রাজশাহীর বাঘা উপজেলার চকরাজাপুর ইউনিয়নের চৌমাদিয়া চরে পদ্মার ভয়াবহ ভাঙনে গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে ১৫টি বসতভিটা বিলীন হয়ে গেছে। চোখের নিমিষেই বাড়িঘরগুলো পদ্মার গর্ভে হারিয়ে যাওয়ায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন চরের বাসিন্দারা।
জানা গেছে, চকরাজাপুর ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের চৌমাদিয়া চরে প্রায় দুই শতাধিক পরিবার বসবাস করে আসছিল। পদ্মার আকস্মিক ভাঙন এসব পরিবারের জীবনে অনিশ্চয়তা বয়ে এনেছে।
আয়নাল মোল্লা নামের এক ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি জানান, তিনি তার বাড়ির পাশে সবজির আবাদ দেখতে গিয়েছিলেন। সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টার দিকে খবর পান তার বাড়ি পদ্মায় বিলীন হচ্ছে। দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে তিনি দেখেন, তার টিনের তৈরি ঘরের একাংশ ততক্ষণে পদ্মার গর্ভে চলে গেছে।
এর আগের রাতেই মাদার ব্যাপারি, আনজিরা বেগম এবং পারু বেগমের বাড়িও একই কায়দায় পদ্মায় বিলীন হয়ে যায়।
এক সপ্তাহের ব্যবধানে চৌমাদিয়া চরের সুরুজামাল, সাইদুর রহমান, ছাপরান আলী, রুবেল হোসেন, জুয়েল আলী, এরশাদ আলী, আয়না বিবি, হাসেনা বেগম, সুলতান আলী, আবেদা বেগম এবং মাসুদ আলীর বাড়িও পদ্মার ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে।
ভাঙন আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন আতারপাড়া ও দিয়ারকাদিরপুর চরের বাসিন্দারাও। যেকোনো মুহূর্তে তাদের বসতভিটাও পদ্মার গর্ভে চলে যেতে পারে, এমন আশঙ্কায় নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছেন তারা।
স্থানীয় প্রশাসন এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে দ্রুত ভাঙন রোধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্ত ও ঝুঁকিতে থাকা চরবাসী।
এ ব্যপারে জানতে চাইলে রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) উপ-সহকারী প্রকৌশলী মোঃ মাহবুব রাশেল জানান, নদীর ভাঙ্গন রোধে প্রধান প্রকৌশলী মহাদয়ের নির্দেশে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে এবং কাজ চলমান রয়েছে।
জানা গেছে, চকরাজাপুর ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের চৌমাদিয়া চরে প্রায় দুই শতাধিক পরিবার বসবাস করে আসছিল। পদ্মার আকস্মিক ভাঙন এসব পরিবারের জীবনে অনিশ্চয়তা বয়ে এনেছে।
আয়নাল মোল্লা নামের এক ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি জানান, তিনি তার বাড়ির পাশে সবজির আবাদ দেখতে গিয়েছিলেন। সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টার দিকে খবর পান তার বাড়ি পদ্মায় বিলীন হচ্ছে। দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে তিনি দেখেন, তার টিনের তৈরি ঘরের একাংশ ততক্ষণে পদ্মার গর্ভে চলে গেছে।
এর আগের রাতেই মাদার ব্যাপারি, আনজিরা বেগম এবং পারু বেগমের বাড়িও একই কায়দায় পদ্মায় বিলীন হয়ে যায়।
এক সপ্তাহের ব্যবধানে চৌমাদিয়া চরের সুরুজামাল, সাইদুর রহমান, ছাপরান আলী, রুবেল হোসেন, জুয়েল আলী, এরশাদ আলী, আয়না বিবি, হাসেনা বেগম, সুলতান আলী, আবেদা বেগম এবং মাসুদ আলীর বাড়িও পদ্মার ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে।
ভাঙন আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন আতারপাড়া ও দিয়ারকাদিরপুর চরের বাসিন্দারাও। যেকোনো মুহূর্তে তাদের বসতভিটাও পদ্মার গর্ভে চলে যেতে পারে, এমন আশঙ্কায় নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছেন তারা।
স্থানীয় প্রশাসন এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে দ্রুত ভাঙন রোধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্ত ও ঝুঁকিতে থাকা চরবাসী।
এ ব্যপারে জানতে চাইলে রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) উপ-সহকারী প্রকৌশলী মোঃ মাহবুব রাশেল জানান, নদীর ভাঙ্গন রোধে প্রধান প্রকৌশলী মহাদয়ের নির্দেশে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে এবং কাজ চলমান রয়েছে।