যশোরের পৃথক দুটি ঘটনায় পানিতে ডুবে তিন শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে।
মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) দুপুরে যশোর সদর উপজেলার সাতমাইল ও ইসলামপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলো: সদর উপজেলার সুলতানপুর গ্রামের হোসেন আলীর ছেলে মুজাহিদ (৭), রসুলপুর গ্রামের মালয়েশিয়া প্রবাসী রহমত বিশ্বাস জীবনের ছেলে আপন (৮) এবং দোগাছিয়া গ্রামের বিপুল হোসেনের ছেলে তাওহীদ হাসান (৫)।
নিহত আপনের চাচা শহিদুল ইসলাম বিশ্বাস জানান, তার ভাইপো মায়ের সঙ্গে নানা বাড়ি সাতমাইল গ্রামে বেড়াতে যায়। দুপুর ১২টার দিকে সে খালাতো ভাই মুজাহিদের সঙ্গে বাড়ির পাশে লাউখালি বাওড়ে মাছ ধরতে নামে। এসময় তারা পানিতে ডুবে যায়। বাড়ির লোকজন টের পেয়ে তাদের উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
যশোর জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক শাকিরুল ইসলাম বলেন, ‘দুই শিশুকে হাসপাতালে আনার আগেই তারা মারা গিয়েছিল।’ তাদের মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে তিনি জানান।
এদিকে নিহত তাওহীদের নানা তরফ আলী জানান, তার জামাই ও মেয়ে তার বাড়িতেই থাকেন। সকালে সবার অজান্তে তাওহীদ খেলতে গিয়ে বাড়ির পাশের পুকুরে পড়ে যায়। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাওহীদকে মৃত ঘোষণা করেন।
মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) দুপুরে যশোর সদর উপজেলার সাতমাইল ও ইসলামপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলো: সদর উপজেলার সুলতানপুর গ্রামের হোসেন আলীর ছেলে মুজাহিদ (৭), রসুলপুর গ্রামের মালয়েশিয়া প্রবাসী রহমত বিশ্বাস জীবনের ছেলে আপন (৮) এবং দোগাছিয়া গ্রামের বিপুল হোসেনের ছেলে তাওহীদ হাসান (৫)।
নিহত আপনের চাচা শহিদুল ইসলাম বিশ্বাস জানান, তার ভাইপো মায়ের সঙ্গে নানা বাড়ি সাতমাইল গ্রামে বেড়াতে যায়। দুপুর ১২টার দিকে সে খালাতো ভাই মুজাহিদের সঙ্গে বাড়ির পাশে লাউখালি বাওড়ে মাছ ধরতে নামে। এসময় তারা পানিতে ডুবে যায়। বাড়ির লোকজন টের পেয়ে তাদের উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
যশোর জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক শাকিরুল ইসলাম বলেন, ‘দুই শিশুকে হাসপাতালে আনার আগেই তারা মারা গিয়েছিল।’ তাদের মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে তিনি জানান।
এদিকে নিহত তাওহীদের নানা তরফ আলী জানান, তার জামাই ও মেয়ে তার বাড়িতেই থাকেন। সকালে সবার অজান্তে তাওহীদ খেলতে গিয়ে বাড়ির পাশের পুকুরে পড়ে যায়। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাওহীদকে মৃত ঘোষণা করেন।