গাজায় ইজরায়েলি হামলায় নতুন করে মৃত্যু হল একাধিক শিশু-সহ ৪৬ জনের। সোমবার ইজরায়েলের বিমানহানায় গাজায় ৪৬ জন নিহত এবং ৫৫ জনেরও বেশি মানুষ আহত হয়েছেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মৃত্যু হয়েছে একটি স্কুলে তৈরি করা অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে। নিহতদের মধ্যে রয়েছে একাধিক শিশুও। ঘুমন্ত অবস্থাতেই মৃত্যু হয়েছে তাদের।
গাজার স্থানীয় স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, গাজা শহরের দারাজ এলাকার এক স্কুলে অস্থায়ী আশ্রয়শিবির তৈরি করা হয়েছিল। রবিবার গভীর রাতে সেখানে হামলা চালায় ইজ়রায়েল। সে সময় ঘুমিয়ে ছিলেন সকলে। মৃত্যু হয় ৩১ জনের। শুধু তা-ই নয়, ওই হামলায় ৫৫ জনেরও বেশি মানুষ আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের জরুরি পরিষেবার প্রধান ফাহমি আওয়াদ। তিনি জানিয়েছেন, নিহতদের মধ্যে এক বাবা এবং তাঁর পাঁচ সন্তানও রয়েছেন। তবে হামলার সপক্ষে ইজরায়েলি সেনার যুক্তি, ওই স্কুল থেকে নাশকতার ছক কষা হচ্ছিল। তাই গোপন সূত্রে পাওয়া খবরের ভিত্তিতে স্কুল লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়।
ফাহমির কথায়, ‘‘স্কুলে পর পর তিন বার হামলা চালানো হয়েছিল। সে সময় সব মানুষ ঘুমিয়ে ছিলেন। আগুন লেগে তাঁদের জিনিসপত্রও পুড়ে যায়।’’ ওই ঘটনার একটি ভিডিয়োও সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে (ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার ডট কম)। তাতেই দেখা গিয়েছে, আগুন নেভানো এবং পুড়ে যাওয়া জিনিসপত্রের ধ্বংসাবশেষ উদ্ধারের জন্য ছোটাছুটি করছেন উদ্ধারকারীরা। অন্য দিকে, সোমবার গাজার শিফা হাসপাতাল জানিয়েছে, রবিবার রাতে একটি বাড়িতে হামলার ঘটনায় একই পরিবারের ১৫ জন সদস্যের মৃত্যু হয়েছে, যাদের মধ্যে পাঁচ মহিলা এবং দুই শিশু রয়েছে।
রবিবারই গাজায় ইজরায়েলি হামলায় নতুন করে ২৩ জন প্যালেস্টাইনির মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি করেছিল স্থানীয় স্বাস্থ্য দফতর। মৃতদের মধ্যে ছিলেন সাংবাদিক এবং উদ্ধারকারী দলের এক ঊর্ধ্বতন কর্তাও। রবিবার গাজার দক্ষিণে খান ইউনিস, উত্তরে জাবালিয়া এবং মধ্য গাজার নুসেইরাতে হামলা চালায় ইজরায়েলি সেনা। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, জাবালিয়াতে বিমান হামলায় মৃত্যু হয় স্থানীয় সাংবাদিক হাসান মাজদি আবুর। ২০২৩ সালে শুরু হওয়া রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর থেকে এই নিয়ে ২০০ জন সাংবাদিকের মৃত্যু হল গাজ়ায়। যদিও রবিবারের হামলা নিয়ে এখনও পর্যন্ত ইজরায়েলের তরফে সরকারি ভাবে কিছু জানানো হয়নি।
গাজার স্থানীয় স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, গাজা শহরের দারাজ এলাকার এক স্কুলে অস্থায়ী আশ্রয়শিবির তৈরি করা হয়েছিল। রবিবার গভীর রাতে সেখানে হামলা চালায় ইজ়রায়েল। সে সময় ঘুমিয়ে ছিলেন সকলে। মৃত্যু হয় ৩১ জনের। শুধু তা-ই নয়, ওই হামলায় ৫৫ জনেরও বেশি মানুষ আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের জরুরি পরিষেবার প্রধান ফাহমি আওয়াদ। তিনি জানিয়েছেন, নিহতদের মধ্যে এক বাবা এবং তাঁর পাঁচ সন্তানও রয়েছেন। তবে হামলার সপক্ষে ইজরায়েলি সেনার যুক্তি, ওই স্কুল থেকে নাশকতার ছক কষা হচ্ছিল। তাই গোপন সূত্রে পাওয়া খবরের ভিত্তিতে স্কুল লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়।
ফাহমির কথায়, ‘‘স্কুলে পর পর তিন বার হামলা চালানো হয়েছিল। সে সময় সব মানুষ ঘুমিয়ে ছিলেন। আগুন লেগে তাঁদের জিনিসপত্রও পুড়ে যায়।’’ ওই ঘটনার একটি ভিডিয়োও সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে (ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার ডট কম)। তাতেই দেখা গিয়েছে, আগুন নেভানো এবং পুড়ে যাওয়া জিনিসপত্রের ধ্বংসাবশেষ উদ্ধারের জন্য ছোটাছুটি করছেন উদ্ধারকারীরা। অন্য দিকে, সোমবার গাজার শিফা হাসপাতাল জানিয়েছে, রবিবার রাতে একটি বাড়িতে হামলার ঘটনায় একই পরিবারের ১৫ জন সদস্যের মৃত্যু হয়েছে, যাদের মধ্যে পাঁচ মহিলা এবং দুই শিশু রয়েছে।
রবিবারই গাজায় ইজরায়েলি হামলায় নতুন করে ২৩ জন প্যালেস্টাইনির মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি করেছিল স্থানীয় স্বাস্থ্য দফতর। মৃতদের মধ্যে ছিলেন সাংবাদিক এবং উদ্ধারকারী দলের এক ঊর্ধ্বতন কর্তাও। রবিবার গাজার দক্ষিণে খান ইউনিস, উত্তরে জাবালিয়া এবং মধ্য গাজার নুসেইরাতে হামলা চালায় ইজরায়েলি সেনা। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, জাবালিয়াতে বিমান হামলায় মৃত্যু হয় স্থানীয় সাংবাদিক হাসান মাজদি আবুর। ২০২৩ সালে শুরু হওয়া রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর থেকে এই নিয়ে ২০০ জন সাংবাদিকের মৃত্যু হল গাজ়ায়। যদিও রবিবারের হামলা নিয়ে এখনও পর্যন্ত ইজরায়েলের তরফে সরকারি ভাবে কিছু জানানো হয়নি।