রাজশাহী মহানগরীতে শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষ্যে বিভিন্ন পূজা মণ্ডপের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পরিদর্শন ও শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান।
মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সকালে ধর্মসভা মন্দির পরিদর্শনের মাধ্যমে তিনি পরিদর্শন কাজের সূচনা করেন। পরে নগরীর বিভিন্ন পূজা মণ্ডপে গিয়ে পূজা উদযাপন কমিটির নেতৃবৃন্দ, মণ্ডপের সভাপতি ও সদস্যদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এসময় তিনি উপস্থিত ভক্তবৃন্দকেও উৎসবের শুভেচ্ছা জানান।
পরিদর্শনকালে গণমাধ্যমকর্মীদের পুলিশ কমিশনার বলেন, বাঙালি হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব হলো শারদীয় দুর্গোৎসব। দুর্গাপূজা নির্বিঘ্নে ও উৎসবমুখরভাবে উদযাপনের জন্য নগরীতে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। নিয়মিত টহল জোরদার করা হয়েছে এবং মÐপগুলোতে ইউনিফর্ম ও সাদা পোশাকে পর্যাপ্ত পুলিশ ও আনসার সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন।
দর্শনার্থীরা যাতে নির্বিঘ্নে উৎসব উদযাপন করতে পারেন সেজন্য গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে এবং মাঠ পর্যায়ে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ দায়িত্বে রয়েছে। এছাড়াও গুজব প্রতিরোধে আরএমপির সাইবার ক্রাইম ইউনিট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম মনিটরিং করছে। এখন পর্যন্ত সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি শান্তিপূর্ণ রয়েছে। এসময় তিনি সরকারের গৃহীত সিদ্ধান্তগুলো অনুসরণ করায় পূজা উদযাপন কমিটি ও মণ্ডপ কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান এবং উৎসবের শেষ পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক থাকবে বলেআশাবাদ ব্যক্ত করেন।
প্রতিমা বিসর্জনের প্রস্তুতি সম্পর্কে তিনি বলেন, মুন্নুজান ঘাট প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এছাড়াও রাজশাহীর আইবাঁধ ও পুলিশ লাইনের ঘাটগুলোতেও পৃথক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ভিড় নিয়ন্ত্রণ ও যানজট এড়াতে বিসর্জনের দিন বিশেষ ট্রাফিক পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।
এসময় আরএমপি’র উপপুলিশ কমিশনারবৃন্দসহ রাজশাহী হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্ট এবং পূজা উদযাপন কমিটি ও মণ্ডপের নেতৃবৃন্দউপস্থিত ছিলেন।
মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সকালে ধর্মসভা মন্দির পরিদর্শনের মাধ্যমে তিনি পরিদর্শন কাজের সূচনা করেন। পরে নগরীর বিভিন্ন পূজা মণ্ডপে গিয়ে পূজা উদযাপন কমিটির নেতৃবৃন্দ, মণ্ডপের সভাপতি ও সদস্যদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এসময় তিনি উপস্থিত ভক্তবৃন্দকেও উৎসবের শুভেচ্ছা জানান।
পরিদর্শনকালে গণমাধ্যমকর্মীদের পুলিশ কমিশনার বলেন, বাঙালি হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব হলো শারদীয় দুর্গোৎসব। দুর্গাপূজা নির্বিঘ্নে ও উৎসবমুখরভাবে উদযাপনের জন্য নগরীতে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। নিয়মিত টহল জোরদার করা হয়েছে এবং মÐপগুলোতে ইউনিফর্ম ও সাদা পোশাকে পর্যাপ্ত পুলিশ ও আনসার সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন।
দর্শনার্থীরা যাতে নির্বিঘ্নে উৎসব উদযাপন করতে পারেন সেজন্য গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে এবং মাঠ পর্যায়ে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ দায়িত্বে রয়েছে। এছাড়াও গুজব প্রতিরোধে আরএমপির সাইবার ক্রাইম ইউনিট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম মনিটরিং করছে। এখন পর্যন্ত সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি শান্তিপূর্ণ রয়েছে। এসময় তিনি সরকারের গৃহীত সিদ্ধান্তগুলো অনুসরণ করায় পূজা উদযাপন কমিটি ও মণ্ডপ কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান এবং উৎসবের শেষ পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক থাকবে বলেআশাবাদ ব্যক্ত করেন।
প্রতিমা বিসর্জনের প্রস্তুতি সম্পর্কে তিনি বলেন, মুন্নুজান ঘাট প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এছাড়াও রাজশাহীর আইবাঁধ ও পুলিশ লাইনের ঘাটগুলোতেও পৃথক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ভিড় নিয়ন্ত্রণ ও যানজট এড়াতে বিসর্জনের দিন বিশেষ ট্রাফিক পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।
এসময় আরএমপি’র উপপুলিশ কমিশনারবৃন্দসহ রাজশাহী হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্ট এবং পূজা উদযাপন কমিটি ও মণ্ডপের নেতৃবৃন্দউপস্থিত ছিলেন।