দ্বাদশ শ্রেণির এক ছাত্রীকে গুলি করে খুন করার অভিযোগ উঠল মধ্যপ্রদেশের মোরেনায়। শুধু খুন করাই নয়, তাঁর দেহ প্লাস্টিকে মুড়িয়ে, পাথর বেঁধে বাড়ি থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে নদীতে ফেলে দিয়ে আসা হয়। শনিবার থেকে নিখোঁজ ছিল ছাত্রী। রবিবার নদীতে তাঁর দেহ ভেসে উঠতে দেখেন স্থানীয়েরা। তার পরই পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানতে পেরেছে, মৃতার নাম দিব্যা সিকরওয়ার। ভিন্জাতের এক তরুণের সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। পুলিশের সন্দেহ, ‘সম্মানরক্ষার্থে’ খুন করা হয়েছে কিশোরীকে। তদন্তকারী এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, প্রাথমিক ভাবে সন্দেহ করা হচ্ছে খুন করেছেন কিশোরীর বাবা ভরত সিকরওয়ার। আর এই খুনের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন পরিবারের অন্য সদস্যেরাও।
পুলিশ সূত্রে খবর, কিশোরীকে পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ থেকে মাথায় গুলি করা হয়েছে। তার পর তাঁর দেহ প্লাস্টিকে ভরে নদীতে ফেলে দিয়ে আসা হয়। দেহ যাতে ভেসে না ওঠে তার জন্য ভারী পাথর বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। পরিবারের আর্থিক বিষয়টির দেখাশোনা করত দিব্যা। কাকার নামে নেওয়া লাইসেন্সড পিস্তল তার কাছে থাকত। দিব্যাকে খুন করতে সেই পিস্তলই ব্যবহার করা হয়েছে বলে সন্দেহ পুলিশের।
দিব্যার বাবা-মাকে জেরা করতেই অসঙ্গতি লক্ষ্য করে পুলিশ। পুলিশ সূত্রে খবর, দু’রকম দাবি করছিলেন দিব্যার বাবা-মা। প্রথমে বলেছিলেন, ফ্যানের তারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছে। পরে আবার দাবি করেন, আত্মহত্যা করেছে তাঁদের মেয়ে। কিন্তু ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞরা দিব্যার দেহ পরীক্ষা করে জানিয়েছেন, তাকে গুলি করে খুন করা হয়েছে। কপালে গুলির ক্ষত মিলেছে। ঘটনাচক্রে, দিব্যার দুই ভাই-বোনও এই ঘটনার পর থেকে নিখোঁজ। তাতে পুলিশের সন্দেহ আরও বাড়ে। দিব্যার বাবাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানতে পেরেছে, মৃতার নাম দিব্যা সিকরওয়ার। ভিন্জাতের এক তরুণের সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। পুলিশের সন্দেহ, ‘সম্মানরক্ষার্থে’ খুন করা হয়েছে কিশোরীকে। তদন্তকারী এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, প্রাথমিক ভাবে সন্দেহ করা হচ্ছে খুন করেছেন কিশোরীর বাবা ভরত সিকরওয়ার। আর এই খুনের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন পরিবারের অন্য সদস্যেরাও।
পুলিশ সূত্রে খবর, কিশোরীকে পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ থেকে মাথায় গুলি করা হয়েছে। তার পর তাঁর দেহ প্লাস্টিকে ভরে নদীতে ফেলে দিয়ে আসা হয়। দেহ যাতে ভেসে না ওঠে তার জন্য ভারী পাথর বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। পরিবারের আর্থিক বিষয়টির দেখাশোনা করত দিব্যা। কাকার নামে নেওয়া লাইসেন্সড পিস্তল তার কাছে থাকত। দিব্যাকে খুন করতে সেই পিস্তলই ব্যবহার করা হয়েছে বলে সন্দেহ পুলিশের।
দিব্যার বাবা-মাকে জেরা করতেই অসঙ্গতি লক্ষ্য করে পুলিশ। পুলিশ সূত্রে খবর, দু’রকম দাবি করছিলেন দিব্যার বাবা-মা। প্রথমে বলেছিলেন, ফ্যানের তারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছে। পরে আবার দাবি করেন, আত্মহত্যা করেছে তাঁদের মেয়ে। কিন্তু ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞরা দিব্যার দেহ পরীক্ষা করে জানিয়েছেন, তাকে গুলি করে খুন করা হয়েছে। কপালে গুলির ক্ষত মিলেছে। ঘটনাচক্রে, দিব্যার দুই ভাই-বোনও এই ঘটনার পর থেকে নিখোঁজ। তাতে পুলিশের সন্দেহ আরও বাড়ে। দিব্যার বাবাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।