ঢাকা , শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫ , ২৩ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
নওগাঁয় সালিশি বৈঠকে অংশ নেয়ায় একজনকে ছুরিকাঘাতে হত্যা শীত এলেই সাপেরা কোথায় যায়? পোশাক পরিবর্তনের সময় তরুণীর ঘরে মুখে অন্তর্বাস পরে প্রেমিকা; শ্রী;ঘরে যুবক স্ত্রীসহ সাবেক সেনা কর্মকর্তা সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা বিধবাকে শ্লীলতাহানির চেষ্টা, নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ পুলিশের বিরুদ্ধে তরুণ বয়সে শিকার ভয়ঙ্কর আচরণের হয়েছিলেন, মৌনী রায় রাণীনগরে রেলগেটের যানজট নিরসনের দাবীতে আমজনতার মানববন্ধন রাণীনগরে ধানক্ষেত থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার, পরিবারের দাবি হত্যা ​নিয়ামতপুরে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে শুকনা খাবার বিতরণ সিংড়ায় অধ্যক্ষ আনুর ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ ও মোটরসাইকেল শোডাউন তানোরে ইউপি ভুমি অফিস পরিদর্শন করলেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার সাপাহারে নবাগত ইউএনও’র সঙ্গে জামায়াত নেতাদের সৌজন্য সাক্ষাৎ রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া- দুর্গাপুর) আসনে জামায়াতের বিশাল মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা আসন্ন নির্বাচনকে সামনে রেখে মোহনপুরে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত সিরিজে সমতা ফেরালো আফগান যুবারা রাজশাহী-১ আসনে নির্বাচনী কার্যক্রম শুরু করলেন, শরীফ উদ্দিন মহানগরীতে পুলিশের অভিযানে আটক ১১ সলঙ্গায় হেরোইনসহ ট্রাকচালক ও হেলপার আটক নোয়াখালীতে প্রকাশ্যে গাঁজা-ইয়াবা সেবনের দায়ে ৩ যুবকের কারাদন্ড টাইফয়েড টিকার লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সকলের মধ্যে সমন্বয় রাখতে হবে - বিভাগীয় কমিশনার

ইসরায়েলের আটক ছেলের মরদেহ, কবর দেয়ার অপেক্ষায় ফিলিস্তিনি মা জামিলা

  • আপলোড সময় : ২০-০৯-২০২৫ ১১:১০:২৯ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২০-০৯-২০২৫ ১১:১০:২৯ অপরাহ্ন
ইসরায়েলের আটক ছেলের মরদেহ, কবর দেয়ার অপেক্ষায় ফিলিস্তিনি মা জামিলা ইসরায়েলের আটক ছেলের মরদেহ, কবর দেয়ার অপেক্ষায় ফিলিস্তিনি মা জামিলা
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে ইসরায়েলি সেনারা মাহমুদ সানাকরাকে গুলি করে নিয়ে যায়। সেই থেকে তার মা এখনো অপেক্ষায় আছেন ছেলের মরদেহ ফেরত পাওয়ার জন্য।

৬৭ বছর বয়সী জামিলা সানাকরার তিন ছেলে। সবাই এই পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়েছেন। তার দুই সন্তানকে ইসরায়েল হত্যা করেছে, তা তিনি নিশ্চিত জানেন। তবে, তৃতীয় ও সবচেয়ে ছোট ছেলে মাহমুদকে গত ২৭ ফেব্রুয়ারি, জন্মদিনের এক সপ্তাহ আগে, নিজ ঘরে গুলি করে হত্যা করে ইসরায়েলি কমান্ডোরা। এরপর সেনারা তাকে নিয়ে যায়, আর কখনো পরিবারকে ফিরিয়ে দেয়নি।

তিনি এখনো জানেন না ছেলে বেঁচে আছে, নাকি মৃত। অনিশ্চয়তা তার শোক আর মানসিক যন্ত্রণাকে আরও গভীর করেছে।

‘ফিলিস্তিনি মায়েরা তাদের সন্তানকে দুইবার বয়ে নিয়ে যায়—একবার গর্ভে, আরেকবার জানাজার মিছিলে,’ নিজের বাড়িতে বসে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরাকে বলেন জামিলা।

প্যালেস্টাইনি ন্যাশনাল ক্যাম্পেইন ফর দ্য রিকভারি অব মার্টার্স’ বডিজ-এর তথ্য অনুযায়ী, মাহমুদ সম্ভবত সেই ২ হাজার ২২০ জনের একজন, যাদের মরদেহ দখলকৃত পশ্চিম তীর ও গাজা থেকে নিয়ে ইসরায়েল সংরক্ষণ করে রেখেছে—ফ্রিজে বা নাম্বারকৃত কবরস্থানে।

জেরুজালেম লিগ্যাল এইড অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস সেন্টার (জেএলএসি) বলছে, ইসরায়েল এভাবে মরদেহ আটকে রাখাকে যুদ্ধাস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে এবং ফিলিস্তিনিদের প্রিয়জনকে শেষবার বিদায় জানানোর সুযোগ থেকে বঞ্চিত করছে।

অসংখ্য ফিলিস্তিনি মায়ের মতোই জামিলাকেও বঞ্চিত করা হয়েছে—শেষ ছেলেকে কবর দেয়ার সুযোগ থেকে। তিনি কবরস্থানে একটি কবর বানিয়ে রেখেছেন এবং আশা করছেন হয়তো তার ছেলের মরদেহ ফিরে পাবেন এবং দাফন কার্যক্রম সম্পন্ন করতে সক্ষম হবেন।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Admin News

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ
স্ত্রীসহ সাবেক সেনা কর্মকর্তা সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

স্ত্রীসহ সাবেক সেনা কর্মকর্তা সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা