নওগাঁর রাণীনগরে ৪০ পিচ এমপল ইনজেকশনসহ সাইদুল ইসলাম (৩৫) নামের একজন মাদককারবারীকে আটক করেছে থানা পুলিশ। আটক সাইদুল ইসলাম উপজেলার কাশিমপুর গ্রামের মৃত আনোয়ার হোসেনের ছেলে।
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল হাফিজ মো: রায়হান জানান সোমবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তথ্য পেয়ে রাণীনগর বাজারের খাদ্য গুদাম এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় মাদক কারবারী সদস্যের অন্যতম সদস্য সাইদুলকে তল্লাসী করলে তার শরীর থেকে ৪০পিচ এমপল ইনজেকশন পাওয়া যায়। এরপর তার বিরুদ্ধে নিয়মিত মাদক মামলায় আদালতের মাধ্যমে মঙ্গলবার জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, গোপন সূত্রে জানা গেছে, রাণীনগর উপজেলার জনগুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন মোড়ে থাকা কতিপয় ঔষধের দোকানগুলোতে এমপল ইনজেকশনসহ বিভিন্ন মাদক জাতীয় ঔষধগুলোর রমরমা ব্যবসা চলমান রয়েছে। মাদক জাতীয় এই ঔষধগুলো দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে মাদক কারবারীরা এনে সরবরাহ করে আসছে। এতে করে খুব সহজেই হাতের কাছে থাকা ঔষধের দোকানগুলো থেকে মাদক জাতীয় ঔষধগুলো সংগ্রহ করে যুবকরা মাদকের নীল ছোবলে আক্রান্ত হয়ে পড়ছে।
অপরদিকে দ্বিগুনের চেয়ে বেশি দামে মাদক জাতীয় এই ঔষধগুলো বিক্রি করে অসাধু ঔষধ ব্যবসায়ীরা আঙ্গুল ফুলে কলার গাছ বনে যাচ্ছেন। যদি দ্রুত প্রশাসনের পক্ষ থেকে কতিপয় এই অসাধু ঔষধ ব্যবসায়ীদের লাগাম টানা না হয় তাহলে একদিন উপজেলার অধিকাংশ যুবক ও আগামী প্রজন্মরা নিজের অজান্তেই এই ঔষধ জাতীয় মাদকের নেশায় জড়িয়ে যাবে বলে অভিযোগ করেছেন নাম প্রকাশ না করা অনেক অভিভাবক।
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল হাফিজ মো: রায়হান জানান সোমবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তথ্য পেয়ে রাণীনগর বাজারের খাদ্য গুদাম এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় মাদক কারবারী সদস্যের অন্যতম সদস্য সাইদুলকে তল্লাসী করলে তার শরীর থেকে ৪০পিচ এমপল ইনজেকশন পাওয়া যায়। এরপর তার বিরুদ্ধে নিয়মিত মাদক মামলায় আদালতের মাধ্যমে মঙ্গলবার জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, গোপন সূত্রে জানা গেছে, রাণীনগর উপজেলার জনগুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন মোড়ে থাকা কতিপয় ঔষধের দোকানগুলোতে এমপল ইনজেকশনসহ বিভিন্ন মাদক জাতীয় ঔষধগুলোর রমরমা ব্যবসা চলমান রয়েছে। মাদক জাতীয় এই ঔষধগুলো দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে মাদক কারবারীরা এনে সরবরাহ করে আসছে। এতে করে খুব সহজেই হাতের কাছে থাকা ঔষধের দোকানগুলো থেকে মাদক জাতীয় ঔষধগুলো সংগ্রহ করে যুবকরা মাদকের নীল ছোবলে আক্রান্ত হয়ে পড়ছে।
অপরদিকে দ্বিগুনের চেয়ে বেশি দামে মাদক জাতীয় এই ঔষধগুলো বিক্রি করে অসাধু ঔষধ ব্যবসায়ীরা আঙ্গুল ফুলে কলার গাছ বনে যাচ্ছেন। যদি দ্রুত প্রশাসনের পক্ষ থেকে কতিপয় এই অসাধু ঔষধ ব্যবসায়ীদের লাগাম টানা না হয় তাহলে একদিন উপজেলার অধিকাংশ যুবক ও আগামী প্রজন্মরা নিজের অজান্তেই এই ঔষধ জাতীয় মাদকের নেশায় জড়িয়ে যাবে বলে অভিযোগ করেছেন নাম প্রকাশ না করা অনেক অভিভাবক।