জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলায় এক নারীর সঙ্গে শ্রমিকদল নেতা আবু বক্কর সিদ্দিকের আপত্তিকর একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এ ঘটনায় আবু বক্কর সিদ্দিককে দায়ী করে তার বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী নারী।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে মাদারগঞ্জ মডেল থানায় ওই ভুক্তভোগী নারী অভিযোগ করেছেন। এতে আবু বক্কর সিদ্দিকসহ আরও ৫-৬ জন অজ্ঞাত ব্যক্তিকে বিবাদী করা হয়েছে।
অভিযোগ দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মাদারগঞ্জ মডেল থানার ওসি সাইফুল্লাহ সাইফ। অভিযুক্ত আবু বক্কর সিদ্দিক উপজেলা শ্রমিকদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও উপজেলা সদর বালিজুড়ি বাজারের সজিব হোটেলের মালিক।
এর আগে তিনি দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে এক আওয়ামী লীগ নেতার পক্ষে নির্বাচনে প্রচারণা চালানোর অভিযোগে দল থেকে বহিষ্কার হন।
এদিকে থানায় দায়ের হওয়া অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, ভুক্তভোগীর স্বামী প্রবাসে থাকাকালে ২০২২ সালের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে ব্যবসার কথা বলে ২২ লাখ ৩০ হাজার টাকা নেন আবু বক্কর সিদ্দিক। পরে টাকা ফেরতের সময় পার হওয়ার পরও সময়ক্ষেপণ করতে থাকেন আবু বক্কর। এক পর্যায়ে টাকা দেওয়ার ফাঁদে তার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করতে বাধ্য করা হয়।
এ সময় আবু বক্কর গোপনে ওই মুহূর্তগুলোর ভিডিও ধারণ করে রাখেন। পরে টাকা ফেরত চাইলে অভিযুক্ত নেতা ভিডিও ফাঁসের হুমকি দেন এবং ব্ল্যাকমেইল করতে থাকেন। সম্প্রতি ওই নারীর স্বামী দেশে ফেরার পর টাকা চাইলে আবু বক্কর আবারও ভিডিও ফেসবুকে ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দেন।
এরই মধ্যে গত রোববার সন্ধ্যার পর থেকেই ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আপত্তিকর এসব ছবি ভাইরাল হতে শুরু করে।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত আবু বক্কর সিদ্দিকের বক্তব্য জানতে তার মুঠোফোনে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও সেটি বন্ধ পাওয়া গেছে। এতে থানায় দায়ের হওয়া অভিযোগের প্রেক্ষিতে তার বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।
মাদারগঞ্জ থানার ওসি সাইফুল্লাহ সাইফ বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে মাদারগঞ্জ মডেল থানায় ওই ভুক্তভোগী নারী অভিযোগ করেছেন। এতে আবু বক্কর সিদ্দিকসহ আরও ৫-৬ জন অজ্ঞাত ব্যক্তিকে বিবাদী করা হয়েছে।
অভিযোগ দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মাদারগঞ্জ মডেল থানার ওসি সাইফুল্লাহ সাইফ। অভিযুক্ত আবু বক্কর সিদ্দিক উপজেলা শ্রমিকদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও উপজেলা সদর বালিজুড়ি বাজারের সজিব হোটেলের মালিক।
এর আগে তিনি দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে এক আওয়ামী লীগ নেতার পক্ষে নির্বাচনে প্রচারণা চালানোর অভিযোগে দল থেকে বহিষ্কার হন।
এদিকে থানায় দায়ের হওয়া অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, ভুক্তভোগীর স্বামী প্রবাসে থাকাকালে ২০২২ সালের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে ব্যবসার কথা বলে ২২ লাখ ৩০ হাজার টাকা নেন আবু বক্কর সিদ্দিক। পরে টাকা ফেরতের সময় পার হওয়ার পরও সময়ক্ষেপণ করতে থাকেন আবু বক্কর। এক পর্যায়ে টাকা দেওয়ার ফাঁদে তার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করতে বাধ্য করা হয়।
এ সময় আবু বক্কর গোপনে ওই মুহূর্তগুলোর ভিডিও ধারণ করে রাখেন। পরে টাকা ফেরত চাইলে অভিযুক্ত নেতা ভিডিও ফাঁসের হুমকি দেন এবং ব্ল্যাকমেইল করতে থাকেন। সম্প্রতি ওই নারীর স্বামী দেশে ফেরার পর টাকা চাইলে আবু বক্কর আবারও ভিডিও ফেসবুকে ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দেন।
এরই মধ্যে গত রোববার সন্ধ্যার পর থেকেই ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আপত্তিকর এসব ছবি ভাইরাল হতে শুরু করে।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত আবু বক্কর সিদ্দিকের বক্তব্য জানতে তার মুঠোফোনে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও সেটি বন্ধ পাওয়া গেছে। এতে থানায় দায়ের হওয়া অভিযোগের প্রেক্ষিতে তার বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।
মাদারগঞ্জ থানার ওসি সাইফুল্লাহ সাইফ বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’