পণের টাকা মেলেনি। বধূকে ‘শাস্তি’ দিতে ঘরে সাপ ছেড়ে দিলেন শ্বশুর-শাশুড়ি। সেই সাপ ছোবল মারল বধূকে। যন্ত্রণায় তিনি চিৎকার করে উঠলেন। তবুও খোলা হল না দরজা! এমনটাই অভিযোগ উঠেছে কানপুরের একটি পরিবারের বিরুদ্ধে। শ্বশুরবাড়ির আট জনের বিরুদ্ধে বধূর আত্মীয়েরা থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা রুজু করেছে পুলিশ।
উত্তরপ্রদেশের কানপুর শহরের কলোনেলগঞ্জ এলাকার ঘটনা। সেখানেই শাহানওয়াজ নামের এক যুবকের সঙ্গে ২০২১ সালে বিয়ে হয়েছিল রেশমার। অভিযোগ, বিয়ের পর থেকেই শাহানওয়াজ এবং তাঁর পরিবারের সদস্যেরা পণের টাকা আদায়ের জন্য চাপ দিতেন। নানা অশান্তি করতেন। বাধ্য হয়ে কিছু দিন আগে দেওয়া হয়েছিল দেড় লক্ষ টাকা। কিন্তু আরও পাঁচ লক্ষ টাকা দেওয়া বাকি ছিল। তা নিয়ে ঝামেলার জেরে রেশমাকে একটি ঘরে আটকে রেখে সাপ ছে়ড়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। পরে তাঁর দিদি গিয়ে রেশমাকে উদ্ধার করেন এবং হাসপাতালে নিয়ে যান। গুরুতর আহত অবস্থায় তিনি চিকিৎসাধীন।
রেশমার দিদিই থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগপত্রে জানিয়েছেন, তাঁর বোনকে জোর করে একটি ঘরে ঢুকিয়ে দরজা বন্ধ করে দিয়েছিলেন তাঁর শ্বশুর এবং শাশুড়ি। পরিবারের বাকিদেরও এই কাজে সমর্থন ছিল। ধরের পাশে একটি নালা দিয়ে তাঁরা সাপ ঢুকিয়ে দেন। সেই সাপ রাতে রেশমাকে ছোবল মারে। যন্ত্রণায় ছটফট করছিলেন তরুণী। কিন্তু তা শুনেও কেউ দরজা খোলেননি। বরং ঘরের বাইরে দাঁড়িয়ে হাসাহাসি করছিলেন। কোনও রকমে দিদির সঙ্গে রেশমা যোগাযোগ করতে পেরেছিলেন। তার পর তিনি গিয়ে বোনকে উদ্ধার করেন। বোনের স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি, ননদ, ভাসুর এবং আরও তিন জনের বিরুদ্ধে পুলিশ মামলা রুজু করেছে। খুনের চেষ্টার ধারাও তাতে যুক্ত হয়েছে। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
উত্তরপ্রদেশের কানপুর শহরের কলোনেলগঞ্জ এলাকার ঘটনা। সেখানেই শাহানওয়াজ নামের এক যুবকের সঙ্গে ২০২১ সালে বিয়ে হয়েছিল রেশমার। অভিযোগ, বিয়ের পর থেকেই শাহানওয়াজ এবং তাঁর পরিবারের সদস্যেরা পণের টাকা আদায়ের জন্য চাপ দিতেন। নানা অশান্তি করতেন। বাধ্য হয়ে কিছু দিন আগে দেওয়া হয়েছিল দেড় লক্ষ টাকা। কিন্তু আরও পাঁচ লক্ষ টাকা দেওয়া বাকি ছিল। তা নিয়ে ঝামেলার জেরে রেশমাকে একটি ঘরে আটকে রেখে সাপ ছে়ড়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। পরে তাঁর দিদি গিয়ে রেশমাকে উদ্ধার করেন এবং হাসপাতালে নিয়ে যান। গুরুতর আহত অবস্থায় তিনি চিকিৎসাধীন।
রেশমার দিদিই থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগপত্রে জানিয়েছেন, তাঁর বোনকে জোর করে একটি ঘরে ঢুকিয়ে দরজা বন্ধ করে দিয়েছিলেন তাঁর শ্বশুর এবং শাশুড়ি। পরিবারের বাকিদেরও এই কাজে সমর্থন ছিল। ধরের পাশে একটি নালা দিয়ে তাঁরা সাপ ঢুকিয়ে দেন। সেই সাপ রাতে রেশমাকে ছোবল মারে। যন্ত্রণায় ছটফট করছিলেন তরুণী। কিন্তু তা শুনেও কেউ দরজা খোলেননি। বরং ঘরের বাইরে দাঁড়িয়ে হাসাহাসি করছিলেন। কোনও রকমে দিদির সঙ্গে রেশমা যোগাযোগ করতে পেরেছিলেন। তার পর তিনি গিয়ে বোনকে উদ্ধার করেন। বোনের স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি, ননদ, ভাসুর এবং আরও তিন জনের বিরুদ্ধে পুলিশ মামলা রুজু করেছে। খুনের চেষ্টার ধারাও তাতে যুক্ত হয়েছে। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।