নওগাঁয় শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে দ্বিতীয়বারের মতো উপজেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ পূজামণ্ডপগুলোকে সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে। নিয়ামতপুর উপজেলায় দ্বিতীয়বারের মত প্রথম হয়েছে ভাবিচা কালীতলা দুর্গাপূজা মন্দির। দ্বিতীয় হয়েছে হাজিনগর বারোয়ারী দুর্গাপূজা মন্দির। তৃতীয় হয়েছে পানিহারা দুর্গাপূজা মন্দির।
সোমবার (৬ অক্টোবর) দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে জেলা প্রশাসন আয়োজিত অনুষ্ঠানে জেলার ১১ উপজেলার ৩৩টি পূজামণ্ডপকে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় ক্যাটাগরিতে সম্মাননা হিসেবে সনদপত্র ও ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আউয়ালের সভাপতিত্বে ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সাদিয়া আফরিনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক ও নওগাঁ পৌর প্রশাসক টি এম এ মমিন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুমন কুমার রঞ্জন, বিভিন্ন উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা এবং জেলার ১১ উপজেলার পূজামণ্ডপের নেতৃবৃন্দ।
ভাবিচা কালীতলা দুর্গাপূজা মন্দিরের সাধারণ সম্পাদক পবিত্র কুমার প্রামানিক জানান, 'প্রথম হওয়াটা অবশ্যই আনন্দের। এটা সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফসল। গত বছরের ন্যায় এই বছর উপজেলা পর্যায়ে প্রথম স্হান অধিকার করায় ভাবিচা কালীতলা সর্বজনীন দুর্গা মন্দির কমিটি এবং গ্রামবাসীর পক্ষ থেকে উপজেলা প্রশাসন ও জেলা প্রশাসক মহোদয়কে আন্তরিক অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা জানাই।'
কোষাধ্যক্ষ দেবাশীষ মন্ডল টিপু জানান, 'গতবছরের মত এবারও প্রথম হয়ে খুব ভালো লাগছে। এ কৃতিত্ব পূজা কমিটিসহ গ্রামবাসী সকলের। আমরা এ ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে চাই।'
নিয়ামতপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুর্শিদা খাতুন জানান, নিয়ামতপুর উপজেলায় এবারে সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে দুর্গাপূজা সম্পন্ন হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা, নিরাপত্তা, উৎসব মুখর পরিবেশ, সাজসজ্জার ভিত্তিতে শ্রেষ্ঠ পূজামণ্ডপগুলো নির্বাচন করা হয়েছে। তবে পূজামণ্ডপগুলোর আইনশৃঙ্খলার দিকে বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়েছে।
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, একটি ভালো কাজের স্বীকৃতি পরবর্তীতে হাজারটি ভালো কাজ করার অনুপ্রেরণা যোগায়। তাই দুর্গাপূজার মতো এমন মহা কর্মযজ্ঞ ভালোভাবে সম্পন্ন করার পেছনে যাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে, তাদের কাজের স্বীকৃতি হিসেবে এই সামান্য সম্মাননা প্রদান।
সোমবার (৬ অক্টোবর) দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে জেলা প্রশাসন আয়োজিত অনুষ্ঠানে জেলার ১১ উপজেলার ৩৩টি পূজামণ্ডপকে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় ক্যাটাগরিতে সম্মাননা হিসেবে সনদপত্র ও ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আউয়ালের সভাপতিত্বে ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সাদিয়া আফরিনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক ও নওগাঁ পৌর প্রশাসক টি এম এ মমিন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুমন কুমার রঞ্জন, বিভিন্ন উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা এবং জেলার ১১ উপজেলার পূজামণ্ডপের নেতৃবৃন্দ।
ভাবিচা কালীতলা দুর্গাপূজা মন্দিরের সাধারণ সম্পাদক পবিত্র কুমার প্রামানিক জানান, 'প্রথম হওয়াটা অবশ্যই আনন্দের। এটা সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফসল। গত বছরের ন্যায় এই বছর উপজেলা পর্যায়ে প্রথম স্হান অধিকার করায় ভাবিচা কালীতলা সর্বজনীন দুর্গা মন্দির কমিটি এবং গ্রামবাসীর পক্ষ থেকে উপজেলা প্রশাসন ও জেলা প্রশাসক মহোদয়কে আন্তরিক অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা জানাই।'
কোষাধ্যক্ষ দেবাশীষ মন্ডল টিপু জানান, 'গতবছরের মত এবারও প্রথম হয়ে খুব ভালো লাগছে। এ কৃতিত্ব পূজা কমিটিসহ গ্রামবাসী সকলের। আমরা এ ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে চাই।'
নিয়ামতপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুর্শিদা খাতুন জানান, নিয়ামতপুর উপজেলায় এবারে সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে দুর্গাপূজা সম্পন্ন হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা, নিরাপত্তা, উৎসব মুখর পরিবেশ, সাজসজ্জার ভিত্তিতে শ্রেষ্ঠ পূজামণ্ডপগুলো নির্বাচন করা হয়েছে। তবে পূজামণ্ডপগুলোর আইনশৃঙ্খলার দিকে বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়েছে।
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, একটি ভালো কাজের স্বীকৃতি পরবর্তীতে হাজারটি ভালো কাজ করার অনুপ্রেরণা যোগায়। তাই দুর্গাপূজার মতো এমন মহা কর্মযজ্ঞ ভালোভাবে সম্পন্ন করার পেছনে যাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে, তাদের কাজের স্বীকৃতি হিসেবে এই সামান্য সম্মাননা প্রদান।