বলিউড অভিনেতা সুশান্ত সিং রাজপুতের আকস্মিক মৃত্যুতে মাদক সরবরাহ কাণ্ডে গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে ছিলেন তার প্রেমিকা রিয়া চক্রবর্তী। কারাবাসের অভিজ্ঞতা তার জীবনের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি পুরোপুরি পাল্টে দিয়েছে। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সেই দুঃসহ দিনগুলোর স্মৃতিচারণা করতে গিয়ে রিয়া জানান, কারাগারে থাকাকালীন তার প্রয়াত প্রেমিক সুশান্তের জন্য শোক প্রকাশের অনুমতি পর্যন্ত ছিল না।
রিয়া চক্রবর্তী বলেন, ‘সেই সময়ে আমার বয়স ছিল মাত্র ২৭। কারাগারে অনেক কিছুরই অভাব থাকে। আমরা অনেক সময় আফসোস করি, আমাদের এটা নেই, ওটা নেই। কিন্তু সেখানে থাকার পর আমি উপলব্ধি করি কিছু না থাকার আসল অর্থ কী। বাবা-মাকে আমরা গুরুত্ব দিই না। কিন্তু সংশোধনাগারে তাদের কথাই মনে পড়ত। জীবনদর্শন পুরো বদলে গিয়েছিল।’
সুশান্ত প্রয়াত হবার পর রিয়াকে প্রতিনিয়ত কটাক্ষ করতে ছাড়েনি নেটিজেনরা। তবে সেসব গায়ে মাখতেন না বলে জানিয়েছেন অভিনেত্রী।
রিয়া বলেন, ‘মানুষ কী বলছে, তা নিয়ে আর গায়ে মাখতাম না। ওখানে থেকে খাবারের মূল্য বুঝেছি। দোকানের পিৎজার চেয়ে ডাল-ভাতকে মূল্য দিতে শিখেছি। এখনও মনের ভিতর শোক রয়ে গেছে। বিষয়টা ব্যক্তিগত রাখতে চাই। তবে আমি খুশিও আছি। তবে এই ধরনের খুশির উৎপত্তি হয় গভীর মানসিক আঘাত থেকে।’
প্রসঙ্গত, সুশান্তের মৃত্যুর পর সুশান্তকে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ এবং মাদক মামলায় নাম জড়ানোর কারণে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন রিয়া। ওই মামলায় সংশোধনাগারে থাকতে হয়েছিল তাকে। দীর্ঘ সময় পর তিনি যখন জামিন পেয়ে বাড়ি ফেরেন, সেদিন কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সেই দুঃসহ দিনগুলোর স্মৃতিচারণা করতে গিয়ে রিয়া জানান, কারাগারে থাকাকালীন তার প্রয়াত প্রেমিক সুশান্তের জন্য শোক প্রকাশের অনুমতি পর্যন্ত ছিল না।
রিয়া চক্রবর্তী বলেন, ‘সেই সময়ে আমার বয়স ছিল মাত্র ২৭। কারাগারে অনেক কিছুরই অভাব থাকে। আমরা অনেক সময় আফসোস করি, আমাদের এটা নেই, ওটা নেই। কিন্তু সেখানে থাকার পর আমি উপলব্ধি করি কিছু না থাকার আসল অর্থ কী। বাবা-মাকে আমরা গুরুত্ব দিই না। কিন্তু সংশোধনাগারে তাদের কথাই মনে পড়ত। জীবনদর্শন পুরো বদলে গিয়েছিল।’
সুশান্ত প্রয়াত হবার পর রিয়াকে প্রতিনিয়ত কটাক্ষ করতে ছাড়েনি নেটিজেনরা। তবে সেসব গায়ে মাখতেন না বলে জানিয়েছেন অভিনেত্রী।
রিয়া বলেন, ‘মানুষ কী বলছে, তা নিয়ে আর গায়ে মাখতাম না। ওখানে থেকে খাবারের মূল্য বুঝেছি। দোকানের পিৎজার চেয়ে ডাল-ভাতকে মূল্য দিতে শিখেছি। এখনও মনের ভিতর শোক রয়ে গেছে। বিষয়টা ব্যক্তিগত রাখতে চাই। তবে আমি খুশিও আছি। তবে এই ধরনের খুশির উৎপত্তি হয় গভীর মানসিক আঘাত থেকে।’
প্রসঙ্গত, সুশান্তের মৃত্যুর পর সুশান্তকে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ এবং মাদক মামলায় নাম জড়ানোর কারণে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন রিয়া। ওই মামলায় সংশোধনাগারে থাকতে হয়েছিল তাকে। দীর্ঘ সময় পর তিনি যখন জামিন পেয়ে বাড়ি ফেরেন, সেদিন কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন।