সীমান্তে কোনো ধরনের ছাড় দেয়া হবে না, সর্বশক্তি দিয়ে সীমান্তের নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
সোমবার (২৬ মে) সেনা সদরে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে বলা হয়, সীমান্তের নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী কোনো ছাড় দেবে না। বাংলাদেশ-মিয়ানমার করিডোর একটি স্পর্শকাতর বিষয়। নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয় এমন কোনো কাজে সেনাবাহিনী সম্পৃক্ত হবে না।
এ সময় আরাকান আর্মির সঙ্গে সেনাবাহিনীর সরাসরি কোনো যোগাযোগ নেই বলেও জানানো হয়।
সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিফিংয়ে বলা হয়, আমাদের যতক্ষণ শক্তি থাকবে সীমান্তে ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা কাজ করব। আরসা বাহিনী অস্ত্র নিয়ে টহল দিচ্ছে। এটা উদ্বেগের বিষয়। সীমান্ত পরিস্থিতি এখন বেশ সংবেদনশীল, আমরা সতর্ক আছি।
পার্বত্য চট্টগ্রামে সক্রিয় নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ), যা বম পার্টি নামেও পরিচিত। এই সংগঠনের সদস্যদের পোশাক উদ্ধারের বিষয়ে ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, কুকি চীনের (কেএনএফ) ৩০ হাজার পোশাক পাওয়া গেছে, এটা সামাজিক মাধ্যমে এসেছে; এটা বস্তুনিষ্ঠ। আমরা বিষয়টি আমলে নিয়েছি। খুঁজে দেখার কাজ করছি। বম সম্প্রদায়ের মানুষই আছে ১২,০০০। তাই এই ৩০,০০০ পোশাক এই সংগঠনেরই কিনা তা খুঁজে দেখা হচ্ছে।
সীমান্তে পুশইন কোনোভাবেই কাম্য নয় জানিয়ে ব্রিফিংয়ে বলা হয়, আমরা বসে থাকবো এটা ভাবার কারণ নেই। এই পরিস্থিতি বিজিবিই নিয়ন্ত্রণ করছে। আমাদের সহায়তা লাগলে প্রয়োজনে সেনাবাহিনী সেখানে যাবে।
সোমবার (২৬ মে) সেনা সদরে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে বলা হয়, সীমান্তের নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী কোনো ছাড় দেবে না। বাংলাদেশ-মিয়ানমার করিডোর একটি স্পর্শকাতর বিষয়। নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয় এমন কোনো কাজে সেনাবাহিনী সম্পৃক্ত হবে না।
এ সময় আরাকান আর্মির সঙ্গে সেনাবাহিনীর সরাসরি কোনো যোগাযোগ নেই বলেও জানানো হয়।
সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিফিংয়ে বলা হয়, আমাদের যতক্ষণ শক্তি থাকবে সীমান্তে ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা কাজ করব। আরসা বাহিনী অস্ত্র নিয়ে টহল দিচ্ছে। এটা উদ্বেগের বিষয়। সীমান্ত পরিস্থিতি এখন বেশ সংবেদনশীল, আমরা সতর্ক আছি।
পার্বত্য চট্টগ্রামে সক্রিয় নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ), যা বম পার্টি নামেও পরিচিত। এই সংগঠনের সদস্যদের পোশাক উদ্ধারের বিষয়ে ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, কুকি চীনের (কেএনএফ) ৩০ হাজার পোশাক পাওয়া গেছে, এটা সামাজিক মাধ্যমে এসেছে; এটা বস্তুনিষ্ঠ। আমরা বিষয়টি আমলে নিয়েছি। খুঁজে দেখার কাজ করছি। বম সম্প্রদায়ের মানুষই আছে ১২,০০০। তাই এই ৩০,০০০ পোশাক এই সংগঠনেরই কিনা তা খুঁজে দেখা হচ্ছে।
সীমান্তে পুশইন কোনোভাবেই কাম্য নয় জানিয়ে ব্রিফিংয়ে বলা হয়, আমরা বসে থাকবো এটা ভাবার কারণ নেই। এই পরিস্থিতি বিজিবিই নিয়ন্ত্রণ করছে। আমাদের সহায়তা লাগলে প্রয়োজনে সেনাবাহিনী সেখানে যাবে।
অনলাইন ডেস্ক