শিশুর দুধের দাঁত ওঠার পর থেকেই যত্ন নেওয়া জরুরি। আপনার সন্তানের দাঁত যাতে সুস্থ থাকে দীর্ঘ দিন, তার জন্য অভ্যাস শুরু করুন ছোট থেকেই। দাঁত পরিষ্কার রাখা (ব্রাশ এবং ফ্লসিংয়ের মাধ্যমে), নিয়মিত দন্ত্যচিকিৎসকের কাছে যাওয়া এবং পর্যাপ্ত ফ্লোরাইড পাচ্ছে কি না, তা নজরে রাখাই দাঁত সুস্থ রাখার প্রকৃষ্ট উপায় বলেই জানাচ্ছেন দন্ত চিকিৎসকেরা।
দুধের দাঁতের যত্ন: দুধের দাঁতের সময় থেকেই দাঁতের যত্নের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। শিশুরা দুধ বা ফর্মুলা খেলে মুখের মধ্যে তার অবশেষ রয়ে যায়। সেখান থেকেই দাঁতের ক্ষয় শুরুর আশঙ্কা থেকে যায়। তাই খাওয়ানোর পরেই মুখ ধোয়ানোর অভ্যাস করতে হবে।
দাঁত উঠে গেলে কিছু খাওয়ার পরে অল্প করে জল খাওয়াতে হবে যাতে অবশেষ ধুয়ে যেতে পারে। শিশু আরও একটু বড় হলে ফিঙ্গার ব্রাশিং বা নরম, পরিষ্কার কাপড় দিয়ে দাঁত মাজানোর অভ্যাস করা জরুরি। কিছু খাওয়ার পরে ভাল করে কুলকুচি করার অভ্যাসও জরুরি।
স্থায়ী দাঁত ওঠার পরে বাড়তি সতর্কতা: স্থায়ী দাঁতে ক্যাভিটির মতো সমস্যায় বড়দের মতোই চিকিৎসার প্রয়োজন।দাঁত বেরোনোর সময়ে যাতে গড়ন ঠিক থাকে, তার জন্য সেই সময় থেকে বোতলে খাওয়ানো বন্ধ করা জরুরি। পাশাপাশি, আঙুল বা পেনসিল মুখে দেওয়ার মতো অভ্যাস শিশুর তৈরি হলে তা অবশ্যই ছাড়াতে হবে। শিশুর উপযোগী নরম ব্রাশ কিনে দিন। সকালে ও রাতে শোয়ার আগে দু’বেলা ব্রাশ করানোর অভ্যাস করাতে হবে।
মিষ্টিজাতীয় খাবার যতটা সম্ভব কম খাওয়ানোর চেষ্টা করুন। চিনি দাঁতের জন্য একেবারেই ভাল নয়। দাঁত ক্ষয়ে যায়। চকোলেট বা মিষ্টি জাতীয় কিছু খেলে তার পরেই কুলকুচি করাতে হবে ভাল করে।
শিশুরা নিজে দাঁত মাজা শুরু করলে তা ঠিক ভাবে করছে কি না নজর রাখতে হবে বড় কাউকে। মাউথওয়াশ নয়, টুথপেস্টের ব্যবহার জরুরি।
ফ্লোরাইড জাতীয় মাজন ব্যবহার করাই ভাল। ১০ বছর বা তার বেশি বয়সের শিশুরা সাধারণত নিজেরাই ব্রাশ এবং ফ্লস করতে পারে। তাদের মনে রাখতে হবে, তারাও যেন দিনে দু’বার ২ মিনিট ধরে ব্রাশ করে এবং দিনে এক বার ফ্লস করে।
দুধের দাঁতের যত্ন: দুধের দাঁতের সময় থেকেই দাঁতের যত্নের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। শিশুরা দুধ বা ফর্মুলা খেলে মুখের মধ্যে তার অবশেষ রয়ে যায়। সেখান থেকেই দাঁতের ক্ষয় শুরুর আশঙ্কা থেকে যায়। তাই খাওয়ানোর পরেই মুখ ধোয়ানোর অভ্যাস করতে হবে।
দাঁত উঠে গেলে কিছু খাওয়ার পরে অল্প করে জল খাওয়াতে হবে যাতে অবশেষ ধুয়ে যেতে পারে। শিশু আরও একটু বড় হলে ফিঙ্গার ব্রাশিং বা নরম, পরিষ্কার কাপড় দিয়ে দাঁত মাজানোর অভ্যাস করা জরুরি। কিছু খাওয়ার পরে ভাল করে কুলকুচি করার অভ্যাসও জরুরি।
স্থায়ী দাঁত ওঠার পরে বাড়তি সতর্কতা: স্থায়ী দাঁতে ক্যাভিটির মতো সমস্যায় বড়দের মতোই চিকিৎসার প্রয়োজন।দাঁত বেরোনোর সময়ে যাতে গড়ন ঠিক থাকে, তার জন্য সেই সময় থেকে বোতলে খাওয়ানো বন্ধ করা জরুরি। পাশাপাশি, আঙুল বা পেনসিল মুখে দেওয়ার মতো অভ্যাস শিশুর তৈরি হলে তা অবশ্যই ছাড়াতে হবে। শিশুর উপযোগী নরম ব্রাশ কিনে দিন। সকালে ও রাতে শোয়ার আগে দু’বেলা ব্রাশ করানোর অভ্যাস করাতে হবে।
মিষ্টিজাতীয় খাবার যতটা সম্ভব কম খাওয়ানোর চেষ্টা করুন। চিনি দাঁতের জন্য একেবারেই ভাল নয়। দাঁত ক্ষয়ে যায়। চকোলেট বা মিষ্টি জাতীয় কিছু খেলে তার পরেই কুলকুচি করাতে হবে ভাল করে।
শিশুরা নিজে দাঁত মাজা শুরু করলে তা ঠিক ভাবে করছে কি না নজর রাখতে হবে বড় কাউকে। মাউথওয়াশ নয়, টুথপেস্টের ব্যবহার জরুরি।
ফ্লোরাইড জাতীয় মাজন ব্যবহার করাই ভাল। ১০ বছর বা তার বেশি বয়সের শিশুরা সাধারণত নিজেরাই ব্রাশ এবং ফ্লস করতে পারে। তাদের মনে রাখতে হবে, তারাও যেন দিনে দু’বার ২ মিনিট ধরে ব্রাশ করে এবং দিনে এক বার ফ্লস করে।