নেপালে জেন-জি আন্দোলন স্তিমিত না হতেই প্রাকৃতিক দুর্যোগের কবলে পড়েছে দেশটি। টানা ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে গত ৩৬ ঘণ্টায় নেপালের বিভিন্ন অঞ্চলে ২২ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ রয়েছেন আরও ১১ জন। প্রবল বৃষ্টির কারণে নেপালের আটটি প্রধান নদীর পানি বিপৎসীমার অতিক্রম করায় এ দুর্যোগের সৃষ্টি হয়েছে।
নেপাল পুলিশের মুখপাত্র বিনোদ ঘিমিরে জানান, ভারতীয় সীমানা সংলগ্ন পূর্বাঞ্চলীয় ইলাম জেলায় পৃথক ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া দক্ষিণ নেপালে বজ্রপাতে তিনজন এবং পূর্বাঞ্চলীয় উদয়পুর জেলায় বন্যায় একজনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়াও নিখোঁজ রয়েছেন আরও ১১ জন। তাদের উদ্ধারে অভিযান চলছে।
রবিবার (৫ অক্টোবর) দেশটির হাইড্রোলজি অ্যান্ড মেটিওরোলজি বিভাগ জানিয়েছে, বাগমতী, সুন কোশি, অরুণ, তামোর, কোশি, বুড়িখোলা (সুনসারি) এবং বিরিং খোলা (ঝাপা) নদীগুলোর পানি বিপদসীমার ওপরে প্রবাহিত হচ্ছে। দক্ষিণ-পূর্ব নেপালের কোশি নদী, যা প্রায় প্রতিবছর ভারতের বিহার রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা সৃষ্টি করে তা বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। প্রবল বন্যায় দেশটির বিভিন্ন অঞ্চলে সড়ক ও সেতু ভেসে গেছে। এতে শত শত যাত্রী বিভিন্ন স্থানে আটকে পড়েছেন।
কাঠমান্ডু বিমানবন্দরের মুখপাত্র রিঞ্জি শেরপা জানিয়েছেন, দেশের অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটগুলো মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়েছে, তবে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট এখনো স্বাভাবিকভাবে রয়েছে।
টানা বৃষ্টিপাত আরও ভূমিধস ও বন্যার আশঙ্কা তৈরি করেছে বলে জানিয়েছে নেপালের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ। স্থানীয় বাসিন্দাদের সতর্ক নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সূত্র: রয়টার্স
নেপাল পুলিশের মুখপাত্র বিনোদ ঘিমিরে জানান, ভারতীয় সীমানা সংলগ্ন পূর্বাঞ্চলীয় ইলাম জেলায় পৃথক ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া দক্ষিণ নেপালে বজ্রপাতে তিনজন এবং পূর্বাঞ্চলীয় উদয়পুর জেলায় বন্যায় একজনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়াও নিখোঁজ রয়েছেন আরও ১১ জন। তাদের উদ্ধারে অভিযান চলছে।
রবিবার (৫ অক্টোবর) দেশটির হাইড্রোলজি অ্যান্ড মেটিওরোলজি বিভাগ জানিয়েছে, বাগমতী, সুন কোশি, অরুণ, তামোর, কোশি, বুড়িখোলা (সুনসারি) এবং বিরিং খোলা (ঝাপা) নদীগুলোর পানি বিপদসীমার ওপরে প্রবাহিত হচ্ছে। দক্ষিণ-পূর্ব নেপালের কোশি নদী, যা প্রায় প্রতিবছর ভারতের বিহার রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা সৃষ্টি করে তা বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। প্রবল বন্যায় দেশটির বিভিন্ন অঞ্চলে সড়ক ও সেতু ভেসে গেছে। এতে শত শত যাত্রী বিভিন্ন স্থানে আটকে পড়েছেন।
কাঠমান্ডু বিমানবন্দরের মুখপাত্র রিঞ্জি শেরপা জানিয়েছেন, দেশের অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটগুলো মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়েছে, তবে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট এখনো স্বাভাবিকভাবে রয়েছে।
টানা বৃষ্টিপাত আরও ভূমিধস ও বন্যার আশঙ্কা তৈরি করেছে বলে জানিয়েছে নেপালের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ। স্থানীয় বাসিন্দাদের সতর্ক নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সূত্র: রয়টার্স