অবশেষে দীর্ঘ ৫ মাস ১৬ দিন পর রাজশাহীর চরশ্যামপুর ও দিয়ারখিদিরপুর বালুমহালটি ইজারাদার সাইফ ট্রেডার্সকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।
মহামান্য হাইকোর্ট ও সপ্রিম কোর্টের সকল আইনি জটিলতা নিরসন এবং পদ্মায় বন্যার পানি কমার পর মঙ্গলবার দুপুরে রাজশাহীর পবা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) জাহিদ হাসান সরেজমিনে উপস্থিত থেকে বালুমহালটি বুঝিয়ে দেন।
জানা যায়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দের জন্য বালুমহালটির সর্বোচ্চ ইজারা মূল্য ১৫,১৫,৭০,৫০০/- টাকা প্রদান করেছিল মেসার্স সাইফ ট্রেডার্স। কিন্তু ইজারা প্রাপ্তির পর হাইকোর্টের রিট পিটিশন নং-১৪৯৪/২৫ ও ৪৭৮৭/২৫ এর আদেশে ইজারার সকল কার্যক্রম স্থগিত হয়ে যায়। এছাড়াও, পদ্মায় বন্যার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় দীর্ঘ এই সময় ধরে বালুমহালটি থেকে বালু উত্তোলনসহ সকল কার্যক্রম বন্ধ ছিল।
এদিকে, এই বালুমহালটি ২০০৯ সাল থেকে আওয়ামী লীগ নেতা রজব, বেন্টু ও সহ বেশ কয়েকজন পরিকল্পিতভাবে রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে ভোগ-দখল করে আসছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ইজারাদারদের দাবি, ৫ আগস্টের পর আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পলাতক এসব আওয়ামী দোসরদের থেকে চরশ্যামপুর ও দিয়ারখিদিরপুর বালুমহাল মুক্ত হয়েছে।
ইজারা প্রহিতা প্রতিষ্ঠান সাইফ ট্রেডার্সের কর্ণধার শাহিনুর রহমান জানান, ১৪৩২ বঙ্গাব্দের পুরো ১২ মাসের জন্য ইজারা মূল্য পরিশোধ করলেও মামলা ও বন্যার কারণে দীর্ঘ ৫ মাস ১৬ দিন বালু উত্তোলন করতে পারেননি। এর ফলে ইজারা মূল্যের অর্ধেক টাকাও অর্জিত হবে না বলে তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। এই বিপুল ক্ষতির জন্য তিনি জেলা প্রশাসন কর্তৃপক্ষসহ সমাজের সকল শ্রেণীর মানুষের সহযোগিতা এবং ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন।
বালুমহালটির পার্টনার রমজান আলী জানান, গত মার্চ মাসের ১৮ তারিখে তারা সিডিউল ড্রপ করে প্রথম সর্বনিম্ন দরদাতা হয়েছিলেন। এরপর আইনি জটিলতার কারণে কার্যক্রম স্থগিত থাকলেও, দীর্ঘ সাড়ে পাঁচ মাস পর এসিল্যান্ড স্যার তাদের বালুমহালটি বুঝিয়ে দিয়েছেন।
রাজশাহীর পবা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) জাহিদ হাসান জানান, তারা প্রতিবছরই ইজারাদারদের বালুমহাল বুঝিয়ে দেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন, সাইফ ট্রেডার্স সরকারি বিধি মোতাবেক সঠিকভাবে বালু উত্তোলন করবে। তিনি আরও জানান, ভূমি সহকারী কর্মকর্তা ও কাটাখালি থানার অফিসার ইনচার্জের উপস্থিতিতে শর্ত পূরণ সাপেক্ষে মেসার্স সাইফ ট্রেডার্স আগামী ১৪৩২-১৪৩৩ চৈত্র সাল পর্যন্ত চরশ্যামপুর ও দিয়ারখিদিরপুর মৌজার বালু উত্তোলন করতে পারবে।
বালুমহালটি বুঝিয়ে দেওয়ার সময় স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ের অনলাইন, প্রিন্ট এবং ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
