দু-এক দিনের মধ্যেই সাইক্লোন শক্তি আছড়ে পড়তে চলেছে রাজ্যে। সাধারণত সাইক্লোন মানেই প্রবল ঝড় ও বজ্রপাতসহ বৃষ্টি। বজ্রপাতে বাড়িতে লাগানো এসির কিন্তু ক্ষতি হতে পারে। বৃষ্টি বা বজ্রপাতেও এসি ব্যবহার করা যায়। কিন্তু কিছু বিষয়ে যত্ন নিতে হবে।
প্রচণ্ড বজ্রপাত হলে কিছুক্ষণের জন্য এসি বন্ধ রাখাই ভালো। নয়তো শর্ট সার্কিট হয়ে যাওয়ার যথেষ্ট আশঙ্কা থাকে। যার ফলে এসিতে আগুন লেগে যেতে পারে বা এসি বিকল হয়ে যেতে পারে। তখন মেকানিক ডেকে ঠিক করানো ছাড়া উপায় থাকে না।
ভারী বৃষ্টিতে বাইরের মেশিন ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। কারণ অনেক সময় এতে জল ঢুকে যেতে পারে। তখন ইনডোর ইউনিটটি ঠিকমতো কাজ করে না। এসির আউটডোর ইউনিটে যদি একটা প্রোটেকটিভ কভার এই সময় পরিয়ে দিতে পারেন, তাহলে সবচেয়ে ভালো হয়।
স্প্লিট এসিই বেশিরভাগ মানুষ ব্যবহার করে থাকেন। যার একটা ইনডোর ইউনিট থাকে, আরেকটা আউটডোর ইউনিট থাকে। আউটডোর ইউনিট অনেকেই ছাদে বা কার্নিশের নিচে লাগান। এখানে বৃষ্টির জল লাগার ভয় থাকে। তাই এটা বারান্দা বা শেড রয়েছে এমন জায়গায় লাগানোই ভালো।
এসির আউটডোর ইউনিটও বজ্রপাতে খারাপ হতে পারে। সঠিকভাবে বিল্ডিংয়ের আর্থিং করানো থাকলে এই আশঙ্কা কম। কিন্তু তা না করা থাকলে একটি লাইটনিং রড ইনস্টল করিয়ে নেওয়া ভালো আউটডোর ইউনিটের পাশেই। এতে এসিটি সুরক্ষিত থাকবে।
প্রচণ্ড বজ্রপাত হলে কিছুক্ষণের জন্য এসি বন্ধ রাখাই ভালো। নয়তো শর্ট সার্কিট হয়ে যাওয়ার যথেষ্ট আশঙ্কা থাকে। যার ফলে এসিতে আগুন লেগে যেতে পারে বা এসি বিকল হয়ে যেতে পারে। তখন মেকানিক ডেকে ঠিক করানো ছাড়া উপায় থাকে না।
ভারী বৃষ্টিতে বাইরের মেশিন ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। কারণ অনেক সময় এতে জল ঢুকে যেতে পারে। তখন ইনডোর ইউনিটটি ঠিকমতো কাজ করে না। এসির আউটডোর ইউনিটে যদি একটা প্রোটেকটিভ কভার এই সময় পরিয়ে দিতে পারেন, তাহলে সবচেয়ে ভালো হয়।
স্প্লিট এসিই বেশিরভাগ মানুষ ব্যবহার করে থাকেন। যার একটা ইনডোর ইউনিট থাকে, আরেকটা আউটডোর ইউনিট থাকে। আউটডোর ইউনিট অনেকেই ছাদে বা কার্নিশের নিচে লাগান। এখানে বৃষ্টির জল লাগার ভয় থাকে। তাই এটা বারান্দা বা শেড রয়েছে এমন জায়গায় লাগানোই ভালো।
এসির আউটডোর ইউনিটও বজ্রপাতে খারাপ হতে পারে। সঠিকভাবে বিল্ডিংয়ের আর্থিং করানো থাকলে এই আশঙ্কা কম। কিন্তু তা না করা থাকলে একটি লাইটনিং রড ইনস্টল করিয়ে নেওয়া ভালো আউটডোর ইউনিটের পাশেই। এতে এসিটি সুরক্ষিত থাকবে।