চট্টগ্রাম সরকারি হাজী মুহাম্মদ মহসিন কলেজের মেধাবী শিক্ষার্থী মিমকে (১৮) ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ ওঠেছে।
গত বৃহস্পতিবার সকালে পৌরবাজার সিনেমা হলের পিছনের গলিতে ফকিরাপুল প্রফেসরের ভাড়া বাসা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকালে প্রতিবেশীরা ওই বাসা থেকে চিৎকার শুনে এগিয়ে যায়। কিছুক্ষণ পর দরজা খোলা পেয়ে তারা মিমের নিথর দেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন। পরে পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
এ বিষয়ে চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, মিমকে ধর্ষণের পর শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে। ইতোমধ্যে কয়েকজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় আনা হয়েছে। তদন্ত শেষে বিস্তারিত জানানো হবে।
এদিকে ঘটনাটি জানাজানি হতেই পুরো এলাকায় শোক ও ক্ষোভের ছায়া নেমে আসে। প্রতিবেশী এক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, মেয়েটি খুব ভদ্র ও মেধাবী ছিল। এমন নির্মম মৃত্যুর কথা আমরা কল্পনাও করতে পারিনি। অপরাধীদের দ্রুত গ্রেফতার করে শাস্তির দাবি জানান তারা।
এ ঘটনায় শিক্ষার্থী ও অভিভাবক মহলে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। অনেকেই প্রশ্ন তুলছেন, দেশে একের পর এক ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় কেনও প্রতিরোধ গড়ে উঠছে না। মানবাধিকারকর্মীরা বলছেন, দ্রুত বিচার না হওয়ায় অপরাধীরা দিন দিন আরও বেপরোয়া হয়ে উঠছে।
গত বৃহস্পতিবার সকালে পৌরবাজার সিনেমা হলের পিছনের গলিতে ফকিরাপুল প্রফেসরের ভাড়া বাসা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকালে প্রতিবেশীরা ওই বাসা থেকে চিৎকার শুনে এগিয়ে যায়। কিছুক্ষণ পর দরজা খোলা পেয়ে তারা মিমের নিথর দেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন। পরে পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
এ বিষয়ে চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, মিমকে ধর্ষণের পর শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে। ইতোমধ্যে কয়েকজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় আনা হয়েছে। তদন্ত শেষে বিস্তারিত জানানো হবে।
এদিকে ঘটনাটি জানাজানি হতেই পুরো এলাকায় শোক ও ক্ষোভের ছায়া নেমে আসে। প্রতিবেশী এক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, মেয়েটি খুব ভদ্র ও মেধাবী ছিল। এমন নির্মম মৃত্যুর কথা আমরা কল্পনাও করতে পারিনি। অপরাধীদের দ্রুত গ্রেফতার করে শাস্তির দাবি জানান তারা।
এ ঘটনায় শিক্ষার্থী ও অভিভাবক মহলে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। অনেকেই প্রশ্ন তুলছেন, দেশে একের পর এক ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় কেনও প্রতিরোধ গড়ে উঠছে না। মানবাধিকারকর্মীরা বলছেন, দ্রুত বিচার না হওয়ায় অপরাধীরা দিন দিন আরও বেপরোয়া হয়ে উঠছে।