মহামান্য হাইকোর্ট ও সপ্রিম কোর্টের সকল আইনি জটিলতা নিরসন এবং পদ্মায় বন্যার পানি কমার পর মঙ্গলবার দুপুরে রাজশাহীর পবা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) জাহিদ হাসান সরেজমিনে উপস্থিত থেকে বালুমহালটি বুঝিয়ে দেন।
জানা যায়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দের জন্য বালুমহালটির সর্বোচ্চ ইজারা মূল্য ১৫,১৫,৭০,৫০০/- টাকা প্রদান করেছিল মেসার্স সাইফ ট্রেডার্স। কিন্তু ইজারা প্রাপ্তির পর হাইকোর্টের রিট পিটিশন নং-১৪৯৪/২৫ ও ৪৭৮৭/২৫ এর আদেশে ইজারার সকল কার্যক্রম স্থগিত হয়ে যায়। এছাড়াও, পদ্মায় বন্যার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় দীর্ঘ এই সময় ধরে বালুমহালটি থেকে বালু উত্তোলনসহ সকল কার্যক্রম বন্ধ ছিল।
এদিকে, এই বালুমহালটি ২০০৯ সাল থেকে আওয়ামী লীগ নেতা রজব, বেন্টু ও সহ বেশ কয়েকজন পরিকল্পিতভাবে রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে ভোগ-দখল করে আসছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ইজারাদারদের দাবি, ৫ আগস্টের পর আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পলাতক এসব আওয়ামী দোসরদের থেকে চরশ্যামপুর ও দিয়ারখিদিরপুর বালুমহাল মুক্ত হয়েছে।
ইজারা প্রহিতা প্রতিষ্ঠান সাইফ ট্রেডার্সের কর্ণধার শাহিনুর রহমান জানান, ১৪৩২ বঙ্গাব্দের পুরো ১২ মাসের জন্য ইজারা মূল্য পরিশোধ করলেও মামলা ও বন্যার কারণে দীর্ঘ ৫ মাস ১৬ দিন বালু উত্তোলন করতে পারেননি। এর ফলে ইজারা মূল্যের অর্ধেক টাকাও অর্জিত হবে না বলে তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। এই বিপুল ক্ষতির জন্য তিনি জেলা প্রশাসন কর্তৃপক্ষসহ সমাজের সকল শ্রেণীর মানুষের সহযোগিতা এবং ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন।
বালুমহালটির পার্টনার রমজান আলী জানান, গত মার্চ মাসের ১৮ তারিখে তারা সিডিউল ড্রপ করে প্রথম সর্বনিম্ন দরদাতা হয়েছিলেন। এরপর আইনি জটিলতার কারণে কার্যক্রম স্থগিত থাকলেও, দীর্ঘ সাড়ে পাঁচ মাস পর এসিল্যান্ড স্যার তাদের বালুমহালটি বুঝিয়ে দিয়েছেন।
রাজশাহীর পবা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) জাহিদ হাসান জানান, তারা প্রতিবছরই ইজারাদারদের বালুমহাল বুঝিয়ে দেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন, সাইফ ট্রেডার্স সরকারি বিধি মোতাবেক সঠিকভাবে বালু উত্তোলন করবে। তিনি আরও জানান, ভূমি সহকারী কর্মকর্তা ও কাটাখালি থানার অফিসার ইনচার্জের উপস্থিতিতে শর্ত পূরণ সাপেক্ষে মেসার্স সাইফ ট্রেডার্স আগামী ১৪৩২-১৪৩৩ চৈত্র সাল পর্যন্ত চরশ্যামপুর ও দিয়ারখিদিরপুর মৌজার বালু উত্তোলন করতে পারবে।
বালুমহালটি বুঝিয়ে দেওয়ার সময় স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ের অনলাইন, প্রিন্ট এবং ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।