রাজশাহীর তানোরে পারিবারিক বিরোধের জের ধরে বড় ভাই আব্দুল মান্নানের যাতায়াতের রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছেন ছোট ভাই আব্দুল হান্নান ওরফে মিলন। তানোর পৌরসভার তিন নম্বর ওয়ার্ডের গোকুল-মথুরা মহল্লায় এই ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় বড় ভাই আব্দুল মান্নান বাদি হয়ে ছোট ভাই মিলনসহ তিনজনকে বিবাদী করে তানোর থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
স্থানীয়রা জানান, হাজি মহাসিন ও তার ছোট পুত্র মিলন ভুমিদস্যু, তারা আত্মীয়-স্বজনসহ অনেকের জমি জালিয়াতির মাধ্যমে জবরদখল করেছেন।
এদিকে লিখিত অভিযোগে বলা হয়েছে, উপজেলার জেল নম্বর ১৫৩, মৌজা মথুরা, আরএস খতিয়ান নম্বর ২০৯,আরএস দাগ নম্বর ২২৯, শ্রেণী ধানী, পরিমাণ ০.০৪৫০ একর। নিম্ন তফসিল বর্নিত সম্পত্তি আমি ১৯৮০ সালের ৪ সেপ্টেম্বর ৩১৬৫ নম্বর বিক্রয় কবলা দলিল মূলে খতিজান বিবির নিকট হইতে ক্রয় করিয়া ভোগ দখল করিয়া আসিতেছিলাম। ১ নম্বর বিবাদী প্রথমে গত ২০১০ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর মিথ্যা তথ্য ও ৫৯৬০ নম্বর ভুয়া দলিল করেন।পরবর্তীতে আবারও গত ২০১৭ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর ফের ১০৩৫০ নম্বর ভুয়া দলিল সৃষ্টি করে ছোট পুত্রকে দেন। অথচ এসব দলিল রেজিস্ট্রি অফিসের কোনো ভলিওমে নাই।
এদিকে ১ নম্বর বিবাদী আব্দুল মান্নান ভুয়া দলিলগুলোর খারিজ করে ২ ও ৩ নম্বর বিবাদীকে হেবা ঘোষণা করিয়া দেয়। উক্ত খারিজের কেস নম্বর-১৫৫৯/IX-I/২০১৬-২০১৭।
অন্যদিকে গত ২০১৯ সাল হইতে উপরোক্ত বিবাদীগণ আমার সম্পত্তি অবৈধভাবে জোরপূর্বক দখল করে আছে। ওদিকে প্রায় ১ বছর আগে ৭ নম্বর ওয়ার্ড কাাউন্সিলর আরব আলী ও তানোর পৌরসভা সার্ভেয়ার তারেক রহমানসহ স্থানীয় গন্যমান্য ব্যাক্তি বর্গের উপস্থিততে উপরোক্ত বিবাদীগণকে নিয়ে পর পর দু'বার সালিসি বৈঠকে বসে বিষয়টি সামাধান করে নিতে চাইলে বিবাদীগণ আমাকে উক্ত সম্পত্তি ফিরাইয়া দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়। কিন্তু প্রায় এক বছর অতিবাহিত হলেও বিবাদীগণ আমাকে আমার সম্পত্তি ফিরে দিচ্ছেন না। পরবর্তীতে সর্বশেষ তিন সপ্তাহ আগে উপরোক্ত বিবাদীগণকে আমার জমি ছাড়িয়া দিতে বলিলে ২ নম্বর বিবাদী আমাকে বলে যে, "উক্ত সম্পত্তি আমার, আমি কোনো সম্পত্তি তোমার নিকট ছাড়িয়া দিতে পারিবো না। তোমার যা ইচ্ছা করিতে পারো। অথচ ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আরব আলী ও তানোর পৌরসভা সার্ভেয়ার তারেক রহমানসহ স্থানীয় গন্য মান্য ব্যাক্তি বর্গের উপস্থিতিতে বিবাদীগণ আমার বাড়ির সামনের রাস্তা চলাচলের জন্য ছাড়িয়া দিবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
উক্ত সম্পত্তির আমার পিতার নামীয় হওয়ায় আগামী ১ বছরের মধ্যে সমান ভাগে ভাগ করিয়া রেজিস্ট্রিকার্য সম্পাদন করার কথা ছিল। কিন্তু এখন পর্যন্ত বিবাদীগণ আমাকে উত্ত সম্পত্তি রেজিস্ট্রি করিয়া দেয় নাই।
এদিকে গত ২০২৫ সালের ২৪ এপ্রিল ২ সকালে আমার বাড়ির সামনের রাস্তাটি ভাঙিয়া যাওয়ার কারণে আমি মাটিদ্বারা উক্ত ভাঙা অংশটি ভরাট করার জন্য শ্রমিক নিয়োগ করি।কিন্ত্ত
তৎক্ষনাৎ ২ নম্বর বিবাদী আসিয়া অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করিয়া বলে যে, উক্ত সম্পত্তি আমার, এই সম্পত্তিতে কোনো মাটি ফেলা হইবে না। যদি মাটি ফেলিতে আসিস তাহা হইলে প্রানে মারিয়া ফেলিবো মর্মে হুমকী প্রদান করিতে থাকে।এবিষয়ে জানতে চাইলে তানোর থানার অফিসার
ইনচার্জ (ওসি) আফজাল হোসেন বলেন, অভিযোগ পাওয়া গেছে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এবিষয়ে জানতে চাইলে হাজি মহাসিন ও মিলন বলেন, তাদের বিরুদ্ধে করা অভিযোগ সত্যি নয়।
স্থানীয়রা জানান, হাজি মহাসিন ও তার ছোট পুত্র মিলন ভুমিদস্যু, তারা আত্মীয়-স্বজনসহ অনেকের জমি জালিয়াতির মাধ্যমে জবরদখল করেছেন।
এদিকে লিখিত অভিযোগে বলা হয়েছে, উপজেলার জেল নম্বর ১৫৩, মৌজা মথুরা, আরএস খতিয়ান নম্বর ২০৯,আরএস দাগ নম্বর ২২৯, শ্রেণী ধানী, পরিমাণ ০.০৪৫০ একর। নিম্ন তফসিল বর্নিত সম্পত্তি আমি ১৯৮০ সালের ৪ সেপ্টেম্বর ৩১৬৫ নম্বর বিক্রয় কবলা দলিল মূলে খতিজান বিবির নিকট হইতে ক্রয় করিয়া ভোগ দখল করিয়া আসিতেছিলাম। ১ নম্বর বিবাদী প্রথমে গত ২০১০ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর মিথ্যা তথ্য ও ৫৯৬০ নম্বর ভুয়া দলিল করেন।পরবর্তীতে আবারও গত ২০১৭ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর ফের ১০৩৫০ নম্বর ভুয়া দলিল সৃষ্টি করে ছোট পুত্রকে দেন। অথচ এসব দলিল রেজিস্ট্রি অফিসের কোনো ভলিওমে নাই।
এদিকে ১ নম্বর বিবাদী আব্দুল মান্নান ভুয়া দলিলগুলোর খারিজ করে ২ ও ৩ নম্বর বিবাদীকে হেবা ঘোষণা করিয়া দেয়। উক্ত খারিজের কেস নম্বর-১৫৫৯/IX-I/২০১৬-২০১৭।
অন্যদিকে গত ২০১৯ সাল হইতে উপরোক্ত বিবাদীগণ আমার সম্পত্তি অবৈধভাবে জোরপূর্বক দখল করে আছে। ওদিকে প্রায় ১ বছর আগে ৭ নম্বর ওয়ার্ড কাাউন্সিলর আরব আলী ও তানোর পৌরসভা সার্ভেয়ার তারেক রহমানসহ স্থানীয় গন্যমান্য ব্যাক্তি বর্গের উপস্থিততে উপরোক্ত বিবাদীগণকে নিয়ে পর পর দু'বার সালিসি বৈঠকে বসে বিষয়টি সামাধান করে নিতে চাইলে বিবাদীগণ আমাকে উক্ত সম্পত্তি ফিরাইয়া দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়। কিন্তু প্রায় এক বছর অতিবাহিত হলেও বিবাদীগণ আমাকে আমার সম্পত্তি ফিরে দিচ্ছেন না। পরবর্তীতে সর্বশেষ তিন সপ্তাহ আগে উপরোক্ত বিবাদীগণকে আমার জমি ছাড়িয়া দিতে বলিলে ২ নম্বর বিবাদী আমাকে বলে যে, "উক্ত সম্পত্তি আমার, আমি কোনো সম্পত্তি তোমার নিকট ছাড়িয়া দিতে পারিবো না। তোমার যা ইচ্ছা করিতে পারো। অথচ ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আরব আলী ও তানোর পৌরসভা সার্ভেয়ার তারেক রহমানসহ স্থানীয় গন্য মান্য ব্যাক্তি বর্গের উপস্থিতিতে বিবাদীগণ আমার বাড়ির সামনের রাস্তা চলাচলের জন্য ছাড়িয়া দিবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
উক্ত সম্পত্তির আমার পিতার নামীয় হওয়ায় আগামী ১ বছরের মধ্যে সমান ভাগে ভাগ করিয়া রেজিস্ট্রিকার্য সম্পাদন করার কথা ছিল। কিন্তু এখন পর্যন্ত বিবাদীগণ আমাকে উত্ত সম্পত্তি রেজিস্ট্রি করিয়া দেয় নাই।
এদিকে গত ২০২৫ সালের ২৪ এপ্রিল ২ সকালে আমার বাড়ির সামনের রাস্তাটি ভাঙিয়া যাওয়ার কারণে আমি মাটিদ্বারা উক্ত ভাঙা অংশটি ভরাট করার জন্য শ্রমিক নিয়োগ করি।কিন্ত্ত
তৎক্ষনাৎ ২ নম্বর বিবাদী আসিয়া অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করিয়া বলে যে, উক্ত সম্পত্তি আমার, এই সম্পত্তিতে কোনো মাটি ফেলা হইবে না। যদি মাটি ফেলিতে আসিস তাহা হইলে প্রানে মারিয়া ফেলিবো মর্মে হুমকী প্রদান করিতে থাকে।এবিষয়ে জানতে চাইলে তানোর থানার অফিসার
ইনচার্জ (ওসি) আফজাল হোসেন বলেন, অভিযোগ পাওয়া গেছে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এবিষয়ে জানতে চাইলে হাজি মহাসিন ও মিলন বলেন, তাদের বিরুদ্ধে করা অভিযোগ সত্যি নয়।