনীতিকে ‘মৃত অর্থনীতি’ বলে খোঁচা দিয়েছিলেন ট্রাম্প, সেই ভারতের প্রসঙ্গেই এ বার ভিন্ন সুরে কথা বলছেন তিনি। এই শুল্ক চাপানোর ফলে বিশ্বের পঞ্চম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ ভারতের সঙ্গে যে আমেরিকার সম্পর্কে ফাটল ধরেছে, তা-ও মেনে নিয়েছেন তিনি। এ বার ট্রাম্প এ-ও মেনে নিলেন যে আমেরিকার নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ‘নেটো’র সদস্য দেশগুলিও রাশিয়া থেকে তেল কিনে যাচ্ছে।
শনিবার ‘নেটো’র সদস্য দেশগুলিকে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন ট্রাম্প। ওই চিঠির মূল নির্যাস হল রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধ করতে হবে। সমাজমাধ্যমে ওই চিঠির বিষয়ে পোস্ট করে ট্রাম্প লিখেছেন, “যদি ‘নেটো’র প্রতিটি দেশ একমত হয়ে একই পদক্ষেপ করবে এবং রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধ করে দেয়— তবে আমিও রাশিয়ার উপর বড় ধরনের নিষেধাজ্ঞা চাপাতে প্রস্তুত।” আন্তর্জাতিক সামরিক জোটের প্রসঙ্গে ট্রাম্পের দাবি, কোনও কোনও সদস্যদেশ রাশিয়া থেকে তেল কেনায় তিনি হতবাক হয়ে গিয়েছেন। রাশিয়ার সঙ্গে দর কষাকষিতে এর প্রভাব পড়ছে বলেও মনে করছেন ট্রাম্প। যদিও কোন কোন দেশ রাশিয়ার থেকে তেল কিনছে, তা স্পষ্ট ভাবে উল্লেখ করেননি তিনি।
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধ করার জন্য ‘নেটো’র উপর চাপ দিয়ে ট্রাম্প লিখেছেন, “আপনারা তৈরি থাকলে আমিও তৈরি আছি। আমাকে শুধু বলুন, কখন? আমি বিশ্বাস করি বর্ধিত নেটো গোষ্ঠী চিনের উপর ৫০-১০০ শতাংশ শুল্ক চাপাবে। রাশিয়া এবং ইউক্রেনের মধ্যে যুদ্ধ থেমে গেলেই তা আবার প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে।” ট্রাম্পের দাবি, ‘নেটো’-র সদস্য রাষ্ট্রগুলি এই পদক্ষেপ করলেই রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধ থামানো যাবে। বস্তুত, রাশিয়া থেকে তেল কেনা দেশগুলির মধ্যে ভারতও রয়েছে। তবে তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে শনিবারের ওই সমাজমাধ্যম পোস্টে চিনকে নিশানা করলেও ভারতের প্রসঙ্গে আলাদা করে কোনও মন্তব্য করেননি মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
বস্তুত, রাশিয়া থেকে তেল কেনার জন্য ভারতের উপর ইতিমধ্যে অতিরিক্ত শুল্ক চাপিয়ে রেখেছেন ট্রাম্প। তবে তার পরেও রাশিয়াকে থামাতে পারেননি তিনি। এই অবস্থায় ভারতের প্রসঙ্গে আবার সুর নরম করতে শুরু করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। ভারতের উপর ৫০ শতাংশ হারে শুল্ক চাপানো যে সহজ ছিল না, তা মেনে নিয়েছেন তিনি। যে ভারতের অর্থনীতিকে ‘মৃত অর্থনীতি’ বলে খোঁচা দিয়েছিলেন ট্রাম্প, সেই ভারতের প্রসঙ্গেই এ বার ভিন্ন সুরে কথা বলছেন তিনি। এই শুল্ক চাপানোর ফলে বিশ্বের পঞ্চম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ ভারতের সঙ্গে যে আমেরিকার সম্পর্কে ফাটল ধরেছে, তা-ও মেনে নিয়েছেন তিনি। এ বার ট্রাম্প এ-ও মেনে নিলেন যে আমেরিকার নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ‘নেটো’র সদস্য দেশগুলিও রাশিয়া থেকে তেল কিনে যাচ্ছে।
শনিবার ‘নেটো’র সদস্য দেশগুলিকে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন ট্রাম্প। ওই চিঠির মূল নির্যাস হল রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধ করতে হবে। সমাজমাধ্যমে ওই চিঠির বিষয়ে পোস্ট করে ট্রাম্প লিখেছেন, “যদি ‘নেটো’র প্রতিটি দেশ একমত হয়ে একই পদক্ষেপ করবে এবং রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধ করে দেয়— তবে আমিও রাশিয়ার উপর বড় ধরনের নিষেধাজ্ঞা চাপাতে প্রস্তুত।” আন্তর্জাতিক সামরিক জোটের প্রসঙ্গে ট্রাম্পের দাবি, কোনও কোনও সদস্যদেশ রাশিয়া থেকে তেল কেনায় তিনি হতবাক হয়ে গিয়েছেন। রাশিয়ার সঙ্গে দর কষাকষিতে এর প্রভাব পড়ছে বলেও মনে করছেন ট্রাম্প। যদিও কোন কোন দেশ রাশিয়ার থেকে তেল কিনছে, তা স্পষ্ট ভাবে উল্লেখ করেননি তিনি।
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধ করার জন্য ‘নেটো’র উপর চাপ দিয়ে ট্রাম্প লিখেছেন, “আপনারা তৈরি থাকলে আমিও তৈরি আছি। আমাকে শুধু বলুন, কখন? আমি বিশ্বাস করি বর্ধিত নেটো গোষ্ঠী চিনের উপর ৫০-১০০ শতাংশ শুল্ক চাপাবে। রাশিয়া এবং ইউক্রেনের মধ্যে যুদ্ধ থেমে গেলেই তা আবার প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে।” ট্রাম্পের দাবি, ‘নেটো’-র সদস্য রাষ্ট্রগুলি এই পদক্ষেপ করলেই রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধ থামানো যাবে। বস্তুত, রাশিয়া থেকে তেল কেনা দেশগুলির মধ্যে ভারতও রয়েছে। তবে তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে শনিবারের ওই সমাজমাধ্যম পোস্টে চিনকে নিশানা করলেও ভারতের প্রসঙ্গে আলাদা করে কোনও মন্তব্য করেননি মার্কিন প্রেসিডেন্ট।