রাজশাহীর তানোরে ডাকাতির ঘটনায় ৮জন ডাকাতকে গ্রেফতার করেছে রাজশাহী জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এ সময় তাদের কাছ থেকে লুণ্ঠিত স্বর্ণালঙ্কার, মোটরসাইকেল ও নগদ টাকা উদ্ধার করা হয়েছে।
গ্রেফতারকৃত এক ডাকাত মঙ্গলবার সকালে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে।
মঙ্গলবার রাত সোয় ৭টায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন জেলা পুলিশের মুখপাত্র (ডিএসবি), মোঃ রফিকুল আলম।
তিনি জানান, গত ৫ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ৩টায় মালশিরা গ্রামের মোঃ মোয়াজ্জেমুল হোসেনের বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটে। ডাকাতরা বাড়ির মেইন দরজা ভেঙে প্রবেশ করে পরিবারের সদস্যদের হাত, পা ও মুখ গামছা দিয়ে বেঁধে ফেলে। এ সময় তারা ৪টি মোবাইল ফোন, নগদ ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা, স্বর্ণের চেইন, কানের দুল, হাতের আংটি এবং একটি মোটরসাইকেল লুট করে পালিয়ে যায়।
এ ঘটনায় মোঃ মোয়াজ্জেমুল হোসেন বাদী হয়ে তানোর থানায় অজ্ঞাতনামা ৬-৮ জনের বিরুদ্ধে একটি ডাকাতি মামলা দায়ের করেন।
মামলার পর এই ডাকাতির ঘটনার সাথে জড়িত ৮ জন ডাকাতকে গ্রেফতার করে ওসি ডিবি মোঃ আরিফ আলীর নেতৃত্বে এসআই মোঃ স্বপন হোসেন ও সঙ্গীয় ফোর্স।
গ্রেফতারকৃতরা হলো: মোঃ শাহাদত হোসেন কলম (৩৩),সে বগুড়া, আদমদিঘী, ছাতিয়ান চৌধুরীপাড়া গ্রামের মোঃ আঃ সামাদ খোকার ছেলে, মোঃ শান্ত ইসলাম (২৬), সে নওগাঁ জেলার মান্দা থানার আবিদ্যপাড়া গ্রামের মোঃ নাসির উদ্দিনের ছেলে, মোঃ বেলাল হোসেন (৩০), সে পিরোজপুর, নাজিরপুর বাকশি গ্রামের মৃত সামছু শেখের ছেলে, মোঃ শুকুর আলী (৫২), সে নওগাঁ জেলার ধোপাইলকুড়ি গ্রামের মৃত কছের ফকিরের ছেলে, মোঃ শাকিল হোসেন (৪০), সে জয়পুরহাট জেলার আক্কেলপুর থানার দারাড়কুল গ্রামের মোঃ বাবুলের ছেলে, মোঃ রানা হোসেন (২৪), সে নওগাঁ জেলার বদলগাছীস থানার রামশাপুর গ্রামের মোঃ আমজাদ হোসেনের ছেলে, মোঃ রাসেল হোসেন (২২), সে একই গ্রামের মোঃ আমজাদ হোসেনর ছেলে, মোঃ এখলাছ রহমান মিন্টু (৪২), সে একই জেলার খাঁস নওগাঁ চক এলাম ইদুর বটতলা গ্রামের মোঃ মেছের আলীর ছেলে।
গ্রেফতারকৃত ৭জন অভিযুক্তকে জয়পুরহাটের আক্কেলপুর থানাধীন তিলকপুর রেলওয়ে স্টেশন সংলগ্ন মোঃ লিটন মোল্লার ভাড়া দেওয়া বাড়ি থেকে এবং অভিযুক্ত মোঃ এখলাছ রহমান মিন্টুকে নওগাঁ সদর থানাধীন ইদুর বটতলা গ্রামে মনোরমা জুয়েলার্স থেকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত ডাকাত মোঃ শুকুর আলী গত সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) রাজশাহীর বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় তার অপরাধ স্বীকার করে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করেছে। জবানবন্দিতে সে ডাকাতির বিস্তারিত বিবরণ দিয়েছে।
ডিবি পুলিশ জানিয়েছে, গ্রেফতারকৃত সকল অভিযুক্তই একটি আন্তঃবিভাগীয় ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য এবং তারা রাজশাহী বিভাগের বিভিন্ন জেলায় ডাকাতির ঘটনা ঘটিয়েছে।
তাদের বিরুদ্ধে রাজশাহী বিভাগের বিভিন্ন জেলায় চুরি, দস্যুতা এবং ডাকাতির অভিযোগে একাধিক মামলা রয়েছে।
এ ডাকাতির ঘটনায় জড়িত অন্যান্য অভিযুক্তদের গ্রেফতার এবং লুণ্ঠিত আরও মালামাল উদ্ধারের চেষ্টা অব্যাহত আছে বলে জানিয়েছে জেলা ডিবি পুলিশ।
গ্রেফতারকৃত এক ডাকাত মঙ্গলবার সকালে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে।
মঙ্গলবার রাত সোয় ৭টায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন জেলা পুলিশের মুখপাত্র (ডিএসবি), মোঃ রফিকুল আলম।
তিনি জানান, গত ৫ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ৩টায় মালশিরা গ্রামের মোঃ মোয়াজ্জেমুল হোসেনের বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটে। ডাকাতরা বাড়ির মেইন দরজা ভেঙে প্রবেশ করে পরিবারের সদস্যদের হাত, পা ও মুখ গামছা দিয়ে বেঁধে ফেলে। এ সময় তারা ৪টি মোবাইল ফোন, নগদ ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা, স্বর্ণের চেইন, কানের দুল, হাতের আংটি এবং একটি মোটরসাইকেল লুট করে পালিয়ে যায়।
এ ঘটনায় মোঃ মোয়াজ্জেমুল হোসেন বাদী হয়ে তানোর থানায় অজ্ঞাতনামা ৬-৮ জনের বিরুদ্ধে একটি ডাকাতি মামলা দায়ের করেন।
মামলার পর এই ডাকাতির ঘটনার সাথে জড়িত ৮ জন ডাকাতকে গ্রেফতার করে ওসি ডিবি মোঃ আরিফ আলীর নেতৃত্বে এসআই মোঃ স্বপন হোসেন ও সঙ্গীয় ফোর্স।
গ্রেফতারকৃতরা হলো: মোঃ শাহাদত হোসেন কলম (৩৩),সে বগুড়া, আদমদিঘী, ছাতিয়ান চৌধুরীপাড়া গ্রামের মোঃ আঃ সামাদ খোকার ছেলে, মোঃ শান্ত ইসলাম (২৬), সে নওগাঁ জেলার মান্দা থানার আবিদ্যপাড়া গ্রামের মোঃ নাসির উদ্দিনের ছেলে, মোঃ বেলাল হোসেন (৩০), সে পিরোজপুর, নাজিরপুর বাকশি গ্রামের মৃত সামছু শেখের ছেলে, মোঃ শুকুর আলী (৫২), সে নওগাঁ জেলার ধোপাইলকুড়ি গ্রামের মৃত কছের ফকিরের ছেলে, মোঃ শাকিল হোসেন (৪০), সে জয়পুরহাট জেলার আক্কেলপুর থানার দারাড়কুল গ্রামের মোঃ বাবুলের ছেলে, মোঃ রানা হোসেন (২৪), সে নওগাঁ জেলার বদলগাছীস থানার রামশাপুর গ্রামের মোঃ আমজাদ হোসেনের ছেলে, মোঃ রাসেল হোসেন (২২), সে একই গ্রামের মোঃ আমজাদ হোসেনর ছেলে, মোঃ এখলাছ রহমান মিন্টু (৪২), সে একই জেলার খাঁস নওগাঁ চক এলাম ইদুর বটতলা গ্রামের মোঃ মেছের আলীর ছেলে।
গ্রেফতারকৃত ৭জন অভিযুক্তকে জয়পুরহাটের আক্কেলপুর থানাধীন তিলকপুর রেলওয়ে স্টেশন সংলগ্ন মোঃ লিটন মোল্লার ভাড়া দেওয়া বাড়ি থেকে এবং অভিযুক্ত মোঃ এখলাছ রহমান মিন্টুকে নওগাঁ সদর থানাধীন ইদুর বটতলা গ্রামে মনোরমা জুয়েলার্স থেকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত ডাকাত মোঃ শুকুর আলী গত সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) রাজশাহীর বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় তার অপরাধ স্বীকার করে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করেছে। জবানবন্দিতে সে ডাকাতির বিস্তারিত বিবরণ দিয়েছে।
ডিবি পুলিশ জানিয়েছে, গ্রেফতারকৃত সকল অভিযুক্তই একটি আন্তঃবিভাগীয় ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য এবং তারা রাজশাহী বিভাগের বিভিন্ন জেলায় ডাকাতির ঘটনা ঘটিয়েছে।
তাদের বিরুদ্ধে রাজশাহী বিভাগের বিভিন্ন জেলায় চুরি, দস্যুতা এবং ডাকাতির অভিযোগে একাধিক মামলা রয়েছে।
এ ডাকাতির ঘটনায় জড়িত অন্যান্য অভিযুক্তদের গ্রেফতার এবং লুণ্ঠিত আরও মালামাল উদ্ধারের চেষ্টা অব্যাহত আছে বলে জানিয়েছে জেলা ডিবি পুলিশ